রমজানের ইসলামিক স্ট্যাটাস 2023

রমজানের ইসলামিক স্ট্যাটাস

মুসলমানদের নিকট সবচেয়ে যে মাসটি সবচেয়ে বেশি প্রিয় তা হল রমজান মাস। রমজান মাস ১২ মাসের মধ্যে সেরা মাস। এই মাসে মহান আল্লাহ তায়ালা তার অনেক বান্দাদেরকে মাফ করে দেন। এই মাস আল্লাহর কাছে যা চাওয়া হয় আল্লাহ কাউকে খালি হাতে ফেরায় না। সকল মাসের মধ্যে রমজান মাস সবচেয়ে দামি হওয়ার কারণ হলো এ মাসেই আল্লাহ তাআলা তার প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর উপর আল কুরআন নাযিল করেন।

অনেকেই রমজানের এই গুরুত্ত সম্পর্কে নিজের ফ্রেন্ডলিস্টে বন্ধুদের বিভিন্ন স্ট্যাটাস এর মাধ্যমে জানাতে চান আজকে আমরা তাদের জন্যই আর্টিকেলটি শেয়ার করছি। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।

আরো পড়ুন – রমজানে পার্ট টাইম জব বাংলাদেশ ২০২৩

মাহে রমজানের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস

অনেকে আছেন যারা মাহে রমজানের শুভেচ্ছা বার্তা পাঠানোর জন্য গুগলে অনুসন্ধান করেন। তাদের জন্য ইসলামিক হাদিস ও কুরআন সুন্নাহর আলোকে মাহে রমজানের শুভেচ্ছা তুলে ধরা হলো-

১। আলহামদুলিল্লাহ আবারো রমজান মাসে এলো আল্লাহর কাছে ক্ষমা ও নিয়ামত কামনা করার সময়। “রমজানুল মোবারক”

২। এই রমজানে মহান আল্লাহ আপনার জীবনের সুখ-শান্তি সহ আপনার ইচ্ছা এবং স্বপ্ন পূরণ করুন, রমজানুল মোবারক!

৩। রমজান মাস হল আমাদের আত্মাকে পরিশুদ্ধ করা সবচেয়ে উপযুক্ত সময়, রমজানুল মোবারক!

৪। রমজান হল ধৈর্যের মাস আর ধৈর্যের বিনিময় হল জান্নাত, রমজানের শুভেচ্ছা!

৫। মুসলমান হতে হবে সব সময়ের জন্য শুধু রমজান মাসের জন্য নয়, শুভ রমজান!

৬। রমজান মাস হল আত্মাকে পরিশুদ্ধ করার সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। রমজানুল মোবারক!

৭। আমরা যখন আল্লাহর সাথে সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করি তখন তিনি আমাদের সাথে সবকিছু সম্পর্ক পুনরুদ্ধার করেন, শুভ রমজান!

৮। ঘুম কমান বেশি প্রার্থনা করুন, হ্যাপি রমাদান!

৯। হে আল্লাহ আমাদের এই রমজান মাসে আমাদের সকলের রোজা কবুল করুন, শুভ রমাদান!

১০। আলহামদুলিল্লাহ আবারো রমজান এলো আল্লাহর ক্ষমা ও নিয়ামত কামনা করার সময়। রমজানুল মোবারক!

১১। রমজান কেবল রোজা রাখার জন্যই নয় ক্ষুধার্তদের খাওয়ানো অন্যকে সাহায্য করা, জিব্বাকে নিয়ন্ত্রণ করা, অন্যকে নিয়ে সমালোচনা না করার এটাই রমজানের চেতনা। শুভ রমজান!

১২। শুরু হলো রমজান মাস জান্নাতে দরজা খুলে দেওয়া হবে জাহান্নামের দরজা বন্ধ করে দেয়া হবে শয়তানকে বেঁধে ফেলা হবে। এটাই সুযোগ আল্লাহর নৈকট্য লাভের। রমজানুল মোবারক!

রমজানের শুভেচ্ছা কবিতা

১। বিধান মেনে পালন করুন পবিত্র মাহে রমজান

পাপ থেকে মুক্তি পাবেন পরকালের সম্মান।

২। এই রমজানে আত্মার সাথে আত্মার হোক মিলন

ধনী-দরিদ্র অসহায় সবার সমান দিবস যাপন।

৩। তাকোয়ায় মোরা থাক সিয়ামের দিন

কুরআনের রঙে হোক জীবন রঙ্গিন।

৪। এসে গেল রোজা

হালকা করবো মোদের গুনাহের বোঝা,

এসো বন্ধু নিয়ত করি

আজ থেকে সবাই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ি।

৫। শপথ নিলাম আজকে সবাই রাখবো সকল রোজা

মিথ্যা কথা বলবো না আর কমবে পাপের বোঝা।

৬। আজানেরই পূণ্যে আমি তুমি হতে চাই যে ধনবান

সেই ধনের বিনিময়ে পাব রোজাদারের পুরস্কার রাইয়ান,

আল্লাতালার দান মোবারক হো মোবারক হো মাহে রমজান।

৭। উড়ছে পাখি গাইছে গান

মাহে রমজানের আহ্বান

ওরে বন্ধু মুসলমান পড়তে থাকো আল কোরআন,

কোরআন পড়ো বেশি বেশি

শেয়ার করো বেশি বেশি

৮। শুভ রজনী শুভ দিন রোজা রাখো ৩০ দিন

১১ মাসের পাপ এক মাসে করো সাফ।

৯। দিন যায় দিন আসে রোজা পাবে না প্রতি মাসে

তাই এ পবিত্র মাসের সবটি রোজা রাখো

১০। বছর ঘুরে আবার এলো পবিত্র সেই রোজা,

পাপ পুণ্যের হিসাব করে চলব সঠিক সোজা।

১১। এলোরে এলো ওই মাহে রমজান

মানবজাতির তরে আল্লাহতালা শ্রেষ্ঠ দান,

পূণ্যের সূর্য উদয় হয়ে পাপের হবে অবসান

জঙ্গ গুলো সব ঝরে গিয়ে ঈমান করবে শান,

রহমতের এই খবর নিয়ে আসছে ওই মাহে রমজান।

১২। বেশি বেশি দান করে দানের স্বভাব নিয়ে তুলে

তাহাজ্জুদের পূর্ণটুকু নিতে মন যেন না যায় ভুলে,

পড়বে কোরআন প্রতিদিন সুরের দরজা খুলে

সেই কোরআনের মধুর সুরে সবার মন ভরে উঠুক আনন্দে

মাহে রমজান মোবারক!

রমজানের ইসলামিক ফেসবুক ক্যাপশন

১। সকল মাসের সেরা মাস রমজান মাস, আমাদের নাজাতের মাস রমজান মাস, মুমিনের প্রিয় মাস রমজান মাস, জাহান্নাম থেকে মুক্তি পাবার মাস রমজান মাস।

২। আল্লাহর বান্দাদের সবচাইতে বড় উপহার রমজান মাস।

৩। রোজার উপহার মহান আল্লাহ তায়ালা নিজের হাতেই দেবেন

৪। মহান আল্লাহ তাআলা অনেক দয়াবান তিনি নাজাতের জন্য আমাদেরকে এই রমজান মাস দান করেছেন

৫। রোজার সবচেয়ে বড় ফজিলত হচ্ছে রোজার প্রতিদান আল্লাহ নিজের হাতেই দিবেন।

৬।রোজার মাস এতই ফজিলতপূর্ণ যে শীতকালে যেমন গাছের পাতা ঝরে তেমনি রমজান মাসে বান্দার গুনাহ ঝরে পড়ে

৭। বান্দা ও এবং আল্লাহর সম্পর্ক আরো বেশি জোরদার করার মাস হল রমজান মাস।

৮। আল্লাহর নৈকট্য পাওয়ার জন্য রমজান মাসের রোজায় রেখে আল্লাহর ইবাদাত করা হতে পারে সেটা মাধ্যম

৯। গাছের পাতার ছড়ার উত্তম মাস হলো বসন্ত মাস আর মানুষের গুনাহ ঝরার উত্তম মাস হল রমজান মাস

১০। রমজান মাসে একমাত্র মাস যে মাসে শয়তানরা অনেক কষ্ট পায়

১১। রমজান মাস এমন একটি মাস যে মাসে তার একটি আমল করলে সত্তর বেশি আমলনামায় লেখা হয়

১২। একমাত্র রমজান মাসে সকল মানুষের কবরের আজাব বন্ধ থাকে

১৩। পবিত্র ধর্মের পবিত্র মাস সে যে মাহে রমজান মাস

১৪। আল্লাহর রহমত মাগফিরাত নাজাতের মাস হল রমজান মাস

১৫। জাহান্নামের দরজা বন্ধ ও জান্নাতের দরজা খোলার মাস হল একমাত্র রমজান মাস

রমজান সম্পর্কে হাদিস

১। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন- “যে ব্যক্তি সিয়াম পালন করবে সে যেন খেজুর দিয়ে ইফতার করে খেজুর না পেলে পানি দিয়ে ইফতার করবে কেননা পানি হল অধিক পবিত্র” (সুমন আবু দাউদ ২৩৫৭ ছহিহ)

২। হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু বলেন- “রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন যখন তোমরা চাঁদ দেখবে তখন থেকে রোজা রাখবে আর যখন শাওয়ালের চাঁদ দেখবে তখন থেকে রোজা বন্ধ করবে, আকাশ যদি মেঘাচ্ছন্ন থাকে তবে ৩০ দিন রোজা রাখবে” (সহি বুখারী হাদিস নাম্বার ১৯০৯ সহি মুসলিম হাদিস ১০৮০)

৩। হযরত আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু বলেন- আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি আমি ঘুমিয়ে ছিলাম স্বপ্নে দেখলাম আমার নিকট দুই ব্যক্তি আগমন করল। তারা আমার বাহুদহ ধরে আমাকে এক দুরগম পাহাড়ে নিয়ে এলো। তারপর আমাকে বলল আপনি পাহাড়ের উপর উঠুন আমি বললাম আমি তো উঠতে পারবো না। তারা বলল আমরা আপনাকে সহজ করে দিব।

আমি উপরে উঠলাম যখন পাহাড়ের সমতলে পৌঁছালাম তখন হঠাৎ ভয়ংকর আওয়াজ শুনতে পেলাম আমি বললাম এইসব কিসের আওয়াজ তারা বললো এটা জাহান্নামিদের আর্তনাদ। তারপর তারা আমাকে নিয়ে এগিয়ে চলল হঠাৎ কিছু লোক দেখতে পেলাম যাদেরকে তাদের পায়ের মাংস বেশি দ্বারা ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে এবং তাদের মুখে দুই প্রান্ত ছিলে ফেলা হয়েছে এবং তা থেকে রক্ত ঝরছে আমি বললাম এরা কারা তারা বলল যারাই ইফতারের সময় হওয়ার আগেই রোজা ভেঙ্গে ফেলে” (সহিহ ইবনে হাদিস ১৩৯৮৬)

৪। হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসুদ রাদিয়াল্লাহু বলেন- “যে ব্যক্তি অসুস্থতা ও সফর ব্যতীত ইচ্ছাকৃত রমজানের একটি রোজাও ভঙ্গ করে সে আজীবন রোজা রাখলেও ওই রোজার হক আদায় হবে না” (মুসান্নাফে ইবনে শাবি শাইবা হাদিস ৯৮৯৩ সহীহ বুখারী ৪/১৬০)

৫। হযরত আলী রাদিয়াল্লাহু বলেন- “যে ব্যক্তি ইচ্ছাকৃতভাবে রমজানের একটি রোজা ভঙ্গ করবে সারা জীবন সেই রোজার ক্ষতিপূরণ আদায় করতে পারবেনা” (মুসান্নাফে ইবনে আবী শাইবা হাদিস নাম্বার ৯৮৭৮)

৬। হযরত আবু রাঃ বর্ণিত- “আল্লাহর রাব্বুল আলামিন নিজের উপর অবতারিত করে নিয়েছেন যে ব্যক্তি তার সন্তুষ্টির জন্য গ্রীষ্মকালে পিপাসার্ত থেকে চেয়ে তিনি তাকে কেয়ামতের দিন পানি পান করাবেন”

৭। হযরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু তা’আলা তিনি বলেন- রাসূল সাল্লাল্লাহু ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেছেন “তোমাদের কেউ কোনদিন সিয়াম পালন করলে তার মুখ থেকে যেন অশ্লীল কথা বের না হয় কেউ যদি তাকে গালমন্দ করে অথবা ঝগড়ায় পরিচিত করতে চায় সে যেন বলে আমি সিয়াম পালনকারী” (১৮৩২)

৮। হযরত আবু হুরায়রা রাঃ বর্ণিত তিনি বলেন- “রাসূল সাল্লাল্লাহু সালাম এরশাদ করেছেন যে ব্যক্তি পরিপূর্ণ বিশ্বাস ও পর্যালোচনা সহ রমজান মাসের সিয়াম পালন করবে তার পূর্ববর্তী ও পরবর্তী কোন আল্লাহ মাফ করে দিবেন” (সহীহ বুখারী ৩৮)

আরো পড়ুন – রমজানে পার্ট টাইম জব বাংলাদেশ ২০২৩

রোজার ফজিলত সম্পর্কে কুরআনের আয়াত

১। “ধৈর্যধারণ কারিগনে অগণিত সোয়াবের অধিকারী হবে” (সূরা জুমার আয়াত নাম্বার ৩৯)

২। আল্লাহ তায়ালা অন্য বর্ণনায় বলেন- প্রত্যেক ইবাদতে ইবাদতকারীর ব্যক্তির জন্য পক্ষান্তরে রোজা আমার জন্য আমি নিজেই এর প্রতিদান দিব

৩। হে মুমিনগণ তোমাদের জন্য সিয়ামের বিধান দেয়া হলো যেমন বিধান তোমাদের পূর্ববর্তী গনকে দেয়া হয়েছিল যাতে তোমরা তাকওয়া বা আল্লাহভীরতা অবলম্বন করতে পারো- সূরা বাকারা ১৮৩

৪। সিয়াম নির্দিষ্ট কয়েকদিনের তোমাদের মধ্যে কেউ অসুস্থ হলে অথবা সফরে থাকলে অন্য সময়ের সংখ্যা পূর্ণ করবে। যাদের জন্য অতিশয় কষ্টদায়ক হয় তাদের কর্তব্যের পরবর্তী পরিবর্তে ফিদিয়া একজন অভাবগ্রস্তকে খাদ্য দান করা। যদি কেউ স্বতঃস্ফূর্তভাবে সৎকার করে তবে তা তার পক্ষে অধিক কল্যাণকর আর সিয়াম পালন করাই তোমাদের জন্য অধিক কল্যাণকর। যদি তোমরা তা জানতে। (সূরা বাকারা ১৮৪)

৫। “রমজান মাসে এ মাসেই মানুষের জন্য আলোর তিশা এবং সৎপথে পথ স্পর্শ নিদর্শন এবং সত্য মিথ্যার পার্থক্য কারী রূপে কোরআন অবতীর্ণ হয়েছে। সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা এই মাস পাবে তারা যেন এ মাসে সিয়াম পালন করে এবং কেউ অসুস্থ থাকলে কিংবা সফরে থাকলে অন্য সময় সংখ্যা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য যা সহজ তাই চান এবং যা তোমাদের জন্য কষ্টকর তা চান না এজন্যে যে তোমাদের সংখ্যা পূর্ণ করবে এবং তোমাদের সৎপথে পরিচালিত করার কারণে তোমরা আল্লাহর মহিমা ঘোষণা করবে এবং যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে পারো। (সূরা বাকারা ১৮৫)

রমজানের রোজার ফজিলত

  • রোজার প্রতিদান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নিজেই জীবন এবং বিনা হিসেবে দিবেন
  • প্রত্যেক মানুষের আমলের প্রতিদান বৃদ্ধি করা হয় একটি নেকির ছোয়াব ১০ গুন থেকে ২৭ গুন পর্যন্ত হয়
  • আল্লাহ তা’আলা এরশাদ করেন বান্দার অন্য ইবাদত তার জন্য কিন্তু রোজা আলাদা কেননা একমাত্র আমার জন্য এবং আমি নিজে বিনিময় প্রদান করব বান্দা একমাত্র আমার জন্য নিজের প্রবৃত্তি থেকে নিয়ন্ত্রণ করেছে এবং পানাহার পরিত্যাগ করেছে
  • আল্লাহতালা রোজাদারকে কেয়ামতের দিন পানি পান করাবেন
  • রোজা হল জান্নাত লাভের পথ
  • রোজাদার জান্নাতে প্রবেশ করবে রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা দিয়ে
  • রোজা জাহান্নাম থেকে রক্ষা করে ঢাল ও দুর্গ
  • কিয়ামতের দিন ব্যক্তির জন্য সুপারিশ করবে
  • রোজাদারের সকল গুনাহ মাফ হয়ে যায়
  • রোজা বড় বড় গুনাহের কাফফারা
  • রোজাদারের মুখের গন্ধ মিশকের চেয়েও সুগন্ধযুক্ত
  • রোজাদার পরকালের সিদ্দিকিন ও শহীদগণের দলভুক্ত থাকবে
  • রোজাদারকে আল্লাহ তাআলা খালি হাতে ফিরায় না
  • রোজাদারের সব দোয়া কবুল হয়
  • রোজা হিংসা বিদ্বেষ দূর করে দেয়
  • আল্লাহর নিকট লাভের শ্রেষ্ঠ মাধ্যম হলো রোজা রাখা

রমজানের ইসলামিক স্ট্যাটাস

মন্তব্য

আজকে আমরা রমজানের ইসলামিক স্ট্যাটাস সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। রমজানের ফজিলত এতো বেশি যে একটি আর্টিকেলে তা বর্ণনা করা সম্ভব নয়। তাই রমজান মাসে সিয়াম পালনের পাশাপাশি সবাই নিজেকে সবসময় ইবাদতে ব্যস্ত রাখতে হবে। রমজান সম্পর্কে আপনাদের কোন মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আমরা অতি শীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব।

আরো পড়ুন – রমজানে পার্ট টাইম জব বাংলাদেশ ২০২৩

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply