কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ ও অপারেশন খরচ ২০২৩

কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ

বর্তমান সময়ে যেসব রোগ মারাত্মক আকার ধারণ করেছে তার মধ্যে ক্যান্সার অন্যতম। সাধারণত মানব দেহে বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার লক্ষ্য করা যায় তার মধ্যে কোলন ক্যান্সার খুবই মারাত্মক হয়ে থাকে। বর্তমান সময়ের প্রতি ১০০ জনের ১০ জনের ক্যান্সারের জীবাণু পাওয়া যায়। প্রতিদিনের লাইফ স্টাইলে স্বাস্থ্যকর পরিচর্যার মাধ্যমে এসব কঠিন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

আজকে আমরা কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ ও কোলন ক্যান্সার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।

আরো পড়ুন – বাংলাদেশের সেরা ক্যান্সার হাসপাতাল তালিকা

কোলন ক্যান্সার কি?

কোলন ক্যান্সারের শুরুটা হয় অন্ত্র কিংবা পায়ুপথে। সূত্রপাতের স্থান ভেদের কোলন ক্যান্সারের ধরন বিভিন্ন হয়ে থাকে। কোলন ক্যান্সার হল এমন এক ধরনের ক্যান্সার যা দেহের মলাশয় বা মল নালি বা অ্যাপেন্ডিক্স এ অংশে অনিয়ন্ত্রিত কোষ বৃদ্ধির কারণে সৃষ্টি হয়। এই অনিয়ন্ত্রিত কোষ বৃদ্ধিকে কোলন ক্যান্সার বা বৃহদন্ত্রের ক্যান্সার বা অন্ত্রের ক্যান্সার বলা হয়।

সাধারনত অন্যান্য ক্যান্সারের তুলনায় কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ কিছুটা দেরিতে প্রকাশ পায়। তাই কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ ও এর প্রতিকার সম্পর্কে পূর্ব থেকেই ধারনা থাকা উচিত।

আরো পড়ুন – কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ ও অপারেশন খরচ  

কোলন ক্যান্সারে ঝুঁকিপূর্ণ কারণ

সাধারণত কোলন ক্যান্সারের চিকিৎসার ত্রুটি হলে মারা যাওয়ার ঘটনা বেশি জানা যায়। পরিবেশ ও জিনগত কারণে বৃহত্তন্ত বা মলাশয়ে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা শতকরা ৫ ভাগ বৃদ্ধি পায়। খাদ্যাভ্যাস এখানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অতিরিক্ত গরু বা ছাগলের মাংস খাওয়া, খাদ্য তালিকায় আঁশ জাতীয় খাবারের অনুপস্থিতি থাকা, ধূমপান এ ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

স্থুলকায় ব্যক্তিদের এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। অন্যদিকে ব্যায়াম না করলে এ রোগ হতে পারে। বিশেষ করে পুরুষের ক্ষেত্রে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। বৃহদন্ত্র ও মলাশয় ক্যান্সার হওয়ার পারিবারিক ইতিহাস থাকলে এই রোগ হওয়ার সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়। বিশেষ করে মা বাবা ভাই কিংবা বোনের বৃহদন্ত্র ও মলাশক ক্যান্সার হওয়ার ইতিহাস থাকলে ঝুঁকি দ্বিগুণ বাড়ে।

এছাড়া অন্ত্রের প্রদাহ জনিত রোগীদের এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে। এছাড়াও ধূমপান, অ্যালকোহল, জেনেটিক ফ্যাক্টর, বয়স ৪৫ বছরের বেশি হওয়া এ রোগের কারন ।

আরো পড়ুন – সেরা ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার তালিকা সিলেট

কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ

কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ গুলো খুব ছোট ছোট হয়। ক্যান্সারের প্রাথমিক লক্ষণ গুলি সর্বাধিক ক্ষণস্থায়ী হয়ে থাকে। ধীরে ধীরে তা মারাত্মক আকার ধারণ করে। কোলন ক্যান্সারে লক্ষণগুলো হলো-

  • মল গুলিতে রক্ত থাকা
  • কালো বা গারো রঙের মল
  • পেটে ব্যথা বা অস্বস্তি অনুভব করা
  • দীর্ঘস্থায়ী ক্লান্তি
  • ওজন কমে যাওয়া
  • রক্তস্বল্পতা
  • ডায়রিয়া বা কোষ্ঠকাঠিন্য যা দীর্ঘ সপ্তাহ ধরে স্থায়ী হয়
  • অন্ত্রের ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তন

তবে প্রাথমিকভাবে কোলন ক্যান্সার নির্ণয় করা অত্যন্ত কঠিন। কেননা প্রথম দিকে রোগটির তেমন কোন উপসর্গ বোঝা যায় না। কোলন বা মলাশয়ের কোন জায়গায় ক্যান্সার রয়েছে তার ওপর ভিত্তি করে উপসর্গের বিভিন্নতা দেখা যায়। সাধারণত পায়খানার সঙ্গে রক্ত কিংবা পেটে ব্যথা নিয়ে অধিকাংশ রোগী প্রথম চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়। মলত্যাগের অভ্যাস পরিবর্তন অর্থাৎ কখনো ডায়রিয়া, কখনো কষা, রক্তশূন্যতা দূর্বলতা শ্বাসকষ্ট ইত্যাদি রোগের প্রাথমিক লক্ষণ। অবস্থা গুরুতর হলে অতিরিক্ত ওজনশূন্যতা, পেটে চাকা চাকা অনুভব করা, পেটে পানি জমা, কাশির সঙ্গে উপসর্গ নিয়ে রোগীরা চিকিৎসকের কাছে আসেন।

কোলন ক্যান্সারের পরীক্ষা

রোগ নির্ণয় এর প্রধান উপাদান কোলন্সো কপি ও বায়োপসি। বায়োসির মাধ্যমে ক্যান্সার নির্ণয়ের পর সিটি স্ক্যান, রক্তে এন্টিজেন অর্থাৎ সি ই এ এর পরিমাণ ইত্যাদি বিভিন্ন পরীক্ষার মাধ্যমে ক্যান্সারের ধাপ নির্ণয় করা হয়। কোলন ক্যান্সারের চিকিৎসার ক্ষেত্রে এই ধাপ নির্ণয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশের পর প্রথম ধাপের ক্যান্সার গুলির চিকিৎসা পরবর্তী ফলাফল সন্তোষজনক হয়।

পক্ষান্তরে অগ্রসর ধাপের ক্যান্সার গুলো চিকিৎসা পরবর্তী ফলাফল ভালো হয় না। ক্যান্সার কলোনির বাইরে ছড়িয়ে গেলে অর্থাৎ লসিকা গ্রন্থি, যক্রিত, ফুসফুস ইত্যাদি ছড়িয়ে গেলে তাকে অগ্রসর ধাপ বলে বিবেচনা করা হয়। তবে অন্যান্য ক্যান্সারের চেয়ে কোলন ক্যান্সারের চিকিৎসার পরবর্তী ফলাফল অনেক ভালো হয়। এমনকি লাস্ট স্টেজের ক্যান্সার আক্রান্ত রোগী ও সঠিক চিকিৎসা পেলে বহুদিন সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে পারে।

কোলন ক্যান্সারের চিকিৎসা

কোলন ক্যান্সারের চিকিৎসায় এক কথায় অপারেশন। অপারেশনের আগে বা পরে কেমোথেরাপি দেওয়া হয় এবং অপারেশনের সময় রেডিও থেরাপির ব্যবহার এখনো গবেষণাধিন। যে কোন ক্যান্সারের চিকিৎসায় সফলতার জন্য সার্জন, ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ, সাইকোথেরাপিস্ট, প্যাথলজি সকলে মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। ক্যান্সারের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে হলে প্রথম স্টেজ থেকেই ট্রিট্মেন্ট শুরু করতে হয়।

যেহেতু কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ কিছুটা দেরিতে প্রকাশ পায় তাই কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ দেখার সাথে সাথেই ট্রিটমেন্ট শুরু করা উচিত।

কোলন ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ

বর্তমান সময়ে বাংলাদেশসহ ভারত এবং সিঙ্গাপুরে কোলন ক্যান্সারের সবচেয়ে ভালো চিকিৎসা পাওয়া যায়। এর মধ্যে বাংলাদেশের মেডিকেল কলেজগুলোতে কোলন ক্যান্সারের জন্য সর্বনিম্ন ৩ লাখ থেকে ৫ লাখ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়। তাছাড়া ভারতে কোলন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য সর্বনিম্ন খরচ ২ লাখ ৫০ হাজার থেকে শুরু করে সাড়ে পাঁচ লাখ পর্যন্ত খরচ হতে পারে।

তবে অন্যান্য দেশের তুলনায় ভারত কোলন ক্যান্সারের চিকিৎসার জন্য খুবই বিখ্যাত। ভারতে ক্যান্সারের জন্য বিভিন্ন ধরনের স্পেশাল হাসপাতাল এবং বিশেষ ডাক্তার উন্নত চিকিৎসার মাধ্যমে ক্যান্সারের চিকিৎসা করে থাকেন।

কোলন ক্যান্সারের প্রতিরোধ ব্যবস্থা

কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশ পাওয়ার পূর্বেই এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যেমন –

  • প্রাণঘাতী এ ক্যান্সার থেকে বাঁচতে হলে প্রথমে স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস এর অনুসরণ করতে হবে
  • শাকসবজি, শস্য জাতীয় খাবার, আঁশ জাতীয় খাবার, ভিটামিন, খনিজ ভোজ্য, এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে এমন খাবার প্রতিদিন খাদ্য তালিকায় রাখতে হবে। এ উপাদান গুলো অন্ত্রের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে খুবই সাহায্য করে।
  • ধূমপান, মধ্যপান থেকে সব সময় বিরত থাকতে হবে
  • শারীরিক ওজন একটা স্বাস্থ্যকর মাত্রায় থাকতে হবে
  • কোলন ক্যান্সারে আক্রান্ত রোগী থাকলে পরিবারের সকল সদস্য উচিত বয়স ৪৫ কিংবা তার আগে থেকেই নিয়মিত কোলন ক্যান্সারের পরীক্ষা করানো।
  • নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করতে হবে
  • লাল মাংস খাওয়া যাবে না
  • পেটের মেদ কমিয়ে আনতে হবে
  • বেশি করে শাকসবজি আর ফলমূল খেতে হবে
  • গ্রিন টি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে
  • ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন ডি পরিমান মত গ্রহণ করতে হবে

কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধে কয়েকটি খাবারের তালিকা

বর্তমানে ক্যান্সারের নির্দিষ্ট কোন ঔষধ আবিষ্কার না হলেও কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ প্রকাশের পর ডাক্তাররা কিছু খাবার বেশি খেতে বলেন। এমন অনেকগুলো খাবার রয়েছে যেগুলো নিয়মিত খেলে কোলন বা মলাশয়ের ক্যান্সার আক্রান্ত হওয়া থেকে রেহাই পাওয়া যাবে। যেমন-

জিরা- খাবারের স্বাদ বাড়ানো ছাড়াও নানা ওষুধ তৈরিতে বর্তমানে জিরা ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও জিরাতে রয়েছে কামিং এলডিহাইড নামের একটি উপাদান। যা অন্ত্রের ভিতর ক্যান্সার কোষের বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে ফলে কোলন ক্যান্সার হয় না।

পেয়ারা- পেয়ারাতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন সি। এই ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবারটি বিভাগীয় প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বকের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। ভিটামিন সি ও অন্ত্রের ক্যানসার জনন কোষের উৎপাদন ও প্রতিরোধ করে। ফলে কোলন ক্যান্সার হয় না।

সবুজ শাকসবজি- সবুজ শাকসবজিতে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, আয়রন খনিজ এবং ভিটামিন। অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ক্যান্সারের কোষ উৎপাদন বন্ধ করে এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে।

কলা- কলাতে আছে প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম। যা বিভাগীয় প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করে শক্তি বাড়ায় অবসাদ দূর করে। গবেষণায় দেখা গেছে যে যারা নিয়মিত কলা খায় তাদের কোলনের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। কলা পাকস্থলীর আলসার এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

ঢেঁড়স- গেস্ট্রি টাইটিস এসিডিটি এবং কোষ্ঠকাঠিন্যের মতো পাকস্থলী সংশ্লিষ্ট সমস্যার সমাধানের জন্য ঢেঁড়স একটি কার্যকরি সবজি। এতে থাকে এনজয় অন্ত্রের কোষ গুলো আরো শক্তিশালী করে। ফলে ক্যান্সার জনক কোষ জন্ম নিতে পারে না।

মাছ- মাছে আছে অনেক রাত্রি ফ্যাটি এসিড এবং ভিটামিন ই এর মত শক্তিশালী পুষ্টি উপাদান। যা ওজন কমানো মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়ানো এবং বিভাগীয় প্রক্রিয়াকে শক্তিশালী করার মত উপকার করে থাকে। ওমেগা ৩ ফ্যাটি অ্যাসিড স্তন এবং দেহের আরো কিছু অংশে ক্যান্সার জন্য কোষ সৃষ্টি প্রতিরোধ করে।

দই- নিয়মিত এক কাপ দই খেলে কোন ক্যান্সারের জন্য অনেক উপকারী হয়। দই অন্ত্রের জন্য উপকারী ব্যাকটেরিয়া বা জীবাণুর সংখ্যা বাড়ায় যা কোলনে স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অত্যন্ত জরুরী। সুতরাং কোলন যখন ভালো থাকবে তখন কোলেন ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকিও কমে আসবে।

শস্য- প্রতিদিন খাদ্য তালিকাতে বারলি ব্রাউন রাইস, ভুট্টা, প্রকৃতিপূর্ণ শস্য জাতীয় খাবার থাকলে কোলনের সার্বিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে এবং পরিণতিতে কোলন ক্যান্সার আক্রান্ত সম্ভাবনা কম হয়। পূর্ণ শস্য জাতীয় খাবারে আছে প্রচুর টক্সিন যা সহজে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।

চিনা বাদাম- বাদাম বা চর্বি মুক্ত বাদাম নিয়মিত খেলে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব হয়। বাদামে আছে ওমেগা ৩ ফ্যাটি এসিড এবং ম্যাগনেসিয়াম উপাদান। এই দুটি উপাদানই অন্ত্রের ক্যান্সার জনক কোষের উৎপাদন ও বৃদ্ধি প্রতিরোধ করে থাকে। এতে কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ হয়।

কোলন ক্যান্সার সম্পর্কে সচেতনতা

অবশ্যই একটি বিষয় মনে রাখা প্রয়োজন যে ক্যান্সার কঠিন রোগ হলেও এর উপযুক্ত চিকিৎসা করলে খুব সহজেই ভালো হয়ে যায়। রোগীদের সচেতনতা ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই ২১ শতকেও বেশিরভাগ মানুষ হাকিম কবিরাজ ঝাড়ফুকের উপর বিশ্বাস করে। যেখানে অত্যাধুনিক চিকিৎসা রয়েছে। ক্যান্সারের চিকিৎসা ব্যয় সরকারি হাসপাতালগুলো অত্যন্ত কম।

তাই যে কেউ কোলন ক্যান্সার আক্রান্ত হলে পরিচিত কারো পরামর্শ না নিয়ে অবশ্যই একজন এমবিবিএস চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। প্রথম দিকে ক্যান্সার ধরা পড়লে কঠিন রোগ ও নির্মূল করা সম্ভব।

কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ

মন্তব্য

আজকে আমরা কোলন ক্যান্সারের লক্ষণ ও কোলন ক্যান্সার সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন এবং আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।

আমরা অতি শীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব এবং আমাদের ওয়েবসাইটে বিভিন্ন ধরনের তথ্য পেতে ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।

আরো পড়ুন – 

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply