কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা
বয়সের সাথে আমাদের যে সমস্যাটি সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে তা হচ্ছে কোমর ব্যথা। এই ব্যথা থেকে বাঁচার জন্য আমরা কত কিছুই না করি। বিশেষ করে মহিলাদের কোমর ব্যথার সমস্যা বেশি হতে দেখা যায়। অনেকেই অনেক ভারি ইনজেকশন কিংবা থেরাপি নিতে বাধ্য হন। অথচ একটু লম্বা সময় নিয়ে ঘরোয়া পদ্ধতি ব্যবহার করে খুব সহজেই কোমর ব্যথার নিয়ন্ত্রণ করা যায়।
আজকে আমরা মূলত কোমর ব্যথা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা, কোমর ব্যথার বেল্টের দাম কত, মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার এই নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো। আশা করি আজকের ব্লগটি আপনাদের খুব উপকারে হবে।
কোমর ব্যথা কেন হয়
কোমর ব্যথা সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। একটি হচ্ছে বয়সের কারণে কোমর ব্যথা অপরটি হচ্ছে সঠিকভাবে বসে কাজ না করলে। অর্থাৎ আপনি যদি আপনার কর্মস্থলে সঠিকভাবে বসে কাজ না করেন তাহলে মেরুদন্ডের সামনের দিকের মাংসপেশি সংকুচিত ও পেছন দিকে মাংসপেশি সামান্য প্রসারিত হয়। এ কারণে মানবদেহের মাংসপেশি ভারসাম্যহীনতা তৈরি হয়। এবং এটি হচ্ছে কোমর ব্যথার অন্যতম কারণ
নিচে আমরা কোমর ব্যথার কয়েকটি সম্ভাব্য কারণ উল্লেখ করার চেষ্টা করছি। যাতে করে আপনারা এটি পরিষ্কার ধারণা কোমর ব্যথার কারন ও এর প্রতিকার নিয়ে একটা পরিষ্কার ধারনা পেয়ে যান।
- সাধারণত বয়সের কারণে কোমর ব্যথা হয়ে থাকে
- অফিস আদালতে কাজ করার সময় বসার পজিশন ঠিক না হলে
- অনেক লম্বা সময় বসে কাজ করলে কোমর ব্যথা হতে পারে
- যে চেয়ারে বসে কাজ করবেন সেই চেয়ারের কাঠামো ঠিক না হলে
- লম্বা সময় ঝুঁকে কাজ করলে
- লম্বা সময় বাঁকা হয়ে বা হেলান দিয়ে কাজ করলে কোমর ব্যথা হতে পারে
- মধ্য বয়সী মানুষের বিশেষ করে মহিলাদের ক্যালসিয়ামের অভাবে কোমর ব্যথা হতে পারে
মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ
যেমনটা আমরা ইতিপূর্বে বলার চেষ্টা করেছি কোমর ব্যথা নারী-পুরুষ যে কারোরই হতে পারে। তবে দেখা যায় পুরুষের তুলনায় নারীদের কোমর ব্যথা বেশি হয়ে থাকে। এর মূল কারণ হচ্ছে শারীরিক গঠনের দিক থেকে নারীর শরীরের গঠন পুরুষের চেয়ে কিছুটা জটিল। এজন্য সাধারণত সাধারণত অল্প বয়সে কোমর ব্যথা হওয়ার দিক থেকে পুরুষের চেয়ে নারীর সংখ্যা কিছুটা বেশি।
যেসব নারীর শারীরিক গঠন একটু স্থূল অর্থাৎ শরীরের মেদ বা চর্বি বেশি তাদের অল্প বয়সে কোমর ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৬০ শতাংশ বেশি। যেসব নারী অত্যাধিক পরিমাণে হাঁটাহাঁটি করতে হয় এবং লম্বা সময় বসে কাজ করতে হয় তাদেরও কোমর ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই আমাদের সাজেশন থাকবে নারীদের ক্ষেত্রে যেহেতু কোমর ব্যথার বিষয়টি কিছুটা জটিল তাই প্রাথমিক পর্যায়ে একজন ভালো ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত। এতে করে জটিলতা কিছুটা কম হবে।
কোমর ব্যথা হলে করণীয় কি
চিকিৎসকদের মতে ৬০ থেকে ৭০ পার্সেন্ট মানুষের জীবনে একবার হলেও কোমর ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। আবার এরমধ্যে ৯০ পার্সেন্ট মানুষেরই কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা ফলো করলে ব্যথা ভালো হয়ে যায়। তাই আপনার কোমর ব্যথা হলেই চিন্তা করার কিছু নেই। কিছু নির্দিষ্ট কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা ফলো করলে খুব দ্রুতই কোমর ব্যথা সেরে উঠবে। ঞ্চে আমরা কোমর ব্যথা হলে করণীয় সম্বন্ধে কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করার চেষ্টা করছি যাতে আপনারা এটি পরিষ্কার ধারণা পান।
- কোমর ব্যথা হলে প্রথমেই নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। স্থূলতা কোমর ব্যথার অন্যতম প্রধান একটি কারণ
- পরিমিত ও সুষম খাবার গ্রহণ করতে হবে
- নিয়মিত যোগ ব্যায়াম এবং পিঠে এক্সেসাইজ করতে হবে। ব্যায়াম গুলোর মধ্যে ডেড-লিফট ব্যায়াম করতে পারেন যা আপনার পুরো পিঠ বেয়ে শক্তিশালী করে তুলবে এবং ভবিষ্যতে ব্যথার পরিমাণ অনেকাংশে কম থাকবে
- প্রতি ১ ঘন্টা বসে থাকার পর পাঁচ মিনিটের জন্য তারই হাঁটাহাঁটি করবেন একইভাবে প্রতি ১ ঘণ্টা টানা দাঁড়িয়ে থাকার পর অবশ্যই 5 মিনিটের জন্য এসে রেস্ট নেবেন এতে করে আপনার কোমরের মাংসপেশিগুলো সুস্থ থাকে।
- প্রতিদিন কমপক্ষে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট জোরে হাঁটাহাঁটি করার চেষ্টা করতে হবে
- কর্মস্থলে বসে কাজ করার সময় খেয়াল রাখতে হবে চেয়ারটি যেন গাঠনিক ভাবে সুন্দর হয় এবং লম্বা সময় ঝুঁকে কাজ করা যাবে না
- উপরের এই নিয়মগুলো ভালোভাবে ফলো করলে আশা করি কোমর ব্যথা রোধ করা সম্ভব হবে
কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা
যেমনটা আমরা উপরে বলেছি ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ মানুষের জীবনে একবার হলেও কোমর ব্যথার সমস্যা দেখা দিতে পারে। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা ফলো করে খুব সহজেই এই ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তাহলে চলুন দেখে নেই কিভাবে ডাক্তারের কাছে না গিয়ে ঘরের ঘরোয়া চিকিৎসা মাধ্যমে কোমর ব্যাথা নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।
- নরম বিছানা বা ম্যাট্রেসে ঘুমানোর অভ্যাস বাদ দিতে হবে। তুলনামূলক শক্ত বিছানায় কোমর ও মেরুদণ্ডের জন্য খুবই ভালো।
- কোমরের যে অংশে ব্যথা করে সে অংশে গরম সেঁক দিতে পারেন। এতে করে মাংসপেশি কিছুটা আরাম পাবে।
- আদাতে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে। প্রতিদিন চায়ের সাথে কাঁচা আদা খেলে নার্ভের পটাশিয়ামের অভাব দূর হয় এবং কোমর ব্যথা ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে ।
- প্রতিদিন দুধের সঙ্গে সামান্য হলুদ মিশিয়ে খেলে কোমর ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যা…
- লেবুর শরবতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে নিয়মিত লেবুর শরবত খেলে কোমর ব্যথা ভালো হয় ।
- কোমর ব্যথার অন্যতম অন্যতম একটি কারণ হতে পারে শরীরে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম এর অভাব। নিয়মিত দুধ ডিম বাদাম ও সবুজ শাকসবজি খেলে ঘাটতি গুলো পূরণ হয় এবং কোমর ব্যথা ভালো হয়।
- মেথি বীজ গুঁড়ো দুধের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে কোমর ব্যথা ভালো হয়।
কোমর ব্যথা কমানোর ব্যায়াম
কোমর ব্যথা নিয়ন্ত্রণে রাখার সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে নিয়মিত ইয়োগা করা এবং কোমর ও পিঠ এর জন্য স্পেশাল কিছু ব্যায়াম করা পরীক্ষায় দেখা গেছে যারা নিয়মিত ব্যায়াম করে তাদের কোমর ব্যথা হওয়ার সম্ভাবনা অন্যদের চেয়ে অনেক কম বর্তমানে ইন্টারনেটের খুঁজলে আপনি অনেক রকম ব্যায়াম পদ্ধতি পেয়ে যাবেন তবে আমরা এমন কয়েকটি ব্যায়াম সম্বন্ধে আলোচনা করব যে কেউ চাইলে করতে পারবেন এবং কোমর ব্যথা ভাল করার জন্য এই ব্যায়াম গুলো খুবই কার্যকরী চলুন তাহলে ব্যায়ামগুলো সম্বন্ধে বিস্তারিত জেনে নেয়া যাক
স্পিনিক্স পোজ
স্পিনক্স পোজ হচ্ছে কোমর ব্যথার জন্য যে কয়টি ইয়োগা ব্যায়াম আছে তার মধ্যে সবচেয়ে উপকারী। এটি করা খুবই সহজ এবং অল্প সময়ে শেষ করতে পারবেন। চিত্রে দেখানো নিয়ম অনুযায়ী একটি সমতল স্থানে শুয়ে দুই হাতে সামনে প্রসারিত করুন। তারপর কোমর কে সোজা করে যতটুকু সম্ভব মাথার উপরে তুলুন এবং কয়েক মিনিট এভাবে থাকার চেষ্টা করুন। তারপর একটা ব্রেক নিয়ে আবার এভাবে থাকার চেষ্টা করুন এভাবে মো।।৫ থেকে ৭ বার ব্যায়াম করতে পারেন।
ব্রিজ পোজ
এই পোস্টে শরীরের জন্য অনেক উপকারী শুধুমাত্র কোমর নয় একই সাথে মাথা ব্যাথা, মেরুদণ্ড সমস্যা, পেটে মেদ কমানো ও মানসিক প্রশান্তির জন্য অনেকেই এই ব্যায়ামটি করে থাকেন। ব্যায়াম করার জন্য প্রথমে একটি সমতল স্থানে শুয়ে হাত প্রসারিত করুন এবং পা গুটিয়ে নিল ছবিতে যেভাবে দেখানো হয়েছে এরপর পেট শক্ত করে কোমর উপরে তুলুন এবং কয়েক মিনিট এভাবে রাখার চেষ্টা করুন। তারপর কিছু সময় ব্রেক নিয়ে আবার করুন এভাবে পাঁচ থেকে সাতটি দৈনিক করতে হবে
টু নি স্পাইনাল টুইস্ট
এই ব্যায়ামটি ও শুধুমাত্র কোমর নয় বরং ঘাড়, নিতম্ব, মেরুদন্ড ও শরীরের বিভিন্ন জয়েন্টের ব্যথা উপশমের জন্য ডক্টর সাজেস্ট করে থাকেন। ব্যায়ামটি করা খুবই সহজ ছবিতে দেখানো নিয়ম অনুযায়ী শুয়ে হাত প্রসারিত করুন তারপর মাথা একপাশে কাত করে কোমরের বাকি অংশ অন্য দিকে হেলিয়ে দিন। এভাবে কয়েক মিনিট থাকার চেষ্টা করুন তারপর একটু ব্রেক নিয়ে আবার একইভাবে ব্যায়ামটি কন্টিনিউ করুন দিনে ৫ থেকে ৭ বার করতে হবে।
কোমর ব্যথার বেল্টের দাম
যাদের কোমর ব্যথার সমস্যা আছে তারা কোমরের মাংসপেশিতে অতিরিক্ত সাপোর্ট দেয়ার জন্য আলাদা বেল্ট ব্যবহার করেন যাতে মাংস ভেজে মাংসপেশি স্থানচ্যুত না হয়। বর্তমানে বাজারে বিভিন্ন রকমের কোয়ালিটি ভেদে বিভিন্ন বেল্টের দাম ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে তবে মোটামুটি ভালো মানের ভেল্ট নিতে গেলে কমপক্ষে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা বাজেট রাখতে হবে। তবে কোয়ালিটির উপর নির্ভর করে কোমর ব্যথার বেল্ট ৩০০০ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে।
তাই আপনার ব্যথা অনুযায়ী ও শরীরের গঠন অনুযায়ী ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী নিয়ে ব্যবহার করতে পারেন। কারণ বেল্ট ব্যবহারের ফলে কোমরের মাংস বেশি অতিরিক্ত আইটি সাপোর্ট পায়। বিশেষ করে যারা স্থুল অর্থাৎ শরীরের মেদ বেশি তাদের জন্য নিয়মিত বেল্ট ব্যাবহার করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
কোমর ব্যথার ট্যাবলেট কি
কোমর ব্যথার ব্যায়াম ও লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করার মাধ্যমে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তাই আমার সাজেশন দিব না আপনি কোমর ব্যথা হলেই ফার্মেসি থেকে কোন ওষুধ নিয়ে খেয়ে নিন। বরং কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা নিন এবং ঔষধ খাওয়ার আগে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে কথা বলে আপনার কোমর ব্যথার কারণ জেনে নিন। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার সে অনুযায়ী আপনাকে কোমর ব্যথার ট্যাবলেট কি তা বলে দিবেন।
তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কোমর ব্যথার জন্য আমরা ক্যালসিয়ামের কিছু ট্যাবলেট খেয়ে থাকি এবং ভিটামিন ই এর জন্য কিছু ক্যাপসুল খেয়ে থাকি। আপনারা চাইলে ই ক্যাব এর মত ভিটামিন বি যুক্ত ক্যাপশনগুলো নিয়মিত খেতে পারেন এতে করে কোমর ব্যথা কিছুটা নিয়ন্ত্রনে থাকে।
কোমর ব্যথার মলম
আপনার কোমর ব্যথা যদি হাড়ে না হয়ে পেশিতে হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে কোমর ব্যাথার বিভিন্ন মলম ব্যবহার করতে পারেন। মলমগুলো ব্যবহারের ফলে বেশি কিছুটা আরাম পায় কোমর ব্যথা নিয়ন্ত্রণে থাকে। বর্তমান বাজারে মুভ, ভিক্স, ভলিনির মত বেশকিছু মলম পাওয়া যায় যা ব্যবহারে তাৎক্ষণিক পেশীর ব্যথা কমে যায় এবং আপনি কিছুটা আরাম পাবেন।
কোমর ব্যথা থেকে মুক্তির উপায়
উপরে আমরা কোমর ব্যথা কেন হয়, কোমর ব্যথা হলে করণীয় কি, কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা সম্বন্ধে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এই পর্যায়ে যদি আপনি জিজ্ঞেস করেনকোমর ব্যথা থেকে মুক্তির উপায় কি সে ক্ষেত্রে আমাদের উত্তর হবে নিয়মিত ব্যায়াম ও সুস্থ লাইফ-স্টাইল মাধ্যমে করবে তা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন। সুস্থ লাইফস্টাইল বলতে এমন একটি জীবন ব্যবস্থা যেখানে আপনি নিয়মিত ব্যায়াম করবেন, সুষ্ঠু পরিবেশে থাকবেন এবং সুষম খাবার খাবেন। সবকিছু যদি সুন্দরভাবে করতে পারেন তাহলে খুব সহজেই আপনি কোমর ব্যথার সমস্যাটি নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন।
মাসিকের সময় কোমর ব্যথা
মেয়েদের পিরিয়ডের সময় শারীরিক অনেক জটিলতা সাথে সাথে মাসিকের সময় কোমর ব্যথা হতে পারে। এক্ষেত্রে ভয়ের কিছু নেই কারণ এটি হরমোনাল সমস্যার কারণে অনেকেরই হয়ে থাকে। আপনার যদি এরকম সমস্যা হয় তাহলে আপনি খাবারের প্রতি আরো নজর দিতে হবে এবং উপরে আমরা যে যোগ ব্যায়াম এবং কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা কথা উল্লেখ করেছি তা নিয়মিত করলে আস্তে আস্তে সমস্যাটির সমাধান হবে। যেহেতু এটি একটি হরমোনের সমস্যা তাই একবারে হুট করে সমাধান হবে না। এত লম্বা সময় ধরে ব্যায়াম করলে এবং সুষম খাবারের রুটিন ফলো করলে তারা আস্তে আস্তে ভালো হয়ে যাবে।
কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা
কোমর ব্যথার কারণ, কোমর ব্যথা হলে করণীয় কি, কোমর ব্যথা কমানোর ব্যায়াম অর্থাৎ কোমর ব্যথার ঘরোয়া চিকিৎসা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি ব্লগ টি আপনাদের কিছুটা হলেও উপকারে আসবে। ভালো লাগলে আপনার পরিবার ও বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করতে পারেন আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা নিয়মিত লাইফস্টাইল ও স্বাস্থ্য রিলেটেড অনেক পোস্ট করে থাকি ভাল লাগলে আমাদের অন্যান্য পোস্টগুলো পড়ে দেখুন। ধন্যবাদ