বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া, কোন রোগে কোন দোয়া পড়বেন?

বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া

পবিত্র কুরআনে মানবজাতির রোগ মুক্তি থেকে শুরু করে সমস্ত ধরনের বিপদ আপদ থেকে মুক্তির জন্য আল্লাহতালা সমাধান দিয়ে দিয়েছেন। এমনকি হাদীস শরীফেও হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু সালাম বিভিন্ন কঠিন রোগ ব্যাধি থেকে মুক্তির দোয়া শিখিয়ে দিয়ে গেছেন। যাতে তার উম্মতেরা রোগে কষ্ট না পায়।

তাই অনেকেই বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া গুগলে সার্চ করে থাকেন। আজকে আমরা বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া গুলো বিস্তারিত বর্ণনা করবো। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।

আরো পড়ুন – সকাল সন্ধ্যার দোয়া ও শ্রেষ্ঠ আমল

ধবল উন্মাদ কুষ্ঠ রোগ থেকে মুক্তির দোয়া

প্রাণঘাতী মহামারি করোনা সহ সব ধরনের কঠিন মহামারি ডেঙ্গু সহ যাবতীয় কঠিন থেকে মুক্তি পেতে হাদিসে দোয়াটি উল্লেখ করা আছে। ব্যাধি থেকে বাঁচতে আল্লাহর সাহায্যের কোন বিকল্প নেই। তিনি মানুষের মহামারী এবং রোগ ব্যাধি থেকে মুক্তি দিতে পা্রেন।

দোয়া- َللهم إنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ البَرَصِ، وَالجُنُونِ، وَالجُذَامِ، وَسَيِّيءِ الأَسْقَامِ

উচ্চারন- “আল্লাহুম্মা ইন্নি আউযুবিকা মিনাল বারসি ওয়াল জুনুনী ওয়াল জুজামে ওয়া সাইয়িই আজকাম”

অর্থ- হে আল্লাহ আমি অবশ্যই তোমার কাছে ধবল উন্মাদ কুষ্ঠ রোগের সব ধরনের কঠিন রোগ ব্যাধি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি। (আবু দাউদ নাসাঈ)

বেহায়াপনা অশ্লীলতা থেকে মুক্তি দোয়া

যখন কোন জাতির মধ্যে বেহায়াপনা এবং অশ্লীলতা ছড়িয়ে পড়বে তখন তাদের মধ্যে এমন এমন নতুন রোগ দেখা দিবে যা কখনো দেখা যায়নি।( ইবনে মাজাহ)

তাই বিভিন্ন কঠিন রোগ থেকে বাঁচতে প্রথমে অশ্লীলতা এবং বেহায়াপনা থেকে মুক্তি লাভ করতে হবে।

এর দোয়া হলো-

للَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنْ مُنْكَرَاتِ الأَخْلاَقِ وَالأَعْمَالِ وَالأَهْوَاءِ وَ الْاَدْوَاءِ

উচ্চারণ : ‘আল্লাহুম্মা ইন্নি আউজুবিকা মিন মুনকারাতিল আখলাক্বি ওয়াল আ’মালি ওয়াল আহওয়ায়ি, ওয়াল আদওয়ায়ি।

অর্থ- হে আল্লাহ নিশ্চয়ই আমি তোমার কাছে খারাপ চরিত্র অন্যায় কাজ এবং খুব প্রবৃত্তির অনিষ্টতা এবং বাজে অসুস্থতা এবং নতুন সৃষ্ট রোগ বালাই থেকে আশ্রয় চাই।

কঠিন রোগ ব্যাধি থেকে মুক্তি লাভের দোয়া

কুরআনে এমন কিছু আয়াত আছে যেগুলো বিভিন্ন কঠিন ব্যাধি থেকে মুক্তি দেয়। সে কুরআনের আয়াতগুলো হলো-

১। বিসমিল্লাহ সহ সুরা ফাতিহা তিলাওয়াত
بِسْمِ اللّهِ الرَّحْمـَنِ الرَّحِيمِ
الْحَمْدُ للّهِ رَبِّ الْعَالَمِينَ – الرَّحْمـنِ الرَّحِيمِ – مَـالِكِ يَوْمِ الدِّينِ – إِيَّاكَ نَعْبُدُ وإِيَّاكَ نَسْتَعِينُ – اهدِنَــــا الصِّرَاطَ المُستَقِيمَ – صِرَاطَ الَّذِينَ أَنعَمتَ عَلَيهِمْ غَيرِ المَغضُوبِ عَلَيهِمْ وَلاَ الضَّالِّينَ – اَمِيْن –

২। সূরা তাওবার ১৪নং আয়াত
وَيَشْفِ صُدُورَ قَوْمٍ مُؤْمِنِينَ
উচ্চারণ- ওয়া ইয়াশফি ছুদু-রা ক্বাওমিম মু’মিনি-ন।
অর্থ : এবং মু’মিনদের (মুসলমানদের) অন্তরসমূহ শান্ত করে দেন।

৩। সুরা ইউনুসের ৫৭নং আয়াত
وَشِفَاءٌ لِمَا فِي الصُّدُورِ وَهُدًى وَرَحْمَةٌ لِلْمُؤْمِنِينَ
উচ্চারণ : ওয়া শিফাউ’ল লিমা- ফিচ্ছুদু-রি ওয়া হুদাও ওয়া রাহমাতুল লিল মু’মিনি-ন।
অর্থ : এবং অন্তরের রোগের নিরাময়, হেদায়েত ও রহমত মুসলমানদের জন্য।

৪। সুরা নহলের ৬৯ নং আয়াত
يَخْرُجُ مِنْ بُطُونِهَا شَرَابٌ مُخْتَلِفٌ أَلْوَانُهُ فِيهِ شِفَاءٌ لِلنَّاسِ
উচ্চারণ : ইয়াখরুঝু মিমবুতু-নিহা- শারা-বুম মুখতালিফুন, আলওয়ানুহু- ফি-হি শিফা-উ লিন্না-সি।
অর্থ : তার পেট থেকে বিভিন্ন রঙে পানীয় নির্গত হয়। তাতে মানুষের জন্যে রয়েছে রোগের প্রতিকার।

৫। সুরা শুআরার ৮০ নং আয়াত
وَإِذَا مَرِضْتُ فَهُوَ يَشْفِينِ
উচ্চারণ : ওয়া ইজা মারিদতু ফা হুয়া ইয়াশফি-নি।
অর্থ : যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই আরোগ্য দান করেন।

৬। সুরা বনি ইসরাঈলের ৮২নং আয়াত
وَنُنَزِّلُ مِنَ الْقُرْآنِ مَا هُوَ شِفَاءٌ وَرَحْمَةٌ لِلْمُؤْمِنِينَ
উচ্চারণ : ওয়া নুনাজ্জিলু মিনাল ক্বুরআ’নি মা হুয়া শিফাউও ওয়া রাহমাতিুল লিলমু’মিনি-ন।
অর্থ : আমি কোরআনে এমন বিষয় নাযিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত।

দুরারোগ্য থেকে মুক্তি পাওয়ার দোয়া

দোয়াটি হলো-

আরবি : اللَّهمَّ إنِّي أسألُكَ وأتوجَّهُ إليكَ بنبيِّكَ محمدٍ صَلَّى اللَّهُ عليْهِ وعلى آلهِ وسلَّمَ نبيِّ الرحمةِ ، يا محمدُ إنِّي أتوجَّهُ بكَ إلى ربِّي في حاجَتي هذه فتَقضى، وتُشفعُني فيه وتشفعُهُ فيَّ

বাংলা উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা ইন্নি আসআলুকা ওয়া আতাওয়াজ্জাহু ইলাইকা বিনাবিয়্যিকা মুহাম্মাদিন নাবিয়্যির রহমাতি ইন্নি তাওয়াজ্জাহতু বিকা ইলা রব্বি ফি হাজাতি হাজিহি লিতুকদ্বা লি, আল্লাহুম্মা ফাশাফফি’হু ফিয়্যা

অর্থ : হে আল্লাহ! তোমার কাছে আমি প্রার্থনা করি এবং তোমার প্রতি মনোনিবেশ করি তোমার নবী, দয়ার নবী মুহাম্মদ (সা.) এর (দোয়ার) মাধ্যমে। আমি তোমার দিকে ঝুঁকে পড়লাম, আমার প্রয়োজনের জন্য আমার প্রভুর দিকে ধাবিত হলাম, যাতে আমার এ প্রয়োজন পূর্ণ করে দেওয়া হয়। হে আল্লাহ! আমার প্রসঙ্গে তুমি তাঁর সুপারিশ কবুল করো।

সর্ব রোগের দোয়া

বিসমিল্লাহসহ কুরআনের প্রথম সূরা ‘ফাতিহা’ (আলহামদুলিল্লাহ) পাঠ করা রোগমুক্তির সবচেয়ে উপকারী আমল। তা ছাড়া কুরআনে আরও এমন কিছু আয়াত উল্লেখ রয়েছে-যেগুলো রোগমুক্তির আমল হিসাবে গণ্য করা হয়। তার মধ্যে বহু পাঠ্য দুটি আয়াত বা আমল রয়েছে। যা নিম্নে উল্লেখ করা হলো-

১। “ওয়া ইজা মারিদতু ফা হুয়া ইয়াশফি-নি”

অর্থ : যখন আমি রোগাক্রান্ত হই, তখন তিনিই (মহান আল্লাহই আমাকে) আরোগ্য দান করেন। (সূরা শুয়ারার-৮০)।

২। “ওয়া নুনাজ্জিলু মিনাল কুরআনি মা হুয়া শিফাউও ওয়া রহমাতুল্লিল মু’মিনি-ন”

অর্থ : আমি (আল্লাহ) কুরআনে এমন কিছু নাজিল করি যা রোগের সুচিকিৎসা এবং মুমিনের জন্য রহমত। (সূরা বনি ইসরাইলের ৮২)।

উপর্যুক্ত আয়াতগুলো পাঠ করে রোগীর গায়ে ফুঁ দিলে, কিংবা পানিতে ফুঁ দিয়ে সে পানি রোগীকে পান করালে, অথবা রোগী নিজে উপর্যুক্ত আয়াতগুলো অধিক পরিমাণে পড়লে মহান আল্লাহ তাকে সব ধরনের রোগ-বালাই থেকে মুক্তি দেবেন। শিফায়ে কমেলা দান করবেন।

যেকোন রোগ থেকে দ্রুত আরোগ্য লাভের দোয়া

দোয়া- اللَّهُمَّ رَبَّ النَّاسِ مُذْهِبَ الْبَاسِ اشْفِ أَنْتَ الشَّافِي لاَ شَافِيَ إِلاَّ أَنْتَ شِفَاءً لاَ يُغَادِرُ سَقَمًا 

উচ্চারণ : আল্লাহুম্মা রাব্বান-নাসি মুজহিবাল বা’সি, ইশফি আনতাশ-শাফি, লা শাফি ইল্লা আনতা শিফায়ান লা য়ুগাদিরু সুকমা।

অর্থ: হে আল্লাহ! মানুষের প্রতিপালক, কষ্ট দূরকারী। আমাকে আরোগ্য দিন, আপনি আরোগ্যকারী; আপনি ছাড়া কোনো আরোগ্যকারী নেই। এমন আরোগ্য দিন যেন কোনো রোগ অবশিষ্ট না থাকে।

হাদিসে এসেছে, আনাস বিন মালিক (রা.) বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা.) এই দোয়া পড়ে অসুস্থ ব্যক্তিদের ঝাড়-ফুঁক করতেন। (সহিহ বুখারি, হাদিস : ৫৭৪২)

মহামারি থেকে মুক্তির দোয়া

মহামারির এই সময়ে করোনা, ওমিক্রণ, ডেঙ্গুসহ যাবতীয় কঠিন রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্তি পেতে হাদিসের এ দোয়াটি খুবই কার্যকর। হাদিসে বর্ণিত হয়েছে-

وَعَنْ أَنَسٍ أَنَّ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ كَانَ يَقُولُ: «اللَّهُمَّ إِنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ الْبَرَصِ وَالْجُذَامِ وَالْجُنُونِ وَمِنْ سَيِّئِ الأسقام» . رَوَاهُ أَبُو دَاوُد وَالنَّسَائِيّ

অনুবাদ: আনাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (দু‘আয়) বলতেনঃ اَللهم إنِّي أَعُوذُ بِكَ مِنَ البَرَصِ، وَالجُنُونِ، وَالجُذَامِ، وَسَيِّيءِ الأَسْقَامِ ‘‘আল্ল-হুম্মা ইন্নী আ‘ঊযুবিকা মিনাল বারাসি, ওয়াল জুযা-মি, ওয়াল জুনূনি, ওয়ামিন্ সাইয়্যিয়িল আসক্বা-ম’’

অর্থাৎ- ‘হে আল্লাহ! আমি অবশ্যই আপনার কাছে ধবল, উন্মাদ, কুষ্ঠরোগ এবং সব ধরণের কঠিন রোগ-ব্যাধি থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।’ (-হাদিসের মান: সহীহ, সূত্র: আবূ দাঊদ ১৫৫৪, নাসায়ী ৫৪৯৩, ইবনু আবী শায়বাহ্ ২৯১২৯, আহমাদ ১৩০০৪, সহীহ ইবনু হিব্বান ১০৯৭, সহীহ আল জামি‘ ১২৮১)

নবিজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বিভিন্ন হাদিসে কেয়ামতের অনেক আলামত বর্ণনা করেছেন। এক হাদিসে অন্যান্য আলামতের সাথে পৃথিবীতে ব্যাপকাকারে মহামারী ছড়িয়ে পড়ার কথাও এসেছে। বর্ণিত হয়েছে-

ثُمَّ اسْتِفَاضَةُ الْمَالِ حَتَّى يُعْطَى الرَّجُلُ مِائَةَ دِيْنَارٍ فَيَظَلُّ سَاخِطًا ثُمَّ فِتْنَةٌ لَا يَبْقَى بَيْتٌ مِنْ الْعَرَبِ إِلَّا دَخَلَتْهُ ثُمَّ هُدْنَةٌ تَكُوْنُ بَيْنَكُمْ وَبَيْنَ بَنِي الأَصْفَرِ فَيَغْدِرُوْنَ فَيَأْتُوْنَكُمْ تَحْتَ ثَمَانِيْنَ غَايَةً تَحْتَ كُلِّ غَايَةٍ اثْنَا عَشَرَ أَلْفًا عَوْفَ بْنَ مَالِكٍ قَالَ أَتَيْتُ النَّبِيَّ صلى الله عليه وسلم فِيْ غَزْوَةِ تَبُوكَ وَهُوَ فِيْ قُبَّةٍ مِنْ أَدَمٍ فَقَالَ اعْدُدْ سِتًّا بَيْنَ يَدَيْ السَّاعَةِ مَوْتِيْ ثُمَّ فَتْحُ بَيْتِ الْمَقْدِسِ ثُمَّ مُوْتَانٌ يَأْخُذُ فِيكُمْ كَقُعَاصِ الْغَنَمِ

ফোড়া ফুস্কুড়ি বা ঘা-এর দোয়া

দোয়া- “বিসমিল্লাহি তুরবাতু আরযিনা বিরিকাতি বা’দিনা লিউশফা সাকিমুনা বিইজনি রাব্বিনা”,।

অর্থ: আল্লাহর নামের বরকতে আমাদের মাটি আমাদের কারো থুথুর সাথে মেশানোর ফলে আমাদের রুগি আল্লাহর নির্দেশে আরোগ্য লাভ করুক (বুখারী, মুসলিম, মেশকাত)।

দাঁত ও কান ব্যথার দোয়া

দোয়া- আলহামদু লিল্লাহি রব্বিল আলামীন আলা কুল্লি হালিন মাকান”

অর্থ: সমস্ত প্রশংসা বিশ্ব জগতের প্রভুর জন্য সকল অবস্থায়। এই কথা বললে সে দাঁতের ও কানের ব্যথা কখনোই পাবে না (মুসান্নাফ ইবনে আবি শায়বা-১০ খণ্ড ৪২২ পৃ.)।

চোখের রোগ দূর করার দোয়া

হযরত আনাস ইবনু মালেক (রা.) বলেন, নবী (স.)-এর কোন সাহাবী চোখের রোগে আক্রান্ত হলে এই দোয়া পড়তেন-

দোয়া- “আল্লাহুম্মা মাত্তিনী বি-বাসারী অজ আলহুল ওয়ারিসা মিন্নী ওয়া আরিনী ফিল আদুওয়ি সা-রী অনসুরনী আলামান যালামানী”

অর্থ: হে আল্লাহ! আমার চোখ দ্বারা আমাকে উপকৃত করাও এবং ওকে আমার উত্তরাধিকারী বানাও। আর শত্রুর মধ্যে আমার মোকাবিলা দেখাও এবং আমার ওপরে যে অত্যাচার করে তার বিরুদ্ধে আমাকে সহযোগিতা দাও (ইবনে সুন্নির আমালুল ইয়াওমি অল লাইলাহ্ ১৫০ পৃ:, হাকেম ৪র্থ খণ্ড ৪১৩ পৃ:)।

রাগ দূর করার দোয়া

সুলাইমান ইবনু সুরাদ (রা.) বলেন, একবার রসূল (স.)-এর সামনে দু’জন লোক গালিগালাজ করে। তাদের মধ্যে একজন রেগে মুখ লাল করে অন্যজনকে গাল দিচ্ছিল। তখন রসূল (স.) বলেন, আমি এমন একটি বাক্য অবশ্যই জানি যা ঐ ব্যক্তি যদি বলে তাহলে ওর রাগ দূর হয়ে যাবে। তা হলো-

“আউযু বিল্লাহিমিনাশ শায়তনির রজিম”

অর্থ: বিতাড়িত শয়তান থেকে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করছি (বুখারী, মুসলিম, মেশকাত)।

নিরানব্বইটি রোগের দোয়া

রাসূল (স.) বলেন – “লা হাওলা অলাকুউয়াতা ইল্লাবিল্লাহ”

বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া

বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া

আজকে আমরা বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। বিভিন্ন রোগের দোয়া তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আশা করছি বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তির দোয়া আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন এবং আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মন্তব্য মতামত পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।

আমরা অতি শীঘ্রই রিপলাই দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রতিদিন নতুন নতুন সব আপডেট ইনফরমেশন আমাদের ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।

আরো পড়ুন –

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply