ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা ও অপকারিতা

ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা

ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা সম্পর্কে আমরা কম বেশি অনেকেই জানি। ভিটামিন ই ক্যাপ আমাদের শরীরের ভিটামিনের ঘাটতি যেমন দূর করে তেমনি শরীরের বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের জড়তা কাটাতে সাহায্য করে। চুল, নখ, স্কিন সহ বিভিন্ন অঙ্গের জন্য ই ক্যাপ অনেক উপকারি। আজকে আমরা ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা অপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।

আরো পড়ুন – কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ ও অপারেশন খরচ ২০২৩

ই ক্যাপ কি?

ই ক্যাপ হল এক ধরনের ক্যাপসুল যা ভিটামিন ই সহ বিভিন্ন ধরনের ভিটামিনে ভরপুর। ভিটামিন ই ক্যাপ একটি সাপ্লিমেন্ট যা শরীরের ভিটামিন ই এর অভাব পূরণ করে। এটি বিভিন্ন ধরনের মেডিসিনের দোকানে এভেলেবেল পাওয়া যায়। এর দাম খুব বেশি না হলেও এর কার্যকারিতা গুণ অনেক বেশি। সাধারণত চুল পড়ার জন্য অথবা রূপচর্চার জন্য এই ভিটামিন ই ক্যাপ বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে।

ই ক্যাপ 400 কেন খায়?

ভিটামিন ই সহ অনেক ভিটামিনের অভাব পূরণ করা ছাড়াও ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা রয়েছে। যেমন- রক্ত জমাট বাধা প্রতিরোধ করা, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করা, পেশি দুর্বলতা দূর করে এবং ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে অনেক সাহায্য করে। এছাড়াও চুলের এবং পশমের রক্ত চলাচল ঠিক রেখে শরীরের পুষ্টির চাহিদা সরবরাহ করে।

হিমোলাইটিক অ্যানিমিয়া, চুলের সৌন্দর্য বৃদ্ধি, চুল পড়া, মাথার তালুতে রক্ত সরবরাহ সরবরাহ, মাথার চামড়ায় তেলের ব্যালেন্স রক্ষা সহ চুলের গোড়া মজবুত ও চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে ই ক্যাপ 400 খাওয়া হয়। হিমোল আইটেক অ্যানিমিয়ার চিকিৎসায়, পুরুষের ওভাল্যুসানের সংখ্যা কমে গেলে, টক্সিন বিষাক্ত হিমালাইটিক্যালিমিয়ায়, অক্সিজেন থেরাপি, খাদ্য জনিত অপুষ্টি প্রতিরোধে এই ট্যাবলেট খাওয়া হয়।

ই ক্যাপ 400 খাওয়ার নিয়ম

সাধারণত এই ক্যাপদিনে একটা থেকে দুইটা খাওয়া যায়। তবে ই ক্যাপ 400 এমজি খাওয়ার সর্বোত্তম নিয়ম হলো রাতের ভরা পেটে খাবারের পর খাওয়া। যে কোন ভিটামিন ট্যাবলেটই ভরা পেটে খেলে শরীরে ভালো কাজ করে থাকে। তাই সকালে বাড়াতে ভারী খাবার খাবার পরে খাওয়া উচিত। ই ক্যাপ 400 এর উপকার পাওয়ার জন্য টানা একমাস খেতে হয়। তাহলেই ভালো ফলাফল পাওয়া যায়।

সর্বোচ্চ ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা পাওয়ার জন্য লম্বা সময় সেবন করতে হবে এমনটা ডাক্তাররা সাজেস্ট করে থাকেন।

ভিটামিন ই ক্যাপ 400 এর ডোজ

থ্যালাসেমিয়া- প্রতিদিন ৮০০ আই ইউ

সিকেল সেল অ্যানিমিয়া- প্রতিদিন ৪০০ আই ইউ

স্কিন ও চুলের জন্য- প্রতিদিন ২০০ থেকে ৪০০ আই ইউ

প্রাপ্তবয়স্কদের দীর্ঘস্থায়ী ঠান্ডার জন্য- ২০০ iu প্রতিদিন

কার্ডিও ভাস্কুলার স্বাস্থ্যের উন্নতির জন্য- প্রতিদিন ৪০০ থেকে ৮০০ আই ইউ

প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে সিনড্রোম এর অভাব প্রতিদিন- ২০০ থেকে ৪০০ আই ইউ

শিশুদের মধ্যে অভাব সিনড্রোম- প্রতিদিন 200 আই ইউ

সর্বোচ্চ ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা পাওয়ার জন্য ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করুন

আরো পড়ুন – ই ক্যাপ ৪০০ এর উপকারিতা

ই ক্যাপ 400 এর দাম

ই ক্যাপ 400 বাংলাদেশের গ্রাম বা শহরের যে কোন ফার্মেসিতে এভেলেবেল পাওয়া যায়। সাধারণত সরকারের দামের তালিকা অনুসারে ই ক্যাপ 400 এর প্রতি পিসের দাম ৬.৫০ টাকা। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় বিভিন্ন ফার্মেসিতে এর থেকেও বেশি দামে বিক্রি করে থাকে। এছাড়া এখন অন্যান্য জিনিসের দাম বৃদ্ধির পাশাপাশি এবং ই ক্যাপ 400 এর দাম অনেক জায়গায় সাত টাকা বিক্রি করা হচ্ছে।

এবং এক পাতা ওষুধের দাম ৭০ টাকা। সাধারণত গ্রামের তুলনায় শহরে বিভিন্ন ফার্মেসিতে ঔষধের দাম কিছুটা কম বেশি হয়ে থাকে। এছাড়াও বিভিন্ন কোম্পানির ই ক্যাপ এর দাম বিভিন্ন ধরনের হতে পারে।

যেসব রোগের জন্য ভিটামিন ই ব্যবহার করা হয়

১। সাইমার্স ডিজিজ রোধে- কিছু গবেষণায় দেখা গেছে যে ভিটামিন ই গ্রহণ করলে এল সাইমার্স ডিজিজ এর বৃদ্ধিকে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। যদিও সমস্ত গবেষণায় তা প্রমাণিত হয়নি তবুও ভিটামিন ই আর সাইমার্চ ডিজিজকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলেও তা মোটামুটি নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়। তবে এই রোগের ঔষধের সাথে ভিটামিন-ই সাপ্লিমেন্ট নিলে রোগের বৃদ্ধির গতিকে ধির করে দেয়।

২। ক্রনিক রোগের ফলে হওয়া অ্যানিমিয়া- অনেক ডাক্তারদের মতে ভিটামিন ই erythropoietin ঔষধের গ্রহণ ক্ষমতা শরীরে রক্ত বৃদ্ধি পায়। যা শিশু বা বড়দের ভেতর লোহিত রক্তকণিকা তৈরিতে সাহায্য করে থাকে।

৩। বিটা থ্যালাসেমিয়ার চিকিৎসা- এই রোগটি একটি রক্ত সম্পর্কিত রোগ। যাতে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ খুবই কমে যায়। যেসব শিশুদের মধ্যে বিটা থ্যালাসেমিয়া দেখা গেছে তাদের বেশিরভাগ শিশুদেরই ভিটামিন ই সাপ্লিমেন্টারি হিসেবে খেতে দেওয়া হয়ে থাকে। পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ই যুক্ত খাবার খেলে এই রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

৪। এক্সট্রা ভেসেশন- এন্ট্রাভেসেশন ড্রাগ লীগেজ হয়ে আশেপাশের তওগতিশুদের ছড়িয়ে পড়লে তাকে এক্সট্রা ভেসেসান বলে। ডাই মিথাইল সাফিক্স সাইড এর সাথে ভিটামিন ই দিয়ে চিকিৎসা করলে এখানে কে্মো থেরাপির ফলে তৈরি হওয়া এই এক্সট্রা ভেটেশন কে নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়।

ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা

  • ই ক্যাপ শরীরে ভিটামিন এর অভাবজনিত সব ধরনের রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে
  • নিয়মিত এই ক্যাপ সেবনে খাবারের পাশাপাশি ভিটামিনের অভাবে দূর করতে সাহায্য করে
  • শরীরের ত্বক উজ্জ্বল রাখে
  • শরীরের ত্বক সতেজে রাখে
  • চুলের গোড়া মজবুত ও শক্ত করে
  • চুলকে ঝলমলে ও সতেজ রাখে
  • চুল পড়া বন্ধ করে
  • ত্বকের কুঁচকে যাওয়া বন্ধ হয়
  • মুখের দাগ দূর করতে সহায়তা করে
  • মুখের বয়সের ছাপ অতি দ্রুত চলে যায়
  • ভিটামিন ই ক্যাপসুল অক্সিজেন থেরাপি হিসেবে ব্যবহার করা হয়
  • হার্টের রোগের জন্য খুবই কার্যকারি
  • রূপচর্চার জন্য খুবই কার্যকরী ক্যাপসুল
  • এটি অ্যান্টিঅক্সাইড অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে থাকে
  • রক্তস্বল্পতা কমাতে সাহায্য করে
  • অল্প বয়সে পাকা চুল রোধ সাহায্য করে
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়
  • ক্ষত সারাতে সাহায্য করে

ই ক্যাপ 400 এর অপকারিতা

ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা ছাড়া তেমন কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা অপকারিতা দেখা যায় না। তবে অত্যাধিক ই ক্যাপ সেবন করলে আমাশয়, শরীরে এলার্জি দেখা যাওয়া, মাথাব্যথা, বমি বমি ভাব, ক্লান্তি লাগা সহ এলার্জিজনিত বিভিন্ন ধরনের রিএকশন শরীরে দেখা দিতে পারে। ই ক্যাপ যে কেউই যে কোন সমস্যার জন্য সেবন করতে পারে। তবে সবচেয়ে ভালো হয় কোন রেজিস্টার ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেবন করা।

ডাক্তার রোগীর অবস্থা অনুযায়ী ঔষধের ডোজ পরিমাণ মতো দিয়ে থাকেন। এছাড়াও অতিরিক্ত ই ক্যাপ ৪০০ বা ভিটামিন খেলে থাইরয়েডের সমস্যা আর দুর্বল হওয়া, এবং প্রোটেস্ট ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

কখন ই ক্যাপ 400 খাওয়া বন্ধ করতে হবে?

ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা পাশাপাশি ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া নিজের মত সেবন করলে মাঝে মাঝে কিছু সাইড ইফেক্ট দেখা দিতে পারে। নিচের লক্ষনগুলো দেখলে ই ক্যাপ খাওয়া বন্ধ করতে হবে।

  • চোখে ঝাপসা দেখা
  • অতিরিক্ত এলার্জি
  • নাক দিয়ে রক্ত পড়া
  • ডায়রিয়া
  • আমাশয়

 ই ক্যাপ 400 বা ভিটামিন এ খাওয়ার আগে যাদের ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে

  • গর্ভবতী বা দুগ্ধ দানকারী মা
  • Cholestyramine,mineral oil,orlistat,warfarin যাদের ঔষধে এসব উপাদান রয়েছে
  • যাদের কিডনি রোগ আছে
  • লিভার রোগ থাকলে
  • ব্লিডিং ডিজঅর্ডার আছে বা রক্ত রোগ আছে এমন ব্যক্তি
  • হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা আছে এমন ব্যক্তি
  • অথবা ডায়াবেটিস আছে

 ই ক্যাপ 400 সংরক্ষণ

শুকনো জায়গায় ৩০ ডিগ্রী সেন্টিগ্রেডের কম তাপমাত্রায় ই ক্যাপ সংরক্ষণ করতে হবে। তাছাড়া আলো এবং আদ্রতা থেকে নিরাপদে রাখতে হবে।  তাছাড়া ই ক্যাপ 400 সহ অন্যান্য যে কোন ঔষধ শিশুদের নাগালের বাইরে রাখতে হবে।

সর্বোচ ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা পাওয়ার জন্য অবশ্যই উপরের নিয়ম মেনে সংরক্ষন করতে হবে।

ভিটামিন ই জাতীয় খাবার

ভিটামিন ই হল এমন একটি ভিটামিন যা ফ্যাটি এবং দ্রবীভূত। ভিটামিন ই পাওয়া যায় এমন কয়েকটি খাবার হল-

  • ভেজিটেবল অয়েল
  • ফিস অয়েল
  • মাংস
  • ফল
  • শাকসবজি
  • পোল্ট্রি ডিম
  • শস্য দানা
  • তাজা ফলমূল
  • অলিভ
  • পেঁয়াজ
  • চিনা বাদাম
  • আখরোট
  • বাদাম
  • উদ্ভিদ তেল
  • ডিমের কুসুম
  • গম
  • সয়াবিন
  • সূর্যমুখী
  • পালং শাক
  • বাঁধাকপি
  • ব্রকলি
  • কাঁচা শালগম
  • বিভিন্ন ধরনের মরিচ
  • মটরশুঁটি
  • লেবু
  • অ্যাভোকাডো
  • ডিম
  • সালমান মাছ
  • চর্বিবিহীন মাছ
  • সূর্যমুখী ফুলের তেল
  • কেউই ফল

ই ক্যাপ 400 সেবনের ক্ষেত্রে সাবধানতা

১। গর্ভাবস্থায় প্রেগনেন্সির প্রথমা ৩ সপ্তাহে চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া ভিটামিন ই গ্রহণ করা উচিত নয়। যদিও প্রেগনেন্সির শেষের দিকে এটি একদম সেইফ। যদি দৈনিক এক হাজার মিলিগ্রাম পরিমাণে গ্রহণ করা হয় তাও অবশ্যই ১৮ বছরের বেশি বয়সের মহিলাদের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

২। ব্রেস্ট ফিডিং যেসব মেয়েরা শিশুদের স্তন দুগ্ধ পান করাচ্ছেন তাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই খাওয়া একদম নিরাপদ। তবে ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত এই ওষুধটি খাওয়া একদমই উচিত নয়।

৩। শিশুদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই সাধারণত নিরাপদ যদি তা সঠিক পরিমাণে খাওয়া হয়। এর থেকে তিন বছরে শিশুদের ক্ষেত্রে ৩০০ আই ইউ চার থেকে আট বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে ৪৫০ আই ইউ, ৯ থেকে ১৩ বছরের বেশি বয়সীদের ক্ষেত্রে ৯০০ আই ইউ, ১৪ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের ক্ষেত্রে ১২০০ আইয়ু হলো সঠিক পরিমাণ।

৪। এনজিওপ্লাস্টি এর ঠিক আগে এবং পরে ভিটামিন ই এবং অন্যান্য অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ভিটামিন যেমন ভিটামিন সি ভিটা ইত্যাদি খাওয়া যাবে না। তা সুস্থতার পথে বাধা হয়ে দাঁড়াতে পারে।

৫। ব্লিডিং ডিসঅর্ডার থাকলে। ভিটামিন ই কোন ভাবে গ্রহণ করা যাবে না।

৬। ডায়াবেটিস থাকলে এবং তার সাথে ভিটামিন ই খেলে তা হার্টের সমস্যার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। ডায়াবেটিস রোগীদের প্রতিদিন ৪০০ আই ইউর বেশি ভিটামিন এ খাওয়া যাবে না এবং ভিটামিন এ খেতে হলে ডা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এরপর সেবন করতে হবে।

৬। সার্জারি সময়ে আগে এবং পরে ভিটামিন এ ব্লিডিং ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। তাই সার্জারি কমপক্ষে দুই সপ্তাহ আগে থেকে ভিটামিন ই খাওয়া বন্ধ করে দিতে হবে।

৭। যাদের পূর্বে স্ট্রোক হয়ে গেছে তাদের ক্ষেত্রে ৪০০ আই ইউ এর বেশি ভিটামিন ই খুব বিপদজনক হয়ে ওঠে এবং মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

৮। ভিটামিন এ প্রোটেস্ট ক্যান্সারের সম্ভাবনা বাড়িয়ে তোলে এবং যে পুরুষরা ক্যান্সারে ভুগছেন তাদের অবস্থান আরো বেশি অবনতি হতে পারে।

৯। যাদের শরীরে ভিটামিন কে খুবই কম পরিমাণে রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে ভিটামিন ই রক্ত সঠিকভাবে জমাট বাঁধায় বাধা সৃষ্টি করে থাকে।

১০। অন্যান্য ভিটামিনের সাথে সেবন করলে এর প্রভাব কত কিছু পরিবর্তন হতে পারে। তাই ই ক্যাপ সেবনের পূর্বে আপনার ব্যবহৃত অন্যান্য ঔষধ এবং ভেষজ সম্পর্কে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

১১। ভিটামিন ই ক্যাপ কিছু কিছু রোগীদের মধ্যে থ্রম্বোসিসের ঝুঁকি বাড়িয়ে দিতে পারে। তাই এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের ভিটামিন ই সেবনের পূর্বে ডাক্তারি পরামর্শ নিয়ে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত।

ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা

মন্তব্য

আজকে আমরা ই ক্যাপ 400 এর উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন। এবং আর্টিকেল সম্পর্কে আপনাদের কোন মন্তব্য অথবা মতামত থাকে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আমরা অতি শীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব।

বিভিন্ন সাম্প্রতিক সময়ের তথ্য সম্পর্কে জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখুন।

আরো পড়ুন – 

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply