বিয়ে হওয়ার লক্ষণ, আমার বিয়ে কোথায় হবে?

বিয়ে হওয়ার লক্ষণ

মানুষের জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময় গুলোর মধ্যে বিয়ে অন্যতম। জীবনসঙ্গী নিয়ে কম-বেশি সবারই কৌতূহল রয়েছে। অনেকেই জানতে চায় তার বিয়ের বয়স কত বা কত বছর বয়সে সে জীবনসঙ্গী লাভ করবে এবং বিবাহ পরবর্তী জীবনে সে সুখী হবে কিনা বা কোন ধরনের ছেলে তার জন্য উপযুক্ত আজকে আমরা বিয়ে সম্পর্কে সেসব বিস্তারিত বিষয়গুলোআলোচনা করব।

বিয়ে হওয়ার লক্ষণ, বিয়ের রেখা বা কি কি কারণে একাধিক বিয়ে হতে পারে সম্পর্কে নিচে বিস্তারিত তুলে ধরা হলো। আশা করছি আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লাগবে।

আরো পড়ুন – মিষ্টি প্রেমের ছন্দ, ভালোবাসার পিকচার মেসেজ

বিবাহ রেখা

বিবাহ রেখাটির হাতের কনিষ্ঠ আঙ্গুলের নিচে সমান্তরাল ভাবেই পাওয়া যায়। এই লাইনটি যত পরিষ্কার হবে বিবাহিত জীবন ততই সুন্দর এবং মঙ্গলজনক হবে । এই বিয়ের রেখাটি বা নিচের দিকে চলে গেলে অশুভ ফল পাওয়া যায়। এতে দাম্পত্য জীবনে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই রেখাটি ভেঙ্গে গেলে বা দুই ভাগে বিভক্ত হলে সংসার জীবনে অশান্তি হবে বলে বিবেচিত হয়।

বিয়ে সম্পর্কে বৃদ্ধাঙ্গুল

বিয়ে হওয়ার লক্ষণ গুলো সম্পর্কে জানতে এই হাতের রেখা অনেক উপকারি। কে হবে আপনার জীবনসঙ্গী এবং কবে হবে আপনার বিয়ে সে সম্পর্কে বৃদ্ধাঙ্গুল বা বুড়ো আঙ্গুল দেখে বিস্তারিত বলে দেয়া যায়। হাতের রেখায় যারা বিশ্বাস করে তারা এটি চেক করে দেখতে পারেন। সমুদ্র শাশ্র অনুযায়ী ব্যক্তির হাতের বুড়ো আঙ্গুলের গঠন এবং আকার দেখে ব্যক্তির ভবিষ্যৎ সম্পর্কে জানা যায়। এ শাস্ত্র অনুযায়ী বলা হয় ব্যক্তির বৃদ্ধাঙ্গুল তার ব্যক্তিত্ব সম্পর্কে অনেক কিছু জানিয়ে দেয়।

শুধু তাই নয় এই বৃদ্ধাঙ্গুলে জীবনসঙ্গীর নামও লুকিয়ে থাকে। আবার কোন বয়সে বিয়ে হতে পারে তাও এই বৃদ্ধা আঙ্গুল দেখেই বলা যায়।বৃদ্ধাঙ্গুলের বাইরের অংশে সর্বাধিক নয়টি যোগ রেখা থাকে। এই তীর্যক রেখার মধ্যেই জীবনসঙ্গীর নামের প্রথম অক্ষর উল্লেখ থাকে। পুরুষদের ডানহাত এবং মহিলাদের বাম হাতে জীবনসঙ্গীর নাম উল্লেখ পাওয়া যায়।

আবার যে জাতকদের বৃদ্ধাঙ্গুলেই নাম থাকে না সমুদ্র সাস্ত্র অনুযায়ী তাদের তরজমা অনামিকা এই আঙ্গুলে জীবন সাথীর নামের উল্লেখ পাওয়া যায়।

আরো পড়ুন – কষ্ট নিয়ে ইসলামিক উক্তি, বানী, স্ট্যাটাস, পোষ্ট

আপনার বিয়ের উপযুক্ত সময়

বৃদ্ধাঙ্গুলের নয়টি তীর্যক রেখা নবগ্রহের দিকেই ইশারা করে থাকে। তাই বৃদ্ধাঙ্গুলে প্রথম রেখা জীবনের নানান রহস্য উন্মোচন করে থাকে। প্রথম রেখা ১০ বছর দ্বিতীয় রেখা বিশ বছর তৃতীয় রেখা ৩০ বছর এভাবে নয়টি রেখা পর্যন্ত ব্যক্তির বয়স ভাগ করা থাকে। জীবনসঙ্গীর নাম দ্বিতীয় ও তৃতীয় রেখার মাঝখানে থাকলে জাতকের বিয়ে ২০ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।

তৃতীয় ও চতুর্থ রেখার মধ্যে জীবনসঙ্গীর নামের চিহ্ন পেলে বয়স ৩০ পেরোলেই বিয়ে হতে পারে। বিয়ে হওয়ার লক্ষণ গুলো তখন দেখা দিতে থাকবে।

বিয়ের সঠিক বয়স জানার উপায়

অনেকেই বিয়ের সঠিক বয়স বা নিজের বিয়ে কখন হবে সেই নিয়ে খুবই চিন্তায় থাকে। হাতের ম্যারেজ লাইন বা বিয়ের রেখা যদি ছোট হয় এবং তা থাকে কনিস্ট আঙ্গুল ঘেঁষে তাহলে জানতে পারবেন আপনার বিয়ের ফুল ফুটতে অনেক দেরি হবে। অন্তত ৪0 বছর তো অপেক্ষা করতে হবে। কিন্তু এই ছোট ম্যারেজ লাইনটি যদি আবার উল্টোদিকে থাকে তবে বিয়ে হওয়ার লক্ষণ দেখা দিবে এবং বুঝতে হবে আপনার বিয়ের বেশি দেরি নেই।

২০ বছরের পরে বিয়ের আসনে বসতে হবে।বিয়ে হওয়ার লক্ষণ গুলো দারা সেটিই বুঝা যাবে।

আরো পড়ুন – [৫০+] কাশফুল নিয়ে ফেসবুক ক্যাপশন, উক্তি, কবিতা, ছন্দ

এক বা একাধিক বিয়ে হবে কিনা তা জানার উপায়

জীবনে একবার একাধিক বিয়ে হবে কিনা তা জানার জন্য হাতে রেখায় যথেষ্ট। খেয়াল করে হাতের রেখা দেখলেই বুঝা যাবে জীবনে কয়টি বিয়ে হবে। হাতে একের বেশি বিবাহ রেখা থাকলে একাধিক বিয়ে হতে পারে। সে ক্ষেত্রে সম্পর্ক বেশিদিন স্থায়ী হয় না। এছাড়াও হাতে যতগুলো বিয়ের দেখা থাকে ততগুলি হয়। এছাড়াও বিবাহ রেখা যদি ছোট বা মাঝে মাঝে কাটা হয় তখন বুঝতে হবে বিয়ের বয়স সীমা খুবই কম।

বিবাহিত জীবন সম্পর্কে হাতের রেখা

আপনার বিবাহ পরবর্তী জীবন কেমন হবে তা আপনার হাতের রেখায় জানিয়ে দিবে। মেরেজ লাইন বা বিবাহ রেখা যদি সোজা হয় তবে অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত থাকে এবং দেখতে খুবই স্পষ্ট হয় তবে বুঝতে হবে বিবাহ পরবর্তী জীবনে থাকবেন। জীবনসঙ্গী আপনাকে খুবই ভালোবাসবে এবং আপনার খুবই খেয়াল রাখবে।

তবে যদি বিবাহ রেখা মাঝামাঝি ভেঙ্গে যায় তাহলে সেই সম্পর্ক সমস্যার মধ্যে দিয়ে যাবে। তবে শেষ পর্যন্ত ভালো থাকতে পারেন।

বিবাহ বিচ্ছেদ সম্পর্কে হাতের রেখা

অনেকেই বিবাহ পরবর্তী জীবন কেমন হবে বা বিবাহ বিচ্ছেদ হবে কিনা সে সম্পর্কে জানতে আগ্রহী হন। যদি আপনার হাতে এমন কোন লাইন থাকে যা বুড়ো আঙ্গুলের নিচের উঁচু অংশ থেকে শুরু হয়ে বিবাহ রেখাকে মাঝামাঝি কেটে কনিষ্ঠ আঙ্গুলের নিচ পর্যন্ত বিস্তৃত হয়। তবে বুঝতে হবে আপনার এই বিয়েটি টিকবে না এর পরিণতি হল ডিভোর্স।

আর যদি বিবাহ রেখাটি অবিচ্ছিন্ন এবং স্পষ্ট না থাকে তাহলে বুঝতে হবে আপনার বিবাহের সম্পর্কটি ভালো থাকবে।

জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে বিয়ে

জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে বিয়ের আগে আপনি জেনে নিতে পারেন আপনার জীবন সঙ্গী কেমন হবে বা আপনার শ্বশুরবাড়ি সহ বিস্তারিত সম্পর্কিত বিষয়। নিচে জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে বিয়ে সম্পর্কিত বিয়ের বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরা হলো-

১। জ্যোতি শাস্ত্র অনুসারে যদি আপনার রাশির সপ্তম ঘরে অবস্থান করে ব্রিচ বা সিংহ তাহলে আপনার বিয়ে হবে আপনার বাড়ি থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরে। চন্দ্র শুক্র বৃহস্পতি সপ্তমীর ঘরে থাকলে বিয়ে বাড়ির আশেপাশে হয়ে থাকে।

২। আবার যদি মেষ, কর্কট, তুলা এসব রাশির সপ্তম ঘরে করা অবস্থান করে তাহলে আপনার বিবাহ হবার সম্ভাবনা রয়েছে বাড়ি থেকে প্রায় ২০০ কিলোমিটার দূরে।

৩। অন্যদিকে যদি মিঠুন কন্যা সপ্তমীর ঘরে থাকে তাহলে দুটি প্রকৃতিতে অবস্থান করে তাহলে আপনার বিয়ে হবেও বাড়ি থেকে একশ কিলোমিটার দূরে।

৪। আপনার বিদেশেও বিয়ে হতে পারে বা আরো দূরে অর্থাৎ আপনার রাশি সপ্তম ঘরের অধিপতি যদি আপনারা সেটা সপ্তম ঘরে এবং দ্বাদশ ঘরের মধ্যে থাকে। এমনও হতে পারে যে বিয়ের পর বিদেশ যাত্রা এবং বসবাসের সুযোগ হতে পারে।

৫। যদি জন্ম ছকের সপ্তম ঘরে সপ্তম অধিপতি যদি বুধ থাকে। যদি অশুভ গ্রহ রাহু কিন্তু মঙ্গলসনি দেখা না যায় বা তাদের সঙ্গে না থাকে তবে ১৮ থেকে ২০ বছরে বিবাহ সম্পন্ন হয়। এসব ব্যক্তিদের ২২ বছর বয়সের মধ্যে বিয়ে করার জোরালো সম্ভাবনা রয়েছে।

৬। সাধারণত বুধের অবস্থানের দ্রুত বিয়ে সম্পন্ন হয়। যদি আপনার রাশির সপ্তম ঘরে ভোট থাকে তাহলে বিবাহের যোগ ২0 থেকে ২৫ বছরের মধ্যেই রয়েছে। রাহু বা শনির প্রভাব থাকলে দুই থেকে পাঁচ বছর দেরি হতে পারে অর্থাৎ ২৭ থেকে ৩0 বছর সময় লাগতে পারে।

৭। মঙ্গল রাহো এর যে কোন একটি যদি সাতের ঘরে থাকে তাহলে বিয়ে অনেক দিন পিছিয়ে যেতে পারে। সপ্তম ঘরে যত বেশি অসভ্য গ্রহ-বিবাহ দিয়ে তত বেশি হয়। রাশিফলের সপ্তম ঘরে মঙ্গল ২৭ বছরের বয়সের আগে বিয়ের সংঘটিত হয় না।

বিয়ে দ্রুত না হলে কি করা উচিত

১। বিবাহযোগ্য কন্যা বা পুত্র সন্তান থাকলে কোন কারণে তাদের বিয়ে না হলে বারবার বিয়ে ভেঙ্গে গেলে মাতা পিতারা নিচের আমলগুলো নিয়মিত করতে পারেন। সেটা হল যদি কোন মেয়ে বিবাহিত না হয় তবে সেই পিতা-মাতা যে কোন মেয়েকে বিয়ে করার নিয়তে দুই রাকাত নফল নামাজ পড়তে হবে এবং নামাজ শেষে ১০০ বার “ইয়া লতিফু” পাঠ করতে হবে। আবার ছেলে ও মেয়ে দৈনিক ৫০০ বার ইয়া লতিফু পাঠ করতে হবে।

বিয়ে হওয়ার লক্ষণ আস্তে আস্তে দেখা দিবে ৭ দিনেই।

২। সূরা আদ দোহা ও সূরা কাসাস এর এই আয়াত পাঠ করা- “ফাসাকা লাহুমাছুম্মা তাওয়াল্লা ইলাজ্জিল্লি ফালাক্বা রাব্বি ইন্নিলিমা আংজালতা ইলাইয়া মীন খাআয়্রিং ফকির”। হযরত মুসা আলাই সালাম যখন খুব একা বিষন্নতা অনুভব করতেন তখন এই আয়াত বেশি বেশি পাঠ করতেন। যদি কোন ছেলে এই আয়াত দিয়ে ১০০ বার পাঠ করে তাহলে শীঘ্রই আল্লাহতালা তার জন্য ভালো পাত্রীর ব্যবস্থা করে দিবেন। এবং যদি কোন মেয়ে নিয়মিত সূরা দোহা ১১ বার তেলাওয়াত করে তবে তাদের জন্য আল্লাহতালা সর্বোত্তম পাত্র এর ব্যবস্থা করে দিবেন।

৩। সূরা মুজাম্মিল পড়া- যদি কোন মেয়ে বিয়ের বয়স হঅয়া সত্বেও বিয়ে না হয় কিংবা বিয়ের জন্য ভালো প্রস্তাব না পায় তাহলে মা-বাবা অথবা পরিবারের অভিভাবকদের যে কোন একজন শুক্রবার জুমার নামাজের পর দুই রাকাত নামাজ আদায় করে ২১ বার সূরা মুজাম্মিল তেলাওয়াত করলে আল্লাহর রহমতে খুব শীঘ্রই ভালো বিয়ের প্রস্তাব পাবে।

.৪। সুরা ইয়াসিন পাঠ করা- সুরা ইয়াসিন সব সমস্যার সমাধান করে দেয়। যাদের ভালো পাত্রী এবং প্রয়োজন এবং দ্রুত বিয়ে প্রয়োজন তারা প্রতিদিন সূরা ইয়াসিন পাঠ করতে পারেন। সূরা ইয়াসিনের সাতটি মুবিন রয়েছে যখন সকালে প্রতিদিন পূর্ব আকাশ লাল হয়ে ওঠে তখন পশ্চিম মুখী হয়ে সুরা ইয়াসিন পাঠ করতে হবে। আর যখনই মুবিন উচ্চারণ হবে তখনই পেছনের দিকে অর্থাৎ সূর্যের দিকে ইশারা করতে হবে।

৫।সূরা মরিয়ম পাঠ করা- ভালো বিয়ে হওয়ার আমল ও দোয়া এর আরেকটি দোয়া হচ্ছে প্রতিদিন যে কোন ওয়াক্তের নামাজ আদায়ের পর সূরা মরিয়ম তেলাওয়াত করতে হবে। যে বিয়ে করবেন অর্থাৎ ছেলে অথবা মেয়ে এই আমলটি করতে পারে। যদি ছেলে মেয়েরা না পরে বা পড়তে না পারে তাদের বাবা-মা বা অভিভাবকরাও তাদের হয়ে পড়তে পারবে।

৪০ দিনে বিয়ে হবার আমল

সন্তানের বিয়ে হওয়ার লক্ষণ না থাকলে এই আমল করতে পারেন। যে ছেলে বা মেয়ের বয়স পেরিয়ে গেলেও বিয়ে হয় না, ছেলেপক্ষ বা মেয়ে পক্ষ ফিরে যায় তারা সূর্যোদয়ের আগে প্রতি ফজরের নামাজের পর ৪০ বারিয়া ফাত্তাহু পাঠ করবে। ৪০ দিন ছেলেরাই ডান হাতে বাম কাধ ধরে এবং মেয়েরা বাম হাতে ডান কাধ ধরে পড়বে।

কিভাবে বিয়ে হওয়ার আমল করবেন

পছন্দের মানুষটিকে স্বামী বা স্ত্রী হিসেবে পাওয়ার জন্য মহান রাব্বুল আলামিনের নিক ট দোয়া করতে দ্বিধা করা উচিত নয়। আল্লাহর কাছে দোয়া করার সময় একান্ত বিনয় নম্রতা ভক্তি সহকারে দোয়া করতে হবে। দোয়া করার সবচেয়ে ভালো সময় হলো ভোররাতে তাহাজ্জুদ সালাতের পর, আজান এবং ইকামতের মধ্যবর্তী সময়, জুমার দিন আসর থেকে মাগরিব নামাজের মধ্যবর্তী সমইয়, শবে কদরের রাতে, সেজদা অবস্থায়, রোজা রাখা অবস্থায় এবং সফরত অবস্থায়।

উত্তম জীবনসঙ্গী লাভের দোয়া

পবিত্র কুরআনুল কারীমে মুসা আলাই সালাম এর একটি দোয়া এসেছে। যে দোয়া পড়ার পর আল্লাহতালা তার বিয়ে ও থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা করেছিলেন। পাশাপাশি উত্তম জীবনসঙ্গীর ও ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। দোয়াটি হল- “রাব্বি ইন্নি লিমা ইলাইয়া মিন খাইরিন ফকির” অর্থ হে আমার পালনকর্তা তুমি আমার প্রতি যে অনুগ্রহ পাঠাবে আমি তার মুখাপেক্ষী।

বিয়ে হওয়ার লক্ষণ

মন্তব্য

আজকে আমরা বিয়ে হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি বিয়ে হওয়ার লক্ষণ সম্পর্কে আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন এবং আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আমরা অতিশীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব।

প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের আপডেট পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।

আরো পড়ুন – 

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply