সেনাবাহিনীর ট্রেড ২ পদে কি কি সুবিধা অসুবিধা দেখে নিন

 

সেনাবাহিনীর ট্রেড ২ পদে কি কি সুবিধা অসুবিধা দেখে নিন

সবাইকে আসসালামুয়ালাইকুম!
এবং ওয়েলকাম। আমাদের আজকের টপিক হচ্ছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে সেনাবাহিনীর সৈনিক সমান বা সাধারণ সৈনিক এর পাশাপাশি সেকশনের সৈনিক হিসেবে ভিন্ন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ পুবগ নিয়োগ প্রদান করা হয় এখন অনেকেই বিষয়টি সম্পর্কে কোন ধারণা রাখেন না এবং রাখার কথাও না চলুন তাহলে আজকের দিন সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাক:

সেনাবাহিনীর ট্রেড ২ পদে কি কি সুবিধা অসুবিধা দেখে নিন

এক কথায় যদি বলি কাজের ভিন্নতার কারণে প্রয়োজন অনুযায়ী ভিন্ন মেধাতালিকায় আলাদাভাবে নিয়োগ দেয়া হয় আর এই ভিন্ন নিয়োগ মানেই একদল যোদ্ধা এবং অন্য দল অযোধ্যা এখন এখানে আবার একটা বিষয় পরিষ্কার করা দরকার যে দেশের জাতীয় স্বার্থে বাদ দেশের জন্য দেশের প্রতিটি মানুষই কিন্তু কোন না কোনভাবে জোরদার ভূমিকা পালন করছেন সেটার মধ্যে অন্যান্য সকল বাহিনী এবং আপামরমানসী পড়েন যেমন মুক্তিযুদ্ধের 9 তথা দেশের জন্য ধর্ম বর্ণ নির্বিশেষে যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী সকলেই কিন্তু যোদ্ধার ভূমিকায় থাকবেন।

সেনাবাহিনীর ট্রেড ২ পদে কি কি সুবিধা অসুবিধা দেখে নিন

অর্থাৎ এই যোদ্ধার মাহাত্ম্য কিংবা অর্থ বিভিন্ন যাকে সহজভাবে বলা যেতে পারে পেশাগত যোদ্ধা এবং ও পেশাগত যোদ্ধা আর তাই সেনাবাহিনী কিংবা নৌ বিমান বাহিনীতে যোদ্ধা এবং অযোধ্যা শ্রেণীতে এবং টেটু হিসেবে আলাদা শ্রেণীতে নিয়োগ প্রদান করা হয়ে থাকে টেট ওয়ান এর আওতাধীন সকল সেনা সদস্যের সামরিক জীবনে সদাসর্বদা যুদ্ধ বিষয়ক প্রশিক্ষণ নিয়ে থাকেন দেশের জাতীয় স্বার্থে যে কোনো প্রতিবন্ধকতা মূলক কার্যক্রম বা অপারেশনে এ যোদ্ধা শ্রেণীর সেরা সদস্যগণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন আরে সামরিক বাহিনীর সকল পেশাগত যোদ্ধাদের সার্বিকভাবে অনেক কিছুই প্রয়োজন রয়েছে যা ছাড়া একজন যোদ্ধা কখনো সফলতা অর্জন করতে পারবেন না তাই শান্তিপুরের সময় এবং যুদ্ধকালীন সময়ে 1-2 এর সেকশনে দায়িত্ব পালন করার সকল সদস্যই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলেছে কেটু এর সকল পদ্ধতি গুলোর মধ্যে।

পাচক বাক্যটির ভাববাচক কিন্তু সৈনিক সৈনিক সম্মান এর অন্যান্য পদ্ধতি গুলো কিন্তু সৈনিক সৈনিক সমান নয় অর্থাৎ একজন সাধারণ সৈনিক এবং কুক্ষিদেশ অনেকের মধ্যে বৃহৎ কোন পার্থক্য নেই সেটা হতে পারে বেতনের দিক থেকে মনের দিক থেকে পদোন্নতি দিক থেকে পিটি প্যারেড অনন্য প্রশিক্ষণের দিক থেকে বরং এই ধরনের দক্ষতা ভাতা হিসেবে 250 টাকা বেশি পায় তাছাড়া এই পাঁচ ওয়াক্তের সৈনিকেরা শ্রেণীতে পড়লেও প্রকৃতপক্ষে পেশাগত যুদ্ধনীতি পড়েনি কারণ তারা অন্যান্য সাধারণ সৈনিক a9 বিডি প্রাইস গেমস এবং অন্যান্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণের যোগদান করেন তবে সকল প্রশিক্ষনে কিন্তু নয় সামরিক সদস্য হিসেবে প্রশাসনিক এবং নিজের দৈনন্দিন কাজের উপর নানা প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণ করে থাকেন এই চুক্তির ব্যাপারে সৈনিকগণ বাচনিক দের প্রধান কাজ হচ্ছে রান্নাবান্না করা।

সেনানিবাসে সৈনিক ম্যাচ অফিসার্স মেস কিংবা সেনানিবাসের হাসপাতাল তথা পশ্চিমা সমাজে দৈনন্দিন দায়িত্ব পালনের মধ্যে এই রান্নাবান্নার কাজ হচ্ছে প্রধান পেশাগত কাজ সামরিক প্রশিক্ষণ শেষে কুকুরের উপর তথা রান্নাবান্নার উপর ভালো দক্ষতা অর্জন করতে পারে যারা তারা ভালো ভালো স্থানগুলোতে দায়িত্ব পালন করার সুযোগ পায় যেমন অফিসার্স মেস ভিআইপি সামরিক অফিসারের ম্যাচ বাংলা ইত্যাদি এই পর্যন্ত আলোচনায় নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন যে অযোধ্যা সেগুলোর মধ্যে সদস্যরা সৈনিকের সমমর্যাদাসম্পন্ন এমনকি পোশাক-পরিচ্ছদেও নেই কোনো পার্থক্য শুধু কাজটা হচ্ছে রান্নাবান্না করা তবে মনে রাখবেন 21 এর থেকেও অনেক সৈনিক দক্ষতার বলে দিদির সৈনিক হয়েছেন কিংবা খেলাধুলায় বা অন্য কোন দায়িত্বে ভালো পারফরম্যান্সের কারণে এমন এমন দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছেন যে সে সকল সদস্যদের কখনোই রান্নাবান্নার কাজ করতে হয়নি তাই আপনার দক্ষতা এবং শেয়ার।

এক মুষ্টি দেখানোর জন্য সেনাবাহিনীতে যথেষ্ট সুযোগ পাবেন সত্যিকার অর্থেই আমাদের জীবনে খাবার হচ্ছে দ্বিতীয় অক্সিজেন তাই খাবার ছাড়া আমরা জনগণ নয় মৃত মাত্র তাই এই ট্রিটের সৈনিকগণ কেবা এই সেকশনে সৈনিকগণ কে ছোট করে দেখার কোন মানে হয়না তাছাড়া বেতন নির্ধারণ পদ্ধতি এবং পোশাক-পরিচ্ছদে নেই কোনো পার্থক্য অর্থাৎ অন্য কোনো অপরিচিত সেনাসদস্য কিংবা শিবিরকেও দেখে কখনো বুঝতে পারবে না যে ভিন্ন কোনো সেনাসদস্য বাস্কেট এর সদস্য যতক্ষণ না ওঠে সেনাসদস্য নিজের কাজের ধরন বা পরিচয়টা দিবেন একটু অন্যান্য যে পদবী গুলো রয়েছে সেগুলো হচ্ছে মূলত বেসামরিক পদ স্থায়ী এবং সরকারি চাকরি বটে তাদের সামরিক জীবনে অনেক গুরুত্ব রয়েছে যেমন boot-repair ট্রেড ধারী সেনানিবাসের সকল সদস্যদের boot-repair করে থাকেন এই নারীরা যাতে করে কোনো সেনাসদস্যকে বাইরে যেতে না হয় অর্থাৎ শিবিরের অচেনা-অজানা ব্যক্তি।

শরনাপন্ন হতে না হয় কারণ বুট একটি স্পর্শকাতর বিষয় সেটা সেনানিবাসের বাইরে আনা নেয়ার মধ্য দিয়ে অপ্রত্যাশিত অনেক কিছুই ঘটে যেতে পারে আশা করি এই বিষয়গুলো অন্তত আমরা সহজেই বুঝি তাছাড়া সামরিক বাহিনী লাইফটাই এরকম যেকোন কিছুর জন্য বাইরে ডিফেন্ড করতে হয় না এমনকি সেনানিবাসের বৈদ্যুতিক কোন কাজের জন্য না যেগুলো এমইএস তথা মিলিটারি ইঞ্জিনিয়ার সেকশনের বেসামরিক সদস্যরা করে থাকেন এরপর আশিকি টু এর বাকি পদ্ধতি গুলো তে যেমন রয়েছে ট্রেইলার যারা পোশাক-পরিচ্ছেদ তৈরি করে থাকেন তাদের ভূমিকা কী কী হতে পারে তা নিশ্চয়ই আমরা জানি এবং বুঝি এছাড়া অন্যান্য প্রশাসনিক কাজ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন কাজের উপর স্থায়ী পদে লোক নিয়োগ করা হয় যেমন প্রিন্টারের কাজ করেন কার্পেন্টার যারা কাঠের কাজ করেন সেনানিবাসের অফিসের আসবাবপত্র নির্মাণ ইত্যাদি কাটিং এন্ড জয়নিং ছেলের মতোই মূলত এবং ব্যাটসম্যান হচ্ছে বাদ্যযন্ত্র পরিচালনাকারী বাবাদুক যারা সাধারণত প্যারেড।

ব্যান্ড সেকশনে নিয়োজিত থাকেন তো 1-2 এর বিভিন্ন পেশার বর্ণনা 12-5 অফ বাঁকুড়া সৈনিক ব্যতীত অন্যান্য ধারীরা চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী যাদের মূল বেতন সম্পদ থেকে একটু কম অর্থাৎ সৈনিক বা সমমানের যেমন খুব সৈনিক ইত্যাদি পর্যন্ত হলো তৃতীয় শ্রেণি তাদের মূল বেতন 9 হাজার টাকা অন্যান্য এর বিভিন্ন পদে বিরা চতুর্থ শ্রেণীর আওতাভুক্ত যাদের মূল বেতন হল 8500 থেকে 8800 এর মধ্যে অন্যান্য ট্রেনগুলোতে সৈনিক এবং উক্ত শ্রমিকদের মত সামরিক পোশাক পরিধান এবং পাশাপাশি পদন্নতির ব্যবস্থা না থাকলেও তাদের বেসামরিক নির্ধারিত পোশাক রয়েছে এবং বেতনের দাবি কোথায় পদোন্নতি দেয়ায় বেতন বৃদ্ধির ব্যবস্থা রয়েছে যাকে বলা হয় টাইম স্কেল সিলেকশন গ্রেড কিংবা উচ্চতর বেতন ইত্যাদি এছাড়াও এই সিনেমাটি এবং ধারাবাহিকতা.

প্রতিটি কন্টিনজেন্টের সাথে প্রতিবছর মিশনে যাওয়ার সুযোগ পাচ্ছে সত্যিকার অর্থেই কর্মজীবনের তাদের দায়িত্ব গুলো রয়েছে তা অনিবার্য এবং সারা দেশের মাটিতে হোক কিংবা দেশের বাইরে হোক তাই তাদের কাজের অত্যাবশ্যকীয় হিসেবে মিশনে যাওয়ার সুযোগ পেয়ে থাকে এখানে মজার বিষয় হচ্ছে যখন ট্যাটু এর সকল পদ্ধতির মধ্য থেকে বিভিন্ন ব্যক্তিবর্গ মিশনে যাওয়ার সুযোগ পায় তখন তাদেরকে সেনাবাহিনীর সৈনিকের পোশাক পরিয়ে নেয়া হয় অর্থাৎ সিভিল পোশাকে নয় সামরিক পোশাক ক্রেতারা মিশনে গমন করার সুযোগ পায় এমনকি মিশনে প্রায় সৈনিক সমান অর্থে পেয়ে থাকেন একটু এর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা যারা সৈনিক হওয়া একান্ত ইচ্ছা পোষণ করেন এমনকি সিনা প্রশিক্ষণ নিয়ে দেশের সেবায় নিয়োজিত হতে চান তাদেরকে নির্দ্বিধায় সৈনিক পদে আবেদন করার পরামর্শ রইল কারণ শুধু রান্নাবান্নার কাজ থেকে আপন করে নেয়ার মানসিকতা থাকলেই বাকি সবকিছুই একজন যোদ্ধা রায় পরিচালিত হয় এমনকি বসবাস থেকে শুরু করে সবকিছু একসাথে পথ চলা কোন পার্থক্য নেই এখানে অস্ত্র হাতে পোশাকে আপনিও সকল অপারেশনে অংশগ্রহণ করবেন এবং যেখানে আপনার মূল ভূমিকা থাকবে রান্নাবান্নার কাজ অন্যান্যদের ধারীরা বেশিরভাগ সময়ই সেনানিবাসের ভিতরে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করে থাকেন এবং এর পাশাপাশি কেউ কেউ বিভিন্ন প্রশিক্ষণরত এলাকায় দায়িত্বরত এলাকাতেও দায়িত্ব পালন করে থাকেন।

সামরিক কায়দায় এবং সামরিক সুশৃঙ্খল জীবন যাপন করার সুযোগ পেয়ে থাকেন সর্বোপরি আমরা নিশ্চয়ই জানি এবং বিশ্বাস করি যে আমাদের অনেকের ক্ষেত্রেই একটি চাকরি অনেক জরুরী তাই কোন পথ কে ছোট করে দেখতে নেই হালাল অর্থ উপার্জনের মধ্য দিয়ে জীবন-যাপনের মতো শান্তি কোথাও নেই নিজের আত্মসম্মানকে সবার ঊর্ধ্বে থাকুক সকল প্রার্থীদের প্রতি শুভকামনা জানিয়ে পোস্ট টি এখানেই শেষ করছি সামরিক গুরুত্বপূর্ণ আপডেট এবং শিক্ষণের পোস্ট পেতে আমাদের সাইটের সাথেই থাকুন।আমার অন্যান্য পোস্ট

কখন Exercise করা সব থেকে ভালো সকালে নাকি বিকালে

যে কোন প্রয়োজনে আমার সাথে যোগাযোগ করুন

facebook contact me

 

ধন্যবাদ

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply