একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম ডাউনলোড

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম

একাদশ শ্রেণিতে এখন আবেদন প্রক্রিয়া চলমান আছে কিছু দিনের মধ্যে ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হতে যাচ্ছে। সাধারণত শিক্ষার্থীদের ভর্তি কার্যক্রম শেষ হওয়ার পরেই একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম এর কার্যক্রম শুরু হয়। শিক্ষার্থীরা এখন খুব সহজে অনলাইনের মাধ্যমে উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারে।

এটা সম্পূর্ণ কলেজ কর্তৃপক্ষ নিজ দায়িত্বে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যাবতীয় তথ্য অর্থাৎ শিক্ষার্থীর বেসিক তথ্যগুলো সংগ্রহ করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করিয়ে থাকেন। একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম পূরণ করা একদম সহজ ব্যাপার কেননা এটি সম্পূর্ণ কলেজ কর্তৃপক্ষের তত্ত্বাবধানে ফরম পূরণ করা হয়।

অর্থাৎ কলেজ কর্তৃপক্ষ যেসব শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাওয়ার যোগ্য সেই সব শিক্ষার্থীদের সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম পূরণ করে থাকে। এতে করে শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি পাওয়া খুব সহজ হয়। আজকে আমরা একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম সম্পর্কে আলোচনা করব।

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তি পেতে প্রয়োজনীয় তথ্য

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তি পেতে বা একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম পূরনে প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য লাগে যে তথ্যগুলো উপর ভিত্তি করে একজন একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থী খুব সহজেই উপবৃত্তি পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হয়। তথ্যগুলো হচ্ছে

  • সেক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপি।
  • পিতা ও মাতার জাতীয় পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • পিতা/মাতার অনুপস্থিতে অভিভাবকের পরিচয় পত্রের ফটোকপি।
  • পূর্ববর্তী শ্রেণীর পরীক্ষার নাম রেজিস্ট্রেশন নাম্বার ফলাফল ও পাশের সনদের ফটোকপি।
  • শিক্ষার্থীদের অভিভাবক (পিতা/মাতা/অন্যান্য) জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার করে খোলা সচল ও বৈধ মোবাইল ব্যাংকিং অথবা ব্যাংক একাউন্ট।

সাধারণত একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম পূরণ করার জন্য একজন শিক্ষার্থীর এই সকল তথ্যের ভিত্তিতে আবেদন ফরম পূরণ করা হয়। আরে সকল তথ্য অবশ্যই নির্ভুল এবং সঠিক দিতে হবে।

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির জন্য অনলাইনে আবেদনের নিয়ম

একাদশ শ্রেণির অনলাইন আবেদন ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ তারিখে শুরু হয়ে গেছে। আর এই আবেদনের শেষ তারিখ হলো ১৯ শে মার্চ ২০২৩ তারিখ রাত বারোটা। আপনারা যারা একাদশ শ্রেণিতে উপবৃত্তি অনলাইনে আবেদন করতে ইচ্ছুক আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য।

একাদশ শ্রেণিতে যারা উপবৃত্তি পাওয়ার যোগ্য প্রথমে তাদের কাছ থেকে কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ও কিছু ডকুমেন্ট সহ বিভিন্ন তথ্য চায়। শিক্ষার্থীরা সেই সকল তথ্য কলেজের প্রধানের কাছে জমা দেওয়ার পর তারা সেই তথ্যের উপর ভিত্তি করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করে থাকেন।

প্রতিষ্ঠান থেকে শিক্ষার্থীদের যাবতীয় তথ্য মাউশি HSP-MIS ওয়েবসাইটের মধ্যে এন্ট্রি করা হয়। এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে থানা/উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারের কাছে প্রেরণ করা হয়।

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির জন্য অনলাইনে আবেদনের জন্য সরাসরি http://xiclassadmission.gov.bd/ওয়েবসাইটের মধ্যে প্রবেশ করে আপনারা খুব সহজে অনলাইনে আবেদন করে নিতে পারবেন।

উপরোক্ত লিংকটিতে ক্লিক করার পর নিম্নোক্ত চিত্রের ন্যায় Apply Now অপশন আসবে।

এখানে ক্লিক করে সরাসরি আপনার ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে পারবেন। এই আবেদন করতে পারবেন নির্দিষ্ট তারিখের মধ্যে যে কোনো সময় তবে রাত 11 টা থেকে রাত 11:59 মিনিট পর্যন্ত এর কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।

তারপর ফরমে দেওয়া অপশন গুলো পূরণ করে সাবমিট করতে হবে। মূলত আপনারা এভাবে খুব সহজে একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন।

আরো পড়ুন – ঢাকার সেরা সরকারি কলেজের তালিকা ২০২২

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম সংক্রান্ত নোটিশ ২০২৩

মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক অধিদপ্তর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরে এবং মাদ্রাসার শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন স্কুল মাদ্রাসা বা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণীর অসচ্ছল এবং মেধাবী শিক্ষার্থীদের এই উপবৃত্তি সহায়তা দেবে সরকার সেই লক্ষ্যে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের ১৯ মার্চ ২০২৩ তারিখের মধ্যে আবেদন করতে বলা হয়েছে।

নোটিশে বলা হয় ২০২৩ শিক্ষাবর্ষের ষষ্ঠ শ্রেণি এবং ২০২২ ২০১৩ই শিক্ষাবর্ষের একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তি টিউশান আর্থিক সুবিধার জন্য আবেদন করতে পারবে। দরিদ্র এবং মেধা মিশিয়ে থাকলে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তি নিশ্চিত করতে ভর্তি সহায়তা এবং আর্থিক সহায়তা দেবে প্রধানমন্ত্রী শিক্ষা সহায়তা ট্রাস্ট।

মাধ্যমিক ও উচ্চমা শিক্ষা অধিদপ্তর কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তর স্কুল মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ থেকে দশম শ্রেণী শিক্ষার্থীদের সহায়তা দেওয়া হয়। অনলাইনে প্রার্থীদের আর্থিক সহায়তা উপবৃত্তির জন্য সরকারি ওয়েবসাইটে আবেদন করতে হবে। আবেদন শুরু ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখ এবং আবেদন শেষ সময় ১৯ মার্চ ২০২৩ তারিখ।

যে সকল শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে

একাদশ শ্রেণির যে কোনো শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে না। কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন ও কিছু দিক বিবেচনা করে একাদশ শ্রেণির শিক্ষার্থীদের উপবৃত্তি দেওয়া হয়। সাধারণত সরকার গরিব মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য উপবৃত্তি ব্যবস্থা করে থাকে। যে সকল শিক্ষার্থীর পড়াশুনা করার মত সক্ষমতা নেই। অর্থাৎ পড়াশোনা করলে অনেক কষ্ট করে পড়াশোনা করতে হয়। মূলত নিম্ন আয়ের পরিবার এবং নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের শিক্ষার্থীরাই একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির জন্য যোগ্য।

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির জন্য যে কেউ আবেদন করতে পারেন। তবে তারা আবেদনকৃত শিক্ষার্থীর বাছাই করে যাদেরকে যোগ্য বলে বিবেচিত করবে তারাই উপবৃত্তি পাবে।

একাদশ শ্রেণিতে যে সকল শিক্ষার্থী উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে

  • শিক্ষার্থীকে অবশ্যই এসএসসি পাস হতে হবে।
  • অন্য কোনো সরকারি উৎস থেকে টাকা অথবা ভাতা পেলে। উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে না
  • মেধা/সাধারণ বৃত্তি প্রাপ্ত শিক্ষার্থীরা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে না।

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম জমা দিতে উপরোক্ত বিষয়গুলোর আলোকে একজন শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হয়।

আরো পড়ুন – ঢাকার সেরা বেসরকারি কলেজের তালিকা ২০২২

উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই করার নিয়ম

মূলত উপবৃত্তির জন্য অনেকেই আবেদন করে থাকেন কিন্তু উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই করার নির্দিষ্ট কিছু নিয়ম রয়েছে। নিচে উপবৃত্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো-

১। উপবৃত্তি পেতে শিক্ষার্থীদের প্রথমে আবেদন করতে হবে এবং দারিদ্র এবং প্রক্সিমিন টেস্টিং যৌথ পদ্ধতির মাধ্যমে প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে তথ্য যাচাই-বাছাই করে একটি বিশেষ সাহিত্য সফটওয়্যার এর মাধ্যমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করা হবে।

২। শুধুমাত্র ৬ষ্ঠ এবং একাদশ শ্রেণীর শিক্ষার্থীরা এ কর্মসূচিরা ওতায় উপবৃত্তি পাওয়ার জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে নবম শ্রেণী শিক্ষার্থীরা যারা উপবৃত্তি কর্মসূচির বাইরে থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে অর্থ অষ্টম শ্রেণী পাস করে নতুন ভর্তি হয়েছে তারা উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। তবে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নবম শ্রেণীর কোন শিক্ষার্থী প্রবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে না ।

৩। শিক্ষার্থী যদিও অন্য কোন সরকারি উচ্চ থেকে উপবৃত্তি বা অভিভাবক গ্রহণ করলেও প্রবৃত্তির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না এছাড়া শিক্ষা বোর্ড থেকে মেধা বা সাধারণ ব্যক্তিপত্র শিক্ষার্থী উপবৃত্তিপ্রার্থীর জন্য অযোগ্য বলে বিবেচিত হবে।

৪। প্রাতিষ্ঠানিক এবং উপজেলা বা মেট্রোপলিটন এলাকার উপদেষ্টা কমিটির শিক্ষার্থীর আবেদনের তথ্যের সত্যতা যাচাই-বাছাই করবে এবং আবেদনপত্রের তথ্য যাচাই শেষে প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে এইচ এস পি এম আই এ এস এ সব তথ্য এন্ট্রি করতে হবে এই তথ্য এন্ট্রির পর প্রতিষ্ঠান থেকে তথ্য অনলাইনে উপজেলা বাথানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা কাছে পাঠাতে হয়।

৫। শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির টাকা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে যেকোনো বৈধ বা সচল অনলাইন ব্যাংক বা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট ব্যবহার করতে হবে শিক্ষার্থীর অভিভাবক হবে কেবল বাবা কিংবা মা বাবা বাড়ানো উপস্থিত অন্য কোন ব্যক্তিকে অভিভাবক নির্বাচন করা যাবে।

৬। অভিভাবক হিসেবে মাকে নির্বাচিত করলে মায়ের জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার করে একাউন্ট খুলতে হবে এবং অভিভাবক ও হিসাব ধারের নাম হিসেবে মায়ের নাম এন্ট্রি করতে হবে মা বাবার অনুপস্থিত অন্য কোন দিক থেকে অভিভাবক নির্বাচন করলে তার জাতীয় পত্র ব্যবহার করে একাউন্ট খুলতে হবে।

৭। স্কুল ব্যাংকিং এজেন্ট ব্যাংকিং এর ক্ষেত্রে যার নামে একাউন্ট খোলা হয়েছে হিসাব ধারের নাম হিসেবে তার নাম এন্ট্রি করতে হবে।

৮। উপজেলা বা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাবা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ইউজার আইডি অথবা পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে অন্য কোনো কারণে hspnisa লগইন করতে না পারলে সংশ্লিষ্ট উপজেলা থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে ইমেইলে যোগাযোগ করতে হবে।

একাদশ শ্রেণিতে উপবৃত্তির টাকার পরিমান

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম পড়ানোর সময় অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি টাকার পরিমান কি রকম। আজকে আমরা মোটামুটি আপনাদেরকে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি টাকার পরিমাণ সম্পর্কে। সাধারণত একাদশ শ্রেণীর তিনটি বিভাগের মাধ্যমে পড়াশোনা করানো হয়। বিজ্ঞান বিভাগ মানবিক বিভাগ ও বাণিজ্য বিভাগ। এই তিন বিভাগের জন্য টাকার পরিমাণ ভিন্ন ভিন্ন হয়ে থাকে।

  • বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থীরা প্রথম বর্ষ পাবে 7260 টাকা এবং দ্বিতীয় বর্ষে ও পাবে 7260। অর্থাৎ মোট পাবে 14520 টাকা।
  • মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগের জন্য টাকার পরিমাণ একই হয়ে থাকে। মানবিক ও বাণিজ্য বিভাগে প্রথম বর্ষের জন্য পাবে 6580 টাকা।এবং দ্বিতীয় বর্ষে ও পাবে 6580। অর্থাৎ মোট পাবে 13360 টাকা।

সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে একাদশ শ্রেণিতে উপবৃত্তির টাকার পরিমাণ কিছুটা কম অথবা বেশি হতে পারে। বিষয়টি সম্পর্কে নিশ্চিত হতে অবশ্যই আপনাকে কলেজ থেকে জেনে নিতে হবে।

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম ডাউনলোড

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম পূরণ করার পর ফরম টি ডাউনলোড করার প্রয়োজন হয়। একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম ডাউনলোড করা একদম সহজ ব্যাপার। আবেদন ফরম পূরণ করা শেষ হলে আপনারা সরাসরি নিচে ডাউনলোড লেখা অপশনটিতে ক্লিক করলে আবেদন ফর্মটি ডাউনলোড হয়ে যাবে।

এবার ডাউনলোড করা ফরম টির হার্ড কপি পেতে চাইলে সরাসরি প্রিন্ট করলে আপনারা এর হার্ডকপি পেয়ে যাবেন।

একাদশ শ্রেণীর উপবৃত্তির আবেদন ফরম ২০২৩ পিডিএফ ডাউনলোড

একাদশ শ্রেণীর উপবৃত্তির আবেদন ফরম সর্বপ্রথম প্রতিষ্ঠান প্রধান কর্তৃক সুপারিশ গ্রহণের জন্য নির্ধারিত ফরম ডাউনলোড করতে হবে। ডাউনলোড লিংক- https//www.eservice.pmeat.gov.bd/ . এরপর প্রিন্ট করে ফর্মটি পূরণ করুন এবং আপনার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানের নিকট সুপারিশ গ্রহণ করুন অতঃপর ছবি স্বাক্ষর জন্ম সনদ অভিভাবকের সুপারিশের কপি স্পষ্ট করে ছবি তুলুন।

একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম

আজকে আমরা আলোচনা করার চেষ্টা করেছি একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম সম্পর্কে। সেই সাথে 11th-Class-Stipend পেতে প্রয়োজনীয় তথ্য এবং একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম এর জন্য অনলাইনে আবেদনের নিয়ম। এরপর একাদশ শ্রেণির যে সকল শিক্ষার্থীর উপবৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবে ও একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির টাকার পরিমাণ এবং একাদশ শ্রেণীর আবেদন ফরম ডাউনলোড করার নিয়ম সম্পর্কে।

আজকের এই একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম আর্টিকেলটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনারা আপনাদের বন্ধু অথবা প্রিয়জনদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। একাদশ শ্রেণির উপবৃত্তির আবেদন ফরম আর্টিকেলটি সম্পর্কে কিছু জানা থাকলে অবশ্যই আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাবেন।

আমরা খুব দ্রুত আপনাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রতিদিন নতুন নতুন সব আপডেট ইনফরমেশন পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।

আরো পড়ুন – 

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply