বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় ও প্রশ্নত্তর

বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয়

অনেকেই সাধারণ জ্ঞানের জন্য বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় সম্পর্কে জানতে এবং বাঙালি জাতির ইতিহাস সম্পর্কে জানতে গুগলের সার্চ করে থাকেন। আজকে আমরা বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করছি বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।

আরো পড়ুন – রিপ ফুল ফর্ম কি? RIP full form in bangla

নৃতাত্ত্বিক পরিচয় কি?

নৃ শব্দটির আবিধানিক অর্থ মানুষ। শব্দটি বাংলা ভাষার উপসর্গ হিসেবে ব্যবহৃত হত। নৃগোষ্ঠীর অর্থ মানব গোষ্ঠী। গোষ্ঠী বলতে কোন সমাজে বিদ্যমান বিপুল সংখ্যক মানুষের একটি দলকে বোঝানো হয়। যার সদস্যরা সামাজিক বিভিন্ন অভিজ্ঞতা এবং বৈশিষ্ট্য ভিত্তিতে পরস্পর একাত্মতা প্রকাশ করে এবং অন্যান্য জাতি গোষ্ঠী থেকে নিজেদেরকে পৃথক এবং স্বতন্ত্র হিসেবে বিবেচনা করে।

নৃ গোষ্ঠী বলতে উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত কতগুলো সাধারণ দৈহিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে শ্রেষ্ঠ মানব প্রজাদের উপবিভাগকে বোঝায়। এক্ষেত্রে বিবেচনা দৈহিক বৈশিষ্ট্য গুলো হল মাথার চুল মাথার আকৃতি নাকের ধরন চোখের গঠন এবং চোখের মনি রং মুখমণ্ডলের ঘটনা গঠন ঠোঁটের প্রকৃতি গায়ের রং দৈহিক উচ্চতা ইত্যাদি দিয়ে।

এছাড়া কখনো কখনো চোখের ভ্রূণ কানে প্রকৃতি কপালে বৈশিষ্ট্য ইত্যাদি বিষয়গুলো বিবেচিত হয়।

নৃ বিজ্ঞানী এ বি টেইলার এর মতে- নৃগোষ্ঠী হল মানবজাতির একটি প্রধান বিভাগ যার রয়েছে উত্তরাধিকার সূত্রের প্রাপ্ত হয় এমন কিছু নির্দিষ্ট দৈহিক বৈশিষ্ট্য সাধারণ সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যেমন জনগোষ্ঠীকেও তিনি নিয়ে গোষ্ঠী বলে অভিহিত করেছেন।

মাজবিজ্ঞানের জন এম শেপার্ড তার সোসিওলজি গ্রন্থে বলেন- নৃ গুষ্টি হচ্ছে জনসংখ্যার সেই এক বিশেষ অংশ যারা উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত কতগুলো দৃষ্টি দৈহিক বৈশিষ্ট্য ধারণ করে থাকে বলেন। নৃ বিজ্ঞানী বিয়ারের মতে নরগোষ্ঠী হলে একটি সুনির্দিষ্ট এলাকায় বসবাসকারী এমন একদল মানুষ যাদের মধ্যে সাধারণ দৈহিক বৈশিষ্ট্য বিদ্যমান এবং যারা অন্যদের থেকে দৈহিক বৈশিষ্ট্য দিক থেকে ভিন্ন।

Untitled design 21

নৃ গোষ্ঠীর বৈশিষ্ট্য

উপরে বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক এর পরিচয় নৃগোষ্ঠীর আলোকে নরগোষ্ঠীর প্রতিপদ বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায়। যেমন-

  • নৃ-গোষ্ঠী হচ্ছে মানব জাতির প্রধান উপবিভাগ
  • নৃ-গোষ্ঠী মূলত রয়েছে স্বতন্ত্র ও সাধারণ কিছু দৈহিক বৈশিষ্ট্য যা সহজেই দেখে বোঝা যায়
  • সাধারণত মাথা গরম মুখের জোয়ার চুলের রঙ এবং ধরন গায়ের রং চোখ শারীরিক গঠনে উচ্চতার মাধ্যমে নির্ধারিত হয়
  • বংশগতভাবে প্রাপ্ত শারীরিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতেই নরগোষ্ঠীকে পৃথক করা যায়
  • নৃগোষ্ঠী হচ্ছে মানবজাতির এমন এক ধরনের স্থায়ী বৈশিষ্ট্য যা বংশ পরম্পরা অব্যাহত আছে
  • নির্দিষ্ট নরগোষ্ঠী প্রায়ই একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক পরিমণ্ডলে বসবাস করে
  • প্রত্যেক নরগোষ্ঠীর নিজস্ব সতন্ত্র সংস্কৃতি রয়েছে

মানবজাতির নৃতাত্ত্বিক শ্রেণীবিভাগ

নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যের ভিত্তিতে সমগ্র মানবজাতিকে মূলত চার ভাগে ভাগ করা যায়।

  • শ্বেতকায় বা ককেশরয়েড
  • নিগ্রোয়েড বা কৃষ্ণকায়
  • মঙ্গলীয় বাদামী বা মঙ্গলীয়
  • অস্ত্রালয়েড বা আদি অস্ট্রেলিয়

বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয়

বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয়

বাঙালি জাতির মৃতাত্ত্বিক পরিচয় নির্ণয় করা খুব একটা সহজ নয় বাংলাদেশ তথা এ অঞ্চলের অধিবাসীদের বাহ্যিক দৈহিক আকৃতি এবং বৈশিষ্ট্য পর্যালোচনা কর করলে কোন বিশুদ্ধ নরগোষ্ঠীর অস্তিত্ব তেমন একটা পাওয়া যায় না ঐতিহাসিক এবং গবেষকদের মধ্যে বাঙালিরা হচ্ছে শংকর জাতি গোষ্ঠী বিভিন্ন ধরনের নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীর সংমিশ্রনে আজকেরে বাঙালি জাতি সৃষ্টি হয়েছে মিশ্র তা সত্য বাঙালি জাতিকে অনেকে অস্ত্র এশিয়াটিক বা অস্ট্রিক বৈশিষ্ট্যের অধিকারী ও বলে অভিহিত করেছেন কেবল দৈহিক বৈশিষ্ট্য এনে বাংলাদেশ সংস্কৃতি বিনির্মাণেও অস্ত্রিক তথা অস্ট্রেলিয়ায়দের প্রভাব সর্বাধিক প্রাচীনকাল থেকে বিভিন্ন জনগোষ্ঠীর মিশ্রণ এবং সমন্বয়ের মাধ্যমে বাঙালি জাতি গোষ্ঠীর সৃষ্টি হয়েছে বাঙালি জাতি গোষ্ঠীর মধ্যে যে সকল নৃতাত্বিক রক্তের ধারা এসে মিশেছে সেগুলো হল

(ক) আর্য নরগোষ্ঠী বা আরিয়ান

আর্যরা এদেশের বহিরাগত জনগোষ্ঠী। তারা বাংলায় আগমন করে খ্রিস্টপূর্ব পঞ্চম শতকেরও অনেক আগে। উত্তর ভারতের গিরিপথ দিয়ে এরা ভারতে প্রবেশ করে এবং ক্রমেই সমগ্র উপমহাদেশে ছড়িয়ে পড়ে। ভারতে বৈদিক সভ্যতার ধারক বাহক হচ্ছে এই আর্যরা। আর্যরা দুটি নরগোষ্ঠীতে বিভক্ত ছিল।

আর্য নরগোষ্ঠীর বৈশিষ্ট্য

এদের দৈহিক বৈশিষ্ট্য হলো-

  • লম্বা মাথা
  • শরীর এবং মাঝারি নাক
  • গায়ের রং ফর্সা
  • পুরুষদের দাড়ি খুব বেশি
  • দেহের গঠন বলিষ্ঠ

১। Alpine আলফাইন জনগোষ্ঠী- এদের মূল জন স্রোত পামির মালভূমি থেকে এসেছে। বাংলার আল-পাইন আর্য জনগোষ্ঠী ইন্দোয় রানী ও জনগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত। এরা মূলত এশিয়া মাইনর হয়ে ভারতের পশ্চিম উপকূলে এ দেশে প্রবেশ করেছে। এদের দৈহিক বৈশিষ্ট্য হল-

  • এরা মাঝারি টাইপের
  • দৈহিককরণের মাথার খুলি ছোট এবং চওড়া
  • নাক লম্বা
  • মুখ গোল এবং শ্যামলা বর্ণের

২। নর্ডিক জনগোষ্ঠী- নর্ডিক জনগোষ্ঠী এশিয়ার তৃণভূমি অঞ্চল থেকে এসেছে। এছাড়াও সুইডেন নরওয়ে ব্রিটেনিপুর রাশিয়ার কিছু লোক এই শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত। নর্ডিক আচার্যরা সাধারণভাবে-

  • গৌরবর্ণের
  • লম্বা
  • উন্নত নাক
  • কপাল এবং ঘাড় লম্বা
  • দেহ লম্বা ও বলিষ্ঠ

(খ) অনার্য জনগোষ্ঠী

নন আরিয়ান আর্যদের আগমনের পূর্ব থেকে এই দেশে বসবাসকারী জনগোষ্ঠী জন্য পরিচিত। প্রাচীনকাল থেকেই এরা বঙ্গ বা বাংলা অঞ্চলে বসবাস করে আসছে। এরাই বাংলার আদি জনগোষ্ঠী এরা মোট চারটি শাখায় বিভক্ত-

  • অস্ট্রিক বা অস্ট্রালয়েড
  • নিগ্রো
  • দ্রাবিড় বা আদি অস্ট্রেলিয়
  • মঙ্গলোয়েড

অস্ট্রিক বা অস্ত্রালয়েড- অস্ত্রালয়েড প্রাচীন বাংলায় একটি নৃগোষ্ঠী তত্ত্ববিদ কোন এদেরকে আদিষ্ট্রেলিয় বলে মনে করেন। এ জনগোষ্ঠীকে অস্ট্রিক বা অস্ত্রোয়েশিয়াও বলা হয়। প্রাচীন সাহিত্যে এরা নিষাদ নামেও পরিচিত ছিল। পন্ডিতের মতানুসারে অস্ত্রালয়ের আদি বাসস্থান মধ্য ভারত থেকে শুরু করে দক্ষিণ ভারত এবং সিংহল থেকে অস্ট্রেলিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত ছিল।

কাল পরিক্রমায় তাদের একটি দল আদিবাসী স্থান ত্যাগ করে বাংলায় অভিবাসন করে বাংলার প্রাচীনতম বঙ্গ জনগোষ্ঠীর পরবর্তী নিয়োগ জনগোষ্ঠীর পরে বাংলা এদের আগমন ঘটে বলে অনুমান করা হয়। যেটা বাংলার কোলভিল সাঁওতাল ভূমিজ মুন্ডা মালপাহাড়ি প্রভৃতি জনগোষ্ঠীর পূর্বপুরুষ রুপে চিহ্নিত হয়।

বৈশিষ্ট্য

  • এদের গায়ের রং গারো কালো
  • মাথার বড়
  • লম্বা নাক
  • প্রশস্ত উচ্চতা বেটে এবং মধ্যম আকার

বাংলাদেশের কোল ভিম মুন্ডা সাঁওতাল চন্ডাল প্রভৃতি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীদের এ পর্যায়ে ভুক্ত বলা যায়। এই নৃ গোষ্ঠীর লোকরা অস্ট্রিক ভাষায় কথা বলতে। বর্তমানে মুন্ডারি ভাষা আদিবাসী বিবর্তিত রূপ। কুড়ি পণ গন্ডা চুঙ্গা করাত দা কলা শব্দ এসব দেখলে অস্ট্রিক ভাষার শব্দ।

নিগ্রো- দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আদিম জনগোষ্ঠীর জনগোষ্ঠীর ভিতরে রয়েছে আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের বারটি সাথে গোষ্ঠী মালয়েশিয়া ও থাইল্যান্ডের ছয়টি সীমান জাতি গোষ্ঠী এবং ফিলিপাইনের ৩০ টি জাতি গোষ্ঠী মিলেই নিগ্রো জাতিগোষ্ঠী গঠন হয়েছে।

এদের দৈহিক বৈশিষ্ট্য

  • গায়ের রং কালো
  • আকার খর্বাকৃতি
  • ঠোঁট পুরো এবং মোটা
  • উল্টানো না খুবই চ্যাপ্টা

আন্দামান দ্বীপপুঞ্জ এবং প্রদীপের নিকৃত জনগোষ্ঠীর লোক বাস করতে বলে জানা যায়। বর্তমানে সুন্দরবন যশোর ময়মনসিংহ অঞ্চলে জনগণের মধ্যে এদের খুবই প্রভাব লক্ষ্য করা যায়।

দ্রাবিড় বা আদি অস্ট্রেলিয়- দ্রাবিড়রা ভারতীয় উপমহাদেশে বসবাসকারী এমন একটি নির্দোষী যার প্রাচীনদ্রা প্রিয় ভাষায় কথা বলতো প্রায় চার হাজার বছর ধরে এই ভাষাভাষী মানুষের অঞ্চলে বাস করে আসছে। দ্রাবিড়ায় হরপ্পা এবং মহেঞ্জোদারো সভ্যতার রূপকার ছিলেন বলে মনে করা হয়।

দক্ষিণ ভারতের বেশিরভাগ জনগোষ্ঠী দ্রাবিড় আদি বসবাসকারী জনগোষ্ঠী হিসেবে দ্রাবিড় জনগণকে ভারত পাকিস্তান আফগানিস্তান নেপাল মালদ্বীপ বাংলাদেশ এবং শ্রীলঙ্কায় দেখতে পাওয়া যায়।

এদের দৈহিক বৈশিষ্ট্য হলো

  • গায়ের রং কালো থেকে বাদামী
  • এদের দেহ মধ্যম আকার
  • মাথা লম্বা
  • নাক চওড়া
  • চুল কাল এবং বাদামী এবং ঢেউ খেলানো হয়

মঙ্গলীয়- সুদূর উত্তর পূর্ব এবং উত্তরের সেরা আদিবাসীরা মঙ্গলের জাতির অন্তর্ভুক্ত বিশ্বের জনসংখ্যার প্রায় ১ পঞ্চবাংশেও এই নির্দিষ্ট জাতির মধ্যেই রয়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিভিন্ন জাতি গোষ্ঠীর রক্তের মিশ্রণের কারণে তারা হারিয়েছে বাঙালিদের মধ্যে এ জাতিগোষ্ঠীর রক্তধারার মিশ্রণ রয়েছে।

এদের গায়ের রং পিতা বা বাদামির হয়ে থাকে। বাংলাদেশের লেপচা ভুটিয়া চাকমা গারো হাজং মুরং মিস খাসিয়া মোগ ত্রিপুরা মারমা ইত্যাদি। ক্ষুদ্র গোষ্ঠীরা এই নরগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত এছাড়া কালে কালে ধর্ম প্রচার ব্যবসা বাণিজ্য এবং দেশ জয় কিংবা দস্যুর সম্প্রদায়ের লুটতরাজ করতে আসার সুবাদে এদেশে বিভিন্ন রক্তধার লোকজনের আগমন ঘটে।

মধ্য এশিয়া পারস্য ও তুরস্ক থেকে আসা শখ তুর্কি পাঠান মুঘল ইরানি আবিসিনিয়া এবং আরব জনগোষ্ঠীর দেশে বসবাস করে এবং পরবর্তীতে ইংলিশ ভর্তুগিজ এবং অরুন দাসদের সাথে এত মানুষের রক্তধারা মিশেছে। এভাবে দেখা যায় বাঙালি কোন বিশুদ্ধ নেই গোষ্ঠী জাতি নয় এ জাতি গঠনের নানা ধরনের নরগোষ্ঠীর প্রভাব রয়েছে।

  • এদের গায়ের রং পিতাব থেকে বাদামি আকৃতিতে
  •  চুল কালো এবং মাথা আকৃতির গোল
  • নাক চ্যাপ্টা
  • চোখের পাতা সামনের দিকে ঝোলানো

বাংলাদেশের চাকমা গারো হাজং হাসি আর ত্রিপুরা নিজাম ইত্যাদি ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর অন্তর্ভুক্ত।

বাঙালি জনগোষ্ঠীর নৃতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্যসমূহ

বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় বৈশিষ্ট্য সমূহ হল-

  • আকারে খাটো থেকে মাঝারি হয়
  • মাথার চুল অধিকাংশ কালো
  • কিছু বাদামি চুল সোজা তরঙ্গায়
  • এবং কুচকিত চোখের মনি কালো এবং বাদামী হয়
  • মধ্যম আকৃতির নাক
  • এ বি ও ও গ্রুপের রক্তের আধিক্য
  • গায়ের রং হালকা থেকে বাদামী

বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় সারসংক্ষেপ

বিভিন্ন নরগোষ্ঠীর যোগ করে বাঙালি জাতির নিজস্ব বৈশিষ্ট্য দাঁড় করানো প্রায় অসম্ভব। একক কোন বৈশিষ্ট্য দ্বারা বাঙালিদের করা যায় না। এখানে বসবাসরত মানুষের একই রকম ব্যক্তির মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন শেষ মানব গোষ্ঠীর বৈশিষ্ট্য বিভিন্ন নেতাত্ত্বিক কষ্টের মিলনের ফলে বাঙালি জনগোষ্ঠীর চরিত্র মিশ্র বৈশিষ্ট্যের উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায়।

আমাদের দৈহিক গড়ন খাদ্যাভ্যাস চালচলন ভাষা ও সংস্কৃতি আচার-আচরণ ইত্যাদির মাধ্যমে এর প্রমাণ পাওয়া যায়।

বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয়

বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয়

আজকে আমরা বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন। এবং বাঙালি জাতির নৃতাত্ত্বিক পরিচয় আর্টিকেল সম্পর্কে বিভিন্ন মতামত পরামর্শ আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য কমেন্ট করতে পারেন।

আমরা অতি শীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রতিদিন নতুন নতুন সব আপডেট ইনফরমেশন পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।

আরো পড়ুন – 

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply