সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় ২০২৩

সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায়

ছোটবেলায় অনেকেরই ডাক্তার ইঞ্জিনিয়ার হওয়ার পাশাপাশি পাইলট হবার স্বপ্ন থাকে। কিন্তু পাইলট হবার স্বপ্ন পূরণের জন্য কি কি করা উচিত এবং সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার কোন উপায় আছে কিনা সে সম্পর্কে অনেকেই সঠিক তথ্য জানেন না। বর্তমানে দেশে পাইলট হবার জন্য বিভিন্ন কোর্স করার সুযোগ রয়েছে। বাংলাদেশ বিমান সহ যে কোন বিমানের পাইলট হতে চাইলে সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন উপায়ে পাইলট হওয়া সম্ভব।

আজকে আমরা সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।

আরো পড়ুন – বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো বেসরকারি চাকরি

সরকারিভাবে পাইলট হবার শিক্ষাগত যোগ্যতা

বাংলাদেশ বিমান সহন যে কোন বিমানের পাইলট হতে চাইলে আগে এইচএসসি পর্যায়ে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পদার্থবিদসহ ন্যূনতম জিপিএ ২.৫০ পেতে হতো। আগে নিয়ম থাকলেও বর্তমানে এসএসসি এবং এইচএসসির যেকোনো একটিতে  ৫.০০ এবং আরেকটিতে ৪.৫০ পেতে হবে। প্রার্থীদের গণিত থাকতে হবে ঔচ্ছিক বা আবশ্যিক বিষয় হিসেবে। ইংরেজি মাধ্যম শিক্ষার্থীদের জন্য পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত থাকা অবশ্যক এবং দুটি বিষয়ে ন্যূনতম ডিগ্রেড থাকতে হবে।

আরো পড়ুন – বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো বেসরকারি চাকরি

সরকারিভাবে পাইলট হবার অন্যান্য যোগ্যতা

  •  প্রার্থীর বয়স হতে হবে নূন্যতম ১৬ বছর
  • শারীরিকভাবে ফিট থাকতে হবে
  • এছাড়া ইংরেজি বলা ও লেখায় অনেক ভালো হতে হবে
  • যারা স্নাতক শ্রেণীতে পড়ছে বা পাস করছে তারাও পাইলট করছে ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে
  • প্রার্থীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে
  • সামরিক পাইলটদের জন্য পুরুষদের উচ্চতা হতে হবে কমপক্ষে ৬৪ ইঞ্চি অর্থাৎ ১৬২.৫৬ সেন্টিমিটার এবং নারীদের উচ্চতা ৬২ ইঞ্চি অর্থাৎ ১৫৭.৪৮ সেন্টিমিটার ।
  • বক্ষের পরিমাপ হতে হবে পুরুষ ৩২ নারী ২৮ ইঞ্চি
  • বক্ষ প্রসারন ২ ইঞ্চি অর্থাৎ ৫.০৮ সেন্টিমিটার
  • ওজন হতে হবে বয়স ও উচ্চতা অনুযায়ী
  • স্বাভাবিক দৃষ্টি ক্ষমতা সম্পন্ন হতে হবে

সরকারিভাবে পাইলট বাছাই প্রক্রিয়া

সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় জানার পাশাপাশি কিভাবে পাইলট বাছাই করতে হয় তা জানা দরকার। এক্ষেত্রে ছয়টি ধাপে বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়। যেমন-

১। প্রাথমিক লিখিত পরীক্ষা। সাধারণ জ্ঞান আইকিউ এবং ইংরেজির উপরে প্রশ্ন থাকে

২। প্রাইমারি মেডিকেল অর্থাৎ প্রাথমিক স্বাস্থ্য পরীক্ষা

৩। প্রাইমারি ইন্টারভিউ

৪। আই এস এস বি বোর্ড

৫। ফাইনাল মেডিকেল টেস্ট

৬। ফাইনাল সিলেকশন

সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার জন্য আবেদনের নিয়ম

সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় খুব সহজে বলতে গেলে এইচএসসি পর ভর্তি হতে হবে। দেশে বা দেশের বাইরের কোন ট্রেনিং একাডেমিতে প্রথমত ফ্লাইং প্রশিক্ষণ শেষ করে প্রাইভেট পাইলট লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হয়। বাংলাদেশ বেসামরিক বিমান চলাচলকারী কর্তৃপক্ষের নিয়ম অনুসারে লাইসেন্স পেতে কমপক্ষে ৪০ ঘন্টা ফ্লাইং করতে হয়। ন্যূনতম বয়স হতে হয় ১৭ বছর।

পি এল পাওয়ার পর আবেদন করতে হয় কমার্শিয়াল পাইলট লাইসেন্সের জন্য। এক্ষেত্রে ফ্লাইং করতে হয় ১৫০ ঘন্টা। সিপিএলের জন্য নূন্যতম বয়স হতে হবে ১৮ বছর। এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে দেশ বিদেশের এয়ার লাইসেন্সে ফাস্ট অফিসার বা কো পাইলট হিসেবে আবেদন করা যাবে।

সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় ২০২৩

ধাপ-১

সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় হলো ভর্তি পরীক্ষা দেওয়া। কেননা পাইলট হবার জন্য ট্রেনিং এ ভর্তি হতে সবার আগে ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়। এই পরীক্ষা হয় তিনটি ধাপে লিখিত, মৌখিক ও স্বাস্থ্য পরীক্ষা। মৌখিক পরীক্ষায় সাধারণত বিজ্ঞান সাধারণ জ্ঞানের উপর প্রশ্ন করা হয়। সংশ্লিষ্ট একাডেমিক কেন্দ্রে পরীক্ষাটি নিয়ে থাকে। আর স্বাস্থ্য পরীক্ষা হয় সিভিল সেভিয়েশন অনুমোদিত ডায়াগনস্টিক সেন্টার গুলোতে।

ধাপ- ২

গ্রাউন্ড কোর্স ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণরা পাইলটে কোর্স করার যোগ্য বলেন বিবেচিত হয়। তবে পাইলট হতে পেরোতে হবে আরো তিনটি ধাপ। গ্রাউন্ড কোর্সের পর পেতে হয় এসপি বা স্টুডেন্ট পাইলট লাইসেন্স। এরপর পি পি এল অর্থাৎ প্রাইভেট লাইসেন্স। আর সবশেষে পেতে হয়েছে সিপিএল বা কমার্শিয়াল পাইলট লাইসেন্স। তিন মাসের থিওরি কোর্সে বিমানের কারিগরি এবং এর বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেয়া হয়। এছাড়া এয়ার ক্র্যাফট জেনারেল নলেজ, হাই পারফরম্যান্স এন্ড প্ল্যানিং, হিউম্যান পারফর্মেন্স এন্ড লিমিটেশন, নেভিগেশন অপারেশনাল প্রসিডিউর এবং প্রিন্সিপাল অফ লাইট এর মত বিষয়গুলো সম্পর্কে বিভিন্ন ধারণা দেওয়া হয়।

ধাপ- ৩

প্রাকটিক্যাল বিমান চালানো হয় কোর্সের পর। সংশ্লিষ্ট একাডেমি লিখিত পরীক্ষা এর পর পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের সরাসরি বিমান চালানোর জন্য সিভিল এভিয়েশনে এস পি এল বা স্টুডেন্ট লাইসেন্স এর আবেদন করতে হয়। আবেদনের পর সিভিলেভিয়েশন অথরিটি পরীক্ষা নেয়। পরীক্ষা এবং সিএমবির স্বাস্থ্য পরীক্ষা উত্তীর্ণ হলে কেবল এসবিএল বা প্রাকটিকাল বিমান চালাতে দেয়া হয়। লাইসেন্স দিয়ে ৩৪ থেকে ৫০ ঘন্টা বিমান চালানো সার্টিফিকেট অর্জন করে পিপিএল বা প্রাইভেট লাইসেন্সের জন্য আবেদন করতে হয়।

এ সময় তিন মাসের থিওরি ক্লাসের সাথে একটি ক্রস কান্ট্রি ফ্লাইট অর্থাৎ এক জেলা থেকে অন্য জেলে যাওয়া আসার জন্য বিমান চালানোর অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হয়। এরপর আবার স্বাস্থ্য পরীক্ষা উত্তীর্ণ হলেই প্রাইভেট পাইলট লাইসেন্স পাওয়া যায়। এই লাইসেন্স দিয়ে কোন বাণিজ্যিক বিমান চালানো যায় না। তাই পাইলট হিসেবে চাকরির জন্য প্রয়োজন সিপিএল বা কমার্শিয়াল পাইলট লাইসেন্স।

এ লাইসেন্স পেতে ১৫০ থেকে ২০০ ঘন্টা বিমান চালানোর অভিজ্ঞতা থাকতে হয়। এছাড়া উত্তীর্ণ হতে হয় লিখিত স্বাস্থ্য পরীক্ষায় পাশাপাশি থাকতে হয় একটি ক্রস ক্রান্তি কান্ট্রি ফ্লাইট চালানোর অভিজ্ঞতা ও তিন মাসের থিওরি কোর্সের সার্টিফিকেট। সিপিএল পাওয়া মানে নিশ্চিত চাকরি পাওয়া।

পাইলটের ট্রেনিং এর পর কাজের ক্ষেত্র

বর্তমানে দেশ ও বিদেশে নতুন পাইলটের বেশ চাহিদা রয়েছে। আন্তর্জাতিক পরিবহন সংস্থা ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের একটি ভোটে জানা গেছে প্রতি বছর ১৭ হাজার নতুন পাইলটের প্রয়োজন হচ্ছে দেশে। এ থেকে বোঝা যাচ্ছে আন্তর্জাতিক পরিসরে পাইলটের প্রয়োজন কতখানি। এটি এমন এক বিষয় যেখানে চাকরি প্রার্থীকে খুঁজে থাকে। তাই যোগ্যতা থাকলে এখানে চাকরির অভাব হয় না।

ট্রেনিং কোর্সের সময়

বৈমানিক কোর্স করতে সর্বোচ্চ তিন বছর লাগে। বিপিএল কোর্স করতে ছয় মাস লাগে। আর সি কোর্সের সময় লাগে এক বছর। বছরে জানুয়ারি- ফেব্রুয়ারি ও জুলাই থেকে আগস্ট দুটি সেশনের সময় পাইলোট কোর্সে ভর্তি হওয়া যায়।

পাইলট কোর্স ট্রেনিং সেন্টার

  • সিভিল এভিয়েশন একাডেমি ট্রেনিং সেন্টার
  • বাংলাদেশ এয়ারলাইন্স ট্রেনিং সেন্টার
  • বাংলাদেশ ফ্লায়িং একাডেমি এন্ড ফ্লাইট এডুকেশন লিমিটেড
  • আরিরাং এভিয়েশন লিঃ
  • গ্যালাক্সি প্ল্যান একাডেমি লিমিটেড

এই সেন্টার গুলো পাইলট হবার প্রশিক্ষণ দিয়ে থাকে। বাইরের কোন দেশ থেকেও এসব একাডেমিকে ট্রেনিং করা যাবে। একাডেমী থেকে দুই বছরের মধ্যে কোর্স শেষ করা যায়।

পাইলটের কোর্সের খরচ

বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠানগুলোতে সাধারণত কোর্স করতে সব মিলিয়ে খরচ পড়বে ৩০ থেকে ৩২ লাখ টাকার মত। পাইলটের ট্রেনিং প্রতিষ্ঠান অনুসারে টাকার পরিমাণ বাড়তে বা কমতে পারে। হবে মনে রাখতে হবে পাইলটের কোর্স করার জন্য অনেক টাকার প্রয়োজন হয়। তাই সব সময় হাতে কিছু বাড়তি টাকা রাখতে হবে। কারণ অনেক সময় টাকার জন্য রিয়েল টাইম ফ্লাইং আটকে যায়। এতে করে কোর্স শেষ করতে নির্ধারিত সময়ের চেয়েও বেশি সময় লেগে যায়।

পাইলট কোর্সের পর কর্মক্ষেত্র

কোর্স কমপ্লিট করার পর কোথায় কাজ করবে তা অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগে। পাইলটের ফুল কোর্স শেষ করার পরবর্তীতে সরকারি ও বেসরকারি যে কোন এয়ারলাইন্স কোম্পানিতে পাইলট হিসেবে কাজ করা যায়। দেশী প্রতিষ্ঠানের মধ্যে বাংলাদেশ বিমানসহ ইউ এস বাংলা নভএয়ার, রিসেন্ট, এর মতো এয়ারলাইন্স প্রতিবছরে পাইলট নিয়োগ করে থাকে।

এছাড়া আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানগুলোতে কাজ করার বিভিন্ন সুযোগ রয়েছে। অভিজ্ঞতা যত বাড়বে তত যোগ্যতা বেতন এবং কাজের পোস্ট বাড়বে। আন্তর্জাতিক বিমান পরিবহন সংস্থা দিন ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিবেদনে জানা গেছে প্রায় প্রতিবছর সতেরো হাজার নতুন পাইলটের প্রয়োজন হয়।

পাইলটের বেতন

বিভিন্ন বিমান সংস্থা বিভিন্ন সময় পাইলট নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সেখানে ফার্স্ট অফিসার বা কো পাইলট হিসেবে মাসিক বেতন হতে পারে ৭৫ হাজার থেকে এক লাখ টাকা। তবে এই বেতন সর্বোচ্চ ২ লাখ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। আর এই বেতনের পরিমাণ প্রতিবছর বাড়তে থাকে। সঙ্গে দেশে-বিদেশে ঘোরার সুযোগ তো থাকছে। এছাড়াও একজন পাইলট সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকে।

পাইলট হবার সুবিধা

মানুষের ছোটবেলায় পাইলট হওয়ার শখ থাকলেও এর পাশাপাশি পাইলট হওয়ার বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। যেমন-

  • পাইলট একটি সম্মানজনক পেশা তাই এটি পেশা হিসেবে বেছে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ।
  • সাথে অল্প বয়সে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার সুযোগ আছে। যা অন্য পেশাতে কম দেখা যায়
  • বিশেষ করে বাংলাদেশের জন্য ছয় ডিজিটের স্যালারি বাংলাদেশের যে কোন সাধারণ চাকরিজীবীর জন্য কষ্টকর। তাও ২৪ থেকে ২৬ বছর বয়সে অসম্ভব মনে হলেও একজন পাইলটের জন্য তা অসম্ভব নয়।
  • দেশ বিদেশ ঘুরার শখ যাদের আছে তাদের জন্য এ পেশা স্বপ্নের পেশা
  • পাইলট হলে আপনি পাবেন সরকার থেকে নানা ধরনের সুযোগ-সুবিধা এবং মিশনে যাওয়ার সুযোগ

পাইলট হবার অসুবিধা

  • পরিবার পরিজনের ব্যক্তিগত জীবন ভুলে থাকতে হয়
  • বেশিরভাগ সময় আকাশে কাটিয়ে দেওয়া লাগে। সেটা ঈদ অথবা পূজা অথবা অন্য কোন স্পেশাল সময়ও হতে পারে
  • সাহস থাকা গুরুত্বপূর্ণ যে কোন খারাপ পরিস্থিতিতে প্লেন দুর্ঘটনায় পাইলটের আহত নিহত হওয়ার ঘটনা অনেক শোনা যায়। নিজে জীবন দিয়ে হলেও পাইলট যাত্রীদের বাঁচিয়ে গেছেন এমন উদাহরণ অসংখ্য রয়েছে। তাই জীবনের ঝুকি বেশি।
  • সামরিক পাইলট হওয়াটা আরো বিপদজনক।
  • এটা খুব সহজে অনুধাবন করতে হয় কেন এটি যুদ্ধবিমানের পাইলট হওয়া সহজ নয় ।
  • ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা এবং অনেক নিয়ম মেনে চলা।
  • নিয়মিত পাইলটদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা দিতে হয় যাতে তারা সবসময় ঠিক থাকে প্লেন চালানোর জন্য

সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায়

মন্তব্য

আজকে আমরা সরকারিভাবে পাইলট হওয়ার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি স্টুডেন্টদের জন্য আর্টিকেলটি অনেক কাজে লাগবে। আর্টিকেল থেকে উপকৃত হলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। এছাড়াও আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মন্তব্য মতামত বা পরামর্শ থাকে আমাদের কমেন্ট বক্সে কমেন্ট লিখে জানাতে পারেন।

আমাদের ওয়েবসাইট থেকে বিভিন্ন তথ্য জানতে ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।

আরো পড়ুন – 

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply