মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার ও দোয়া

বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার

জন্মের পর দুই বছর পর্যন্ত শিশুর সবচেয়ে প্রধান খাদ্য হলো মায়ের বুকের দুধ। তবে গর্ভধারণের পরবর্তী সময়ে সন্তান জন্মদানের পর অনেক মায়েরই বুকে দুধ আসে না। নবজাতক শিশু বুকের দুধ কম পায় সেজন্য অনেক বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবারবুকের দুধ বৃদ্ধির দোয়া এবং বুকের দুধ বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করে থাকেন।

আজকে আমরা বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার ও দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করছি বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।

আরো পড়ুন – ১ মাসের শিশুর ওজন ও খাবার তালিকা

মায়ের বুকের দুধ কমে যাওয়ার কারণ

Untitled design 2023 11 08T213928.733

 

বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার কি কি তা জানার আগে কোন কোন কারনে বুকে দুধ কম আসে তা জানতে হবে। বিভিন্ন কারণে মায়ের বুকের দুধ শুকিয়ে যায় তার মধ্যে অন্যতম একটি কারণ হল-

  • হরমনের পরিবর্তন। দুধ উৎপানে হরমোন একটু গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে হরমোনের ওঠানামা কারণে বুকের দুধ সর্বদা কম উত্তপাদন করতে পারে।
  • জন্মের পর মা শিশুকে ঘন ঘন দুধ খাওয়াতে থাকে যার ফলে শরীরে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। এতে করে ভারসাম্য বাধাপ্রাপ্ত হয়।
  •  এন্টিবায়োটিক সেবন করলে বা হরমোনের মাত্রা প্রভাবিত করে এমন কোন ওষুধ গ্রহণ করল মায়ের বুকের দুধের সরবরাহ কমে যেতে পারে।
  • যদি বাচ্চাকে ঘন ঘন দুধ না খাওয়ানো হয় তাহলে দুধের উৎপাদন কমে যাবে এবং এ কারণে মায়েদের তাদের বাচ্চাদের ঘন ঘন দুধ খাওয়াতে হবে।
  • অসুস্থতা বা মানসিক চাপা মায়ের দুধ বৃদ্ধিতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়।
  • যেসব মায়েরা বাচ্চাদের দুধ পান করান তাদের রক্তস্বল্পতা বা বিভিন্ন রোগের কারণেও বুকের দুধ উৎপাদন ব্যাহত হতে পারে।

আরো পড়ুন – ১ মাসের শিশুর পায়খানা না হলে করনীয়

মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার

বিভিন্ন খাবারের মাধ্যমে মায়ের বুকে দুধ বৃদ্ধি সম্ভব বলে জানান চিকিৎসকরা। এ ছাড়াও গবেষণায় দেখা গেছে মায়ের খাদ্য তালিকা সঠিক হলেই বাচ্চা বুকের দুধ সঠিক ভাবে পায়। নিচে বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার গুলো বর্ণনা করা হলো-

মেথি- মেথি বুকের দুধের পরিমান বৃদ্ধি জন্য একটি প্রাকৃতিক এবং কার্যকর উপায়। গবেষকরা বলেছেন মেথি বেশ বুকের দুধ উৎপাদনে খুবই সহায়তা করে থাকে। এই মেথি বীজ খাওয়ার ২৪ থেকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে বুকের দুধের পরিমাণ অনেক গুণ বেড়ে যায়। এছাড়াও মেথির চা পান করা যেতে পারে। মেথির সাপ্লিমেন্ট বা ফেনুগ্রিক ক্যাপসুলও সেবন করতে পারেন।

পানি- বাচ্চাকে বুকে দুধ খাওয়ানো নারীদেরকে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। দুধ খাওয়ানোর কারনে স্তন্যপান মায়ের শরীর থেকে অনেক পানি বেরিয়ে যায় সেজন্য প্রচুর পরিমাণে পানি না খেলে বুকের দুধ উৎপাদন কমে যায়। তাই চিনিযুক্ত শরবত বা কোমল পানির পরিবর্তে নরমাল পানি দিয়ে তৃষ্ণা মেটানো উচিত বলে মনে করেন।

এ সময় সচরাচর অতিরিক্ত পানি পান করতে হবে। বাচ্চাকে প্রতিবার বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় এক গ্লাস পানি পান করতে হবে। বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার এর তালিকায় এটি সহজ এবং উপকারি।

ফল এবং শাকসবজি- নবজাতকের জন্মের পর বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় মায়ের খাদ্য তালিকায় বেশি করে তাজা ফল এবং শাকসবজি রাখতে হবে। কারণ এর উপকারিতা অনেক এসব খাবার বুকের দুধের পরিমাণ বৃদ্ধিতে অনেক বেশি অবদান রাখতে সাহায্য করে। বেশি ফল জাত খাবারে প্রচুর পানি থাকে তাই সব খাবার গ্রহণের মাধ্যমে নিজের পুষ্টির চাহিদা যেমন পূরণ হয় তেমনি বুকের দুধ উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

হারবাল চা- ন্যাচারাল হেলথ এন্ড ওয়েলনেস এর নোটারি পাবলিক জানান অনেক অসুস্থতায় হারবাল চা পানের উপকার পাওয়া যায়। তবে কিছু হার্বাল বুকের দুধ উৎপাদনের শক্তি বৃদ্ধি করতে পারে। বুকের দুধ বাড়াতে পারে এমন একটি হারবাল যা হচ্ছে বিচুটি চা বা নেটল টি।  বিচুটি টি তে উচ্চমাত্রায় আয়রন থাকে যা শরীরে ক্লান্তি দূর দূর করে বুকের দুধ উৎপাদনে ভূমিকা রাখে।

মৌরি- মৌরির সালাদ মৌরি বীজ, স্যুপ বা বিভিন্ন রেসিপি হিসেবেই যেভাবে খাওয়া হোক না কেন এটি বুকের দুধ উৎপাদনে বিশেষ সহায়ক ভূমিকা পালন করে। বুকের দুধের পরিমাণ বাড়াতে চাইলে সালাদে কাঁচা মরি যোগ করতে পারেন অথবা শাকসবজির সঙ্গে রান্না করেও খেতে পারেন। এতে করে ফ্লেভার সমৃদ্ধ হবে এবং উপকারিতা ও পাওয়া যাবে।

এছাড়া মৌরি এর চা বা ফেনেল সিটি পান করা যেতে পারে।

ওটস– ওটস এর গোটা দানা মায়েদের জন্য খুবই স্বাস্থ্যকর খাবার। এটি অক্সিটোসিন হরমোন বাড়িয়ে বুকের দুধের যোগান বাড়াতে সাহায্য করে এবং এই হরমোনটিও বাচ্চার জন্ম এবং স্তন্যপানের জন্য অত্যন্ত দরকার।

গাজর- গাজর আপনার খাবারে প্রচুর খাদ্য গ্রহণযোগ্য করে থাকে এবং এটিতে ফাইট ওই স্টোনজাম মায়ের বুকের দুধ বাড়াতে অনেক সাহায্য করে থাকে। কারি হিসাবে রান্না করে বা সালাদ হিসেবে বা কাঁচা ও খাওয়া যেতে পারে। বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার এর মধ্যে এটি অন্যতম।

ছোলা- ছোলাতে রয়েছে প্রথম প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন বা একটিভ কম্পাউন্ড আর অন্যান্য মাইক্রো নিউট্রিয়েন্ট এর ফাইলটোস্টট্রেন বুকের দুধ বাড়াতেও প্রচুর পরিমাণে সাহায্য করে থাকে। বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার এর তালিকায় এটি অসাধারন খাবার হিসেবে পরিচিত।

সজনে ডাটা- সজনে ডাটা  তে প্রচুর পুষ্টিকর উপাদান রয়েছে। যেমন এর আয়রন ক্যালসিয়াম বুকের দুধের যোগান বাড়ায়। এটি বিভিন্ন তরকারিতে ব্যবহার করতে পারেন। এছাড়া পাউডার ক্যাপসুল হিসেবে সাপ্লিমেন্টও পাওয়া যায়।

জিরা- অতি প্রাচীনকাল থেকে মায়েদের বুকের বাড়াতে জিরা অনেক সহায়তা ভূমিকা পালন করে বলে জানা যায়। প্রায় কম বেশি সকল রান্নায় আমরা জিরা ব্যবহার করে থাকি। রাতে ঘুমানোর আগে এক গ্লাস গরম দুধের সঙ্গে এক চা চামচ জিরার গুড়া এবং সামান্য চিনি মিশিয়ে পান করা যেতে পারে। নিয়মিত খাওয়ার ফলে দ্রুত বুকের দুধ বাড়বে।

বেদানা- বেদানা খাওয়ার ফলে শিশুর মায়ের শরীরে যেমন রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি পায় তেমনি বুকের দুধ ও বৃদ্ধি পায়। তাই নবজাতকের মায়ের বা ব্রেস্ট ফিডিং করা মায়েদের অবশ্যই প্রতিদিন একটি করে বেদানা খেতে হবে। বুকের দুধ বৃদ্ধির জন্য এটি সব সময় রাখতে পারেন।

বুকের দুধ বৃদ্ধি করতে ঘরোয়া উপায়

Untitled design 2023 11 08T214111.992

বুকের দুধ বৃদ্ধির অনেক খাবারই রয়েছে। সেসব খাবার ছাড়াও ঘরোয়া উপায় বিভিন্নভাবে মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধি করা সম্ভব। নিচে সহজ ভাবে তুলে ধরা হলো-

এন্টি ইনফ্লেমেটরি ডায়েট- বুকের দুধ বা ব্রেস্ট মিল্কের উৎপাদন বাড়াতে খাবার তালিকায় টাটকা শাকসবজি পেঁয়াজ চিকেন ডিম রসুন বা বিভিন্ন ধরনের সুপ রাখতে পারেন। এছাড়া মৌসুমী ফল ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড সমৃদ্ধ খাবার। যেমন salman flaxbies  স্তন্যদানকারী মহিলাদের জন্য অত্যন্ত ভালো।

এছাড়া বুকের দুধ দুধের পরিমাণ বাড়ানোর জন্য মেথি ওটমিল বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করে।

ঘন ঘন বুকের দুধ পান করা- বাচ্চাকে যত বেশি বুকের দুধ পান করাবে তত বেশি মায়ের বুকের দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে। তাই সে প্রতিটি পাশে কমপক্ষে ১০ মিনিট করে বাচ্চাকে দুধ খাওয়াতে হবে এবং বাচ্চা বা দুধ খেতে খেতে ঘুমিয়ে পড়লে তাকে আলতো করে জাগিয়ে আবার খাওয়াতে হবে।

বিশ্রাম নিতে হবে- মাতৃত্বকালীন অবস্থায় শরীর ক্লান্ত থাকা স্বাভাবিক আর ক্লান্ত থাকলে দুধ উৎপাদনের হরমোন কমে যায়। তাই সদ্য মায়েদের স্ট্রেস কমিয়ে স্বাভাবিক থাকতে হবে এবং বাচ্চা এবং নিজেকে সামলানো পাশাপাশি ঘন ঘন বিশ্রাম নিতে হবে পর্যাপ্ত পরিমাণ ঘুম হলে বুকের দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।

ব্রেস্ট পাম্প- মায়ের বুকের উৎপাদনের হার বাড়িয়ে দেয় ব্রেস্ট পাম্প। প্রত্যেকবার স্তন্যপান করানো হয়ে গেলে দুই থেকে তিনবার পাম্প করাতে পারেন। তবে এটি ব্যবহার করা থাকে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে নিন।

পর্যাপ্ত পরিমাণে পানি পান- যেহেতু মায়ের বুকের দুধ বাচ্চা খাওয়ার সাথে সাথে মায়ের শরীর ডিহাইড্রেশনে থাকে। তাই মায়ের বুকের দুধের ৯০ শতাংশ পানি থাকে । তাই  ছয় থেকে আট গ্লাস পানি পান করা জরুরী। এছাড়াও তরল অন্যান্য খাবার যেমন জুস বা বিভিন্ন শরবত পান করা যেতে পারে।

ক্যালরি হিসাব না করা- ব্রেস্টফিডিং করেন এমন মায়েদের জন্য কত ক্যালরি গ্রহন করা প্রয়োজন বা বেশি গ্রহণ করলে মোটা হয়ে যাবেন এসব না ভেবে ক্ষুধা লাগলে খেতে হবে। বেশি বেশি করে খেলে বুকের দুধ উৎপাদন বৃদ্ধি পাবে।

বুকের দুধ বৃদ্ধির ট্যাবলেট

বাজারে বিভিন্ন ধরনের বুকে দুধ বৃদ্ধি ট্যাবলেট পাওয়া যায়। যদিও এসব ট্যাবলেট চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া খাওয়া উচিত নয়। তবে বাজারে বুকের দুধ বাড়ানোর ট্যাবলেট গুলোর মধ্যে অন্যতম হলো-

  • Momvit
  • Gynodan 200 mg
  • Omidon
  • Maximilk
  • Lactohil powder

বুকের দুধ বৃদ্ধির দোয়া

বুকের দুধ বাড়ানোর দোয়া জানা দরকার।

১। দোয়া-  “ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন আল্লাহুম্মা আজিরনি ফি মুসিবতি খাইরাম মিনহা”

আমলের নিয়ম- এ দোয়াটি প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ শেষে মুনাজাতে পাঁচবার করে পড়তে হবে। যতদিন না বুকের দুধ বৃদ্ধি পায় ততদিন পর্যন্ত। হায়েজ বা পিরিয়ড অবস্থায় অবশ্যই পড়া যাবে না।

২। দোয়া- “ফিহিমা আয়না নিতা তাজরিয়ান”

আমলের নিয়ম- প্রতিদিন সাতবার এই দোয়াটি পড়ে স্তন্যপানকারী মা ও স্তনে ফু দিয়ে মাসাজ করবেন। এবার হাত দিয়ে যতদিন বুকের দুধ বৃদ্ধি পাচ্ছে ততদিন পর্যন্ত।

৩। এছাড়া সূরা বাকারার আয়াত নাম্বার ২৬১ পাঠ করতে হবে।  এই আয়াত পাঠ করে ফু দিতে হবে।

মায়ের বুকের দুধের গুরুত্ব

শিশুর জন্য মায়ের বুকের দুধের গুরুত্ব অপরিসীম। মায়ের বুকের দুধ শিশুর জন্য সমস্ত ভিটামিন রয়েছে। তাই জন্মের পরবর্তী সময় দুই বছর পর্যন্ত অবশ্যই শিশু মায়ের বুকে দুধ খাওয়াতে হবে। কারন এতে সমস্ত প্রয়োজনীয় পুষ্টি রয়েছে যার শেষে সঠিক বৃদ্ধি এবং মানসিক বিকাশের জন্য প্রয়োজন। বুকের দুধ পান করা সহজ এবং প্রোটিন চর্বি কার্বোহাইড্রেট ভিটামিন প্রদান করে।

বুকের দুধ খাওয়ানো শিশুকে রক্ষা করে অসুস্থতা থেকে।বুকের দুধ খাওয়ানো শিশুদের ফর্মুলা খাওয়ানো শিশুদের তুলনায় যন্ত্রের সংক্রমণ কানের সংক্রমণ এবং ডায়রিয়ার হার কম থাকে। এই বুকের দুধ খাওয়ালে শিশুর আকর্ষিক মৃত্যুর ঝুঁকি কমে যায় এবং পরবর্তীতে জীবনে স্থূলতা এবং ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে যায়।

বুকের দুধ খাওয়ানো মা এবং শিশুর বন্ধন উৎসাহিত করে এবং উভয়ের জন্য মানসিক সুবিধা হয়। বুকে দুধ খাওয়ানো হরমোন নিঃসরণ করে যা জরায়ুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে। সেসব মহিলারা বুকের দুধ খাওয়ায় তাদের স্তন ক্যান্সার ওভারিয়ান ক্যান্সার ঝুঁকি কম থাকে। বুকের দুধ পান করালে সন্তান জন্ম দেওয়ার পর ওজন কমাতে সাহায্য করে।

বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার

বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার

আজকে আমরা মায়ের বুকের দুধ বৃদ্ধির খাবার এবং দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে।আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন। এ আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।

আমরা অতি শীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রতিদিন নতুন নতুন সব আপডেট ইনফরমেশন পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।

আরো পড়ুন  – 

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply