জরায়ু ক্যান্সার কি? জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয় – জরায়ু ক্যান্সার কেন হয়

জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণ

বর্তমানে বিশ্বে নারীদের যে সমস্ত রোগ সবচেয়ে বেশি হয় তার মধ্যে জরায়ু ক্যান্সারের অন্যতম। সংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে মোট ক্যান্সারে আক্রান্ত নারীর ৩০ শতাংশ জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত এবং বাংলাদেশের পরিমাণ আরো বেশি । বিশ্বের উন্নত দেশগুলোর তুলনায় ভারতবর্ষে নারী স্বাস্থ্য সম্বন্ধে অনেক বেশি অসচেতন অথচ শুরু থেকে একটু সচেতন হলেই জরায়ু ক্যান্সারের মতো জীবন মরণব্যাধি এড়িয়ে চলা যায়।

জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয়
ছবি – জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয়

আজকের ব্লগ টিম নারীদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ন হবে কারণ আজকে ব্লগে আমরা জরায়ু ক্যান্সার কি? জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয়, জরায়ু ক্যান্সার কেন হয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আশা করি উপকারে আসবে।

জরায়ু ক্যান্সার কি?

যদিও আজকে আমাদের মুল আলোচনায় জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয় সম্পর্কে তবে শুরুতে জরায়ু ক্যান্সার নিয়ে একটা পরিস্কার ধারনা নিয়ে রাখা উচিত। জরায়ুর ক্যান্সার কি নারীদের জরায়ু এক বিশেষ ধরনের পাতলা পেশি দ্বারা তৈরি শারীরিক বিভিন্ন জটিলতা এবং গর্ভধারণের সময় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়  এবং ক্যান্সার রূপ ধারণ করে।

জরায়ু ক্যান্সার বেশ কয়েক ধরনের হয়ে থাকে তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নারীদের এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার হয়ে থাকে। এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার হচ্ছে জরায়ু ক্যান্সারের এক বিশেষ প্রকার যা জরায়ুর নিম্নভাগে হয়ে থাকে। জরায়ু ক্যান্সারের বেশ কয়েকটি প্রকার ও ধাপ রয়েছে। শুরু থেকে  সচেতন থাকলে এবং ভালোভাবে চিকিৎসা নিলে এ মরণব্যাধি থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আজকের ব্লগে আমরা জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে আলোচনা শুরু করা যাক।

মেয়েদের জরায়ু ক্যান্সার কেন হয়

মেয়েদের জরায়ু ক্যান্সার কেন হয় তার এক্সাক্ট কোন কারণ  ডাক্তাররা এখন পর্যন্ত বলতে পারেনি। তবে বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার কারণে  কিছু কারণ ডাক্তাররা খুঁজে পেয়েছেন জরায়ু ক্যান্সারের জন্য দায়ী। নিচে আমরা জরায়ু ক্যান্সারের মূল কিছু কারণ নিয়ে আলোচনা করব

হরমোনের ভারসাম্যহীনতা – হরমোনের ভারসাম্য হীনতা জরায়ু ক্যান্সারের একটি প্রধান কারণ হতে পারে বলে ডাক্তাররা মনে করছেন। জরায়ুর ক্যান্সার কোষগুলোতে এস্ট্রোজেন রয়েছে বলে ধারণা করা হয় যে নারীদের শরীরের স্বাভাবিক হরমোন এর সাথে বিক্রিয়া করে কোষগুলোর অস্বাভাবিক বৃদ্ধি ঘটায় এবং যা পরবর্তীতে ক্যান্সারে রূপ নেয়। তবে এই বিক্রিয়াটি ঠিক কী কারণে এবং কিভাবে ঘটে তা এখনও বলা যায়।

এছাড়াও স্থূলতা, বয়স এবং গর্ভধারণের প্রক্রিয়ার ওপর নির্ভর করে জরায়ুর ক্যান্সার হতে পারে তবে। এই কয়টি কারণে কারণে বাইরে আরও  অনেকগুলো কারণ থাকতে পারে। নিচে আমরা জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয় সম্বন্ধে আরও বিস্তারিত আলোচনা করব।

জরায়ু ক্যান্সারের প্রকারভেদ

জরায়ুতে যেকোনো ধরনের ক্যান্সার হলে সেটা কি আমরা জরায়ু ক্যান্সার বলে থাকি ক্যান্সারের অবস্থান ও ধরন অনুযায়ী বিজ্ঞানের ভাষায় একে ভিন্ন ভিন্ন নাম দেয়া হয় নি যে আমরা উল্লেখযোগ্য কয়েকটি ক্যান্সারের ধরে নিয়ে আলোচনা করছি 

এন্ডোমেট্রিয়াল ক্যান্সার

  • এন্ডোমেট্রিয়াম 
  • ম্যালিগন্যান্ট মিক্সড মুলেরিয়ান 
  • সার্ভিকাল ক্যান্সার
  • ইউটেরিন সারকোমা
  • গর্ভকালীন ট্রফোব্লাস্ট রোগ

জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষন

জরায়ু ক্যান্সার হওয়ার পূর্বে নারীদের শরীরে কিছু পরিবর্তন এবং লক্ষণ দেখা দেয়। শুরুর দিকে লক্ষণগুলো চিহ্নিত করে যথার্থ ব্যবস্থা নিলে এই মরনব্যধি থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। কিন্তু বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমরা অনেক দেরী করে ফেলে এবং শেষ মুহূর্তে ডাক্তারের কাছে যাই যখন ডাক্তারের আর কিছুই করার থাকেনা। যেহেতু আজকের আলোচনা হচ্ছে জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয় তাই শুরুতে আমরা জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষণগুলো জেনে নিবো।

  • ঘন ঘন পেট ব্যথা করে বিশেষ করে পেটের নিম্নাংশ অর্থাৎ তলপেট ব্যথা করা।
  • অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পাওয়া অথবা হঠাৎ করেই স্বাস্থ্য কমতে শুরু করা। 
  •  লজ্জাস্থানে চারপাশে ব্যথা করা এবং মাঝে মাঝে চুলকানো।
  • যৌন মিলনের সময় অস্বাভাবিক ব্যথা পাওয়া।
  • গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হওয়ায় এবং খাবারের রুচি কমে যাওয়া। 
  • অনিয়মিত মাসিক হওয়া এবং অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হওয়া।
  •  বমি বমি ভাব হওয়া এবং শরীরের সব সময় ক্লান্তি অনুভব করা।

লোকগুলোর এক বা একাধিক টি আপনার শরীরে দেখা দিলে এর মানে এই নয় যে আপনার জরায়ুর ক্যান্সার হয়েছে। তবে এলাকাগুলোর মধ্যে যদি একাধিক লক্ষন শরীরে অনেক দিন পরে দেখা যায় তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন এবং আলোচনার মাধ্যমে জরায়ুর অবস্থান করবেন। কোন রকম টিউমার বা কোন কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা তা চেক করতে হবে।

জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয়

নারীদের বয়স ৩০ বছর পার হলেই নিয়মিত জরায়ুর মুখ পরীক্ষা করানো উচিত। জেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, সরকারি হসপিটাল এবং বঙ্গবন্ধু মেডিকেলে গাইনি বিভাগের নিয়মিত জরায়ুর মুখ পরিষ্কার করার ব্যবস্থা রয়েছে এবং এক্ষেত্রে খরচ খুবই অল্প। ক্যান্সার হয়ে গেলে সে ক্ষেত্রে সুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই অল্প তবে ক্যান্সেল পূর্ববর্তী অবস্থায় যদি ধরা পড়ে সে ক্ষেত্রে সামান্য চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হওয়া সম্ভব।

ক্যান্সার পূর্ববর্তী অবস্থায় ডাক্তারের শরনাপন্ন হলে জরায়ু সম্পূর্ণ ফেলে দিতে হয় না এবং চিকিৎসার পর সুস্থ হয়ে পুনরায় বাচ্চা ধারণ করা সম্ভব। তাই উপরের উল্লেখ করা জরায়ু ক্যান্সারের লক্ষন  গুলোর এক বা একাধিক দেখা দিলে অবশ্যই দ্রুত সময়ের মধ্যে জরায়ু পরীক্ষা করুন এবং কোনরকম টিউমার বা জরায়ুর কোষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা করুন। প্রয়োজনে চিকিৎসা নিন। 

জরায়ু ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ

জরায়ু ক্যান্সার এর খরচ অনেক ব্যয়বহুল। প্রথমে আপনাকে বুঝতে হবে ক্যান্সারের অনেকগুলোই স্টেজ রয়েছে। জরায়ু ক্যান্সার শুরুর দিকে যদি ধরা পড়ে সে ক্ষেত্রে খুবই অল্প খরচে এবং সামান্য চিকিৎসার মাধ্যমে সুস্থ হওয়া সম্ভব। তবে ক্যান্সারের পরিমাণ যদি বেশি হয় এবং ক্যান্সার কোষ যদি বিস্তৃত হয়ে যায় সে ক্ষেত্রে নিয়মিত থেরাপি দেয়ার প্রয়োজন পড়ে এবং এক্ষেত্রে খরচ অনেক বেশি হয়।

যদি শুরুর দিকে রোগ ধরা পড়ে সেক্ষেত্রে জরায়ু ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ  ৪০ থেকে ৫০ হাজার টাকার মধ্যে হয়ে যাবে। কারন এক্ষেত্রে জরায়ুর মুখ ফেলে দিতে হয় না। শুধুমাত্র সামান্য কিছু চিকিৎসার মাধ্যমে ক্যান্সার কোষ গুলোকে ধ্বংস করে ফেলা হয় এবং এক্ষেত্রে আপনি সম্পূর্ণ সুস্থ হওয়া সম্ভব এবং পুনরায় বাচ্চা ধারণ করা অসম্ভব।

 কিন্তু ক্যানসারের কোষ বেশি বিস্তৃত হয়ে গেলে  চিকিৎসা খরচ অনেক বৃদ্ধি পাবে। কারণ তখন রোগীকে কেমোথেরাপি দেওয়ার মাধ্যমে বাঁচিয়ে রাখতে হয়। এই ধরনের রোগীর পেছনে কমপক্ষে ৩ থেকে ৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে যেতে পারে। তাই আমাদের সাজেশন হচ্ছে শুরু থেকেই জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয় সচেতন হতে হবে।

জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়

বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে একজন জরায়ুর ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীকে বাঁচানো খুবই কষ্টসাধ্য। কারণ জরায়ু ক্যান্সারের চিকিৎসা ব্যবস্থা বাংলাদেশে এখনো ততটা উন্নত হয়নি আর যতটুকু চিকিৎসা পাওয়া সম্ভব তা অনেকে ব্য্য সাপেক্ষ। তাই আমরা যদি শুরু থেকেই কিছু নিয়ম ফলো করে তাহলে এই মরণব্যাধি থেকে প্রতিরোধ করা সম্ভব। চলুন দেখে নেই জরায়ু ক্যান্সার প্রতিরোধের উপায়

  • দেরি করে বিয়ে করা এড়িয়ে চলতে হবে। কেননা তিরিশ বছরের পরে বাচ্চা নিতে গেলে অনেক ক্ষেত্রেই জরায়ু ক্যান্সারের প্রবণতা দেখা যায়।
  •  ৩০ বছরের পর বাচ্চা নেয়ার পূর্বে অবশ্যই অবশ্যই  জরায়ুর মুখ পরীক্ষা করতে হবে। বর্সতমানে সকল সরকারি মেডিকেলে এবং জেলা পর্যায়ের স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বিনামূল্যে জরায়ুমুখ পরীক্ষা করার ব্যবস্থা রয়েছে
  • নিয়মিত এইচপিভির টিকা নিতে হবে।
  •  তামাকজাত দ্রব্য এড়িয়ে চলতে হবে যেমন সিগারেট মদ এবং জর্দা।
  •  শরীরে পুষ্টি ঘাটতি থাকলে তা পূরণ করতে হবে।

জরায়ু ক্যান্সার টিকা দাম

জরায়ুর ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য বিশ্বব্যাপী যে টিকা টি দেয়া হয়ে থাকে তা হচ্ছে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা এইচপিভি টিকা। এটি মূলত ১৩ থেকে ২০ বছর বয়সী কিশোরীদের  দেয়া হয়ে থাকে। গবেষকদের মতে জরায়ু ক্যান্সার মূলত ভাইরাসের মাধ্যমে হয় আর এই টিকেট ভাইরাস সম্পর্কে ৯০ শতাংশ পর্যন্ত রুখে দিতে পারে। ২০০৯ সালে যুক্তরাজ্যে প্রথম অধিকার প্রদান করা হয় এবং পরবর্তীতে আস্তে আস্তে বিভিন্ন দেশে এ টিকা প্রদান করা হয়। বর্তমানে বাংলাদেশের সরকারি ভাবে ১৩ থেকে ২০ বছরের কিশোরী এই টিকা দেয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। আপনি জেলা-উপজেলা পর্যায়ে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এবং সরকারি বেসরকারি মেডিকেল থেকে এই টিকেট কোন ঝামেলা ছাড়াই দিতে পার পারবেন।

বর্তমানে হিউম্যান প্যাপিলোমা ভাইরাস বা এইচপিভি টিকা অর্থাৎ জরায়ু ক্যান্সার টিকা দিতে আপনার ৩৫০ টাকার খরচ হবে।

জরায়ু ক্যান্সার কি ভালো হয়

উপরে আমরা জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয় নিয়ে আলোচনা করেছি। অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চান জরায়ু ক্যান্সার কি ভালো হয় কিনা। যেমনটা আমরা ইতিপূর্বে পড়েছে জরায়ু ক্যান্সারের বেশ কয়েকটি স্টেজ হয়েছে। যদি যদি শুরুর দিকে ধরা পড়ে তাহলে খুব সহজে এবং অল্প খরচে আপনি এই মরনব্যধি থেকে বাঁচতে পারবেন। তবে ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ হয়ে গেলে কেমোথেরাপি দেওয়ার মাধ্যমে কিছুটা সুস্থ হওয়া সম্ভব। তবে আলটিমেটলি এখন পর্যন্ত তেমন ভালো কোন চিকিৎসা বাংলাদেশ নেই।

জরায়ু ক্যান্সারের হোমিও চিকিৎসা

অনেকেই জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয় সম্পর্কে সঠিকভাবে জানে না এবং সঠিক চিকিৎসা  না করে হোমিও চিকিৎসা  পদ্ধতিতে চেষ্টা করেন। কিন্তু আমরা পরিষ্কার করে বলতে চাই জরায়ু ক্যান্সারের হোমিও চিকিৎসা মোটেই উপযোগী নয়। হোমিও চিকিৎসা  নির্দিষ্ট কিছু বিষয়ে অনেক ভালো কাজ করে কিন্তু জরায়ুর ক্যান্সারের জন্য এই চিকিৎসা পদ্ধতি উপযোগী নয়। তাই আমরা সাজেশন দিবো দ্রুত সময়ে ভালো ডাক্তারের পরামর্শ নিয় সঠিক চিকিৎসা নিন।

জরায়ু ক্যান্সারের ঔষধ

জরায়ু ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগীর প্রথম ও প্রধান চিকিৎসা হচ্ছে কেমোথেরাপি দেয়া। এতে করে ক্যান্সার কোষ গুলো আর বিস্তৃত হতে পারে না। তবে কেমতেরাপি পাশাপাশি  রোলাক এর মত কিছু ব্যথানাশক ট্যাবলেট দিয়ে থাকেন এতে করে রোগীর অতিরিক্ত ব্যথা অনুভব হয় না। তবে আমাদের কাছে যারা জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয় নিয়ে সাজেশন  চান তদের বলবো নিজে থেকে কোন ওষুধ না খেয়ে অবশ্যই অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নিন। ডাক্তার যে অনুযায়ী ঔষধ দিবে সম্পূর্ণরূপে এবং ভালোভাবে ফলো করুন এতে করে আপনার রোগ দ্রুত সময়ে ভালো হবে।

জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয়

উপরে আমরা জরায়ু ক্যান্সার কি? জরায়ু ক্যান্সার হলে করনীয়, জরায়ু ক্যান্সার কেন হয় নিয়ে আলোচনা করেন চেষ্টা করেছি। আশা করছি ব্লগটি আপনাদের উপকারে এসেছে। ভাল লাগলে আপনার আত্মীয় এবং প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। আমরা নিয়মিত স্বাস্থ্য বিষয়ক বিভিন্ন পোস্ট আমাদের ওয়েবসাইটে করে থাকি। ভালো লাগলে আমাদের ওয়েবসাইটের অন্যান্য ব্লগ পোষ্ট গুলো পড়ে দেখতে পারেন। স্বাস্থ্য বিষয়ক যে কোন প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে করতে পার… আমরা দ্রুত সময়ের মধ্যে এর উত্তর দেয়ার চেষ্টা করব। ধন্যবাদ 

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply