দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম

গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম

বর্তমান সময়ে নারীদের বিভিন্ন জটিল রোগের কারণে বন্ধ্যাত্ব খুব বেশি দেখা যায়। অথবা বিভিন্ন সমস্যার কারনে সন্তান দেরিতে হতে লক্ষ্য করা যায়। সঠিক সময়ে সঠিক রোগের চিকিৎসা করলে বন্ধ্যাত্ব থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম সম্পর্কে জানতে অনেকেই চেষ্টা করেন।

আজকে আমরা নারীদের বন্ধ্যাত্বের কারণ এবং গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম ঘরোয়া উপায় কিভাবে এর প্রতিকার করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করব। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।

আরো পড়ুন – ১ মাসের গর্ভবতী মায়ের খাবার তালিকা

দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম

যদি স্বাভাবিকভাবে কেউ গর্ভবতী না হয় তাহলে বুঝতে হবে তার শারীরিক কোন সমস্যা রয়েছে। তাই ফার্মেসি থেকে দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম জানার পূর্বে অবশ্যই একজন গাইনি বিশেষজ্ঞের সাথে আলোচনা করতে হবে। তিনি বিভিন্ন টেস্টের মাধ্যমে প্রথমে রোগ নির্ণয় করে চিকিৎসার মাধ্যমে ওষুধ দিয়ে থাকেন। তবে বাজারে গর্ভবতী হওয়ার বিভিন্ন ঔষধ পাওয়া যায় নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য ঔষধের নাম তুলে ধরা হলো-

জলেটা ২.৫ এমজি

যে সকল মেয়েদের ওভুলেশনজনিত বন্ধত্বের সমস্যা রয়েছে। তাদের ক্ষেত্রে মূলত জ্বলেটা টু পয়েন্ট ফাইভ এম জি ট্যাবলেট দেয়া হয়ে থাকে। এই ট্যাবলেটটি শুধুমাত্র সেসকল মহিলাদের জন্যই তৈরি করা হয়েছে যারা বাচ্চা কনসিভ করছে না।

অনেক কিছু দেখা যায় মহিলাদের বা মেয়েদের বাচ্চা ধারণক্ষমতা কম থাকে তার যার ফলে বাচ্চা কনসেপ্ট হচ্ছে না এমন সমস্যার ক্ষেত্রে জোলোটা 2.5 mg ট্যাবলেট বাচ্চা ধারণক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং গর্ভের সন্তান দ্রুত আসতে সাহায্য করে।

খাওয়ার নিয়ম- প্রতিদিন একটি করে জ্বলে টা 2.5 mg ট্যাবলেট পিরিয়ডের তৃতীয় দিন থেকে শুরু করে সপ্তম দিন পর্যন্ত সেবন করতে হবে। তবে এই ট্যাবলেট সেবনের পূর্বে অবশ্যই ডাক্তারে পরামর্শ করে সেবন করতে হবে। কেননা রোগের সমস্যার উপর নির্ভর করে ডাক্তার এই ট্যাবলেটের ডোজ পরিবর্তন করে বাড়িয়ে বা কমিয়েও দিতে পারেন।

পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া- জলেটা ২.৫ এমজি ট্যাবলেটে যেমন ভালো দিক রয়েছে তেমনি কিছু খারাপ দিকে রয়েছে। তবে এই ট্যাবলেট সেবনের ফলে তেমন কোন সাইড ইফেক্ট পাওয়া যায়নি। অল্পসংখ্যক রোগীদের ক্ষেত্রেই কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে। যেমন- হাত-পা জ্বালাপোড়া করা, ওজন বৃদ্ধি পাওয়া, শরীর ভারি ভারি অনুভব হওয়া, হালকা বমি বমি ভাব, ব্লিডিং।

সতর্কতা- জোলেটা ২.৫ এমজি টেবলেট সেবনের পরে অবশ্যই কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। যেমন- এটি সেবনের পর কিছুক্ষন মাথা ঘুরানো সমস্যা দেখা দিতে পারে অথবা ঝিমনি ভাব আসতে পারে তাই এই ট্যাবলেট সেবনের পরে অবশ্যই বাসায় থাকতে হবে। বাইরে গাড়ি বা কোন মেশিন চালানো যাবে না। এছাড়াও অতিরিক্ত সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে।

দাম- জোলেটা ২.৫ এমজি ট্যাবলেটের বর্তমান বাজার মূল্য ৪০ টাকা এবং এটি যে কোন ফার্মেসির দোকানেই পাওয়া যায়। তবে সময়ের সাথে সাথে দাম কিছুটা কম বেশি হতে পারে। সেক্ষেত্রে অবশ্যই কেনার আগে বক্সের দামটি চেক করে নিতে হবে।

Clomid/clomifen

প্রায় অনিয়মিত ঋতুচক্র বা ওভালুশনের ব্যাধি রয়েছে এমন মহিলাদের ওভালুসন উদ্দীপ্ত করার জন্য এই ট্যাবলেট দেয়া হয়ে থাকে।

লেট্রোজিল

লেট্রোজিল হল আরেকটি ওষুধ যা নিয়মিত ডিম্ব গঠন করে না এমন মহিলাদের মধ্যে ডিম বৃদ্ধি করতে ব্যবহার করা হয়। যাদের গর্ভধারণের সময় লাগছে তারা এ ওষুধটি ডাক্তারি পরামর্শ অনুযায়ী সেবন করে দেখতে পারেন।

গোনার ড্রপ পিন্স

এগুলো ইনজেকশন যোগ ঔষধ। যাতে ফলিকল স্টিমুলেটিং হরমোন এবং লুটিনাইজিং হরমোন থাকে। এগুলো শরীরের উর্বরতা বাড়াতে একাধিক ডিম উৎপাদন করতে ডিম্বাশয়কে উদ্দীপিত করতে ব্যবহার করা হয়।

মেড ফরমেন

এই ওষুধটি প্রাথমিকভাবে পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম এর চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়। যা মহিলাদের উর্বরতা সমস্যাগুলোর একটি সাধারণ কারণ। ইনসুলিন এর মাত্রা নিয়ন্ত্রণের সাহায্য করে এবং এটি শরীর ও ভালুয়েশন উন্নত করতে পারে এবং গর্ভধারণের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দেয়।

আরো পড়ুন – গর্ভবতী হওয়ার কতদিন পর বমি হয়। গর্ভবতী মায়ের বমির সমস্যা ও সমাধান

গর্ভবতী হওয়ার হোমিও ঔষধ

সাধারণত এলোপ্যাথি ওষুধের তুলনায় হোমিওপ্যাথি ওষুধ ধীরে কাজ করলেও হোমিওপ্যাথি ওষুধের কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই। বর্তমান সময়ে নারীদের বিভিন্ন কারণে বন্ধ্যাত্ব লক্ষ্য করা যায় তাই যদি এলোপ্যাথি ওষুধ সেবনের কাজ না হয় তাহলে হোমিওপ্যাথি ট্রাই করা যেতে পারে।

  • খোঁজা
  • আয়োডিয়াম
  • নেট্রাম
  • কার্ভ
  • মেডরি নাম
  • সিপিএম
  • হেলুনিয়াস
  • ডাইকা
  • বোরাক

দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার জন্য করণীয়

উপরে আমরা গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম জানলাম। কিন্তু ঔষধের চেয়ে কার্যকরী হচ্ছে নিজের লাইসস্টাইলে চেঞ্জ করা। এই পর্যায়ে আমরা এমন কিছু পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো।

গুড টাইমিং- স্বাভাবিক নিয়ম অনুযায়ী মেয়েদের পিরিয়ডের গড় চক্রাকাল ২৮ দিন অনেকের অনিয়মিত হয়ে থাকে। তাই  ডিম্বাশয় ফুটনের সাত দিন পর্যন্ত বাচ্চা নেওয়ার চেষ্টা করলে একজন নারীর গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি থাকে। যদিও গুড টাইমিং বোঝা কঠিন তারপরেও বেশিরভাগ মেয়েরই পিরিয়ডের শুরু ১০ থেকে ১৫ দিন আগে ও ভলিউশন হয় তাই এটি সবচেয়ে সঠিক সময়।

হতাশ হওয়া যাবে না- অনেকেই বাচ্চা নেওয়ার জন্য চেষ্টা করার দুই এক মাস পরেই হতাশ হয়ে যায় বা নিজেকে দায়ী করতে থাকে। মূলত দেখা যায় এক এক নারীর শরীর এক এক রকম হয়ে থাকে তাই কিছুদিন চেষ্টা করার পর সফল না হলে মন খারাপ বা নিজেকে দায়ী করার কোন কারণ নেই। অনেকে ক্ষেত্রে বেশি সময় লাগতে পারে।

আসলে গর্ভধারণ নির্ভর করে সাধারণত নারীর জনন ক্ষমতা বা ওভুলেশনের উপর। নারী স্বাস্থ্য এবং তার জীবনযাত্রার উপর। তাই হতাশ না হয়ে ধৈর্য ধরে চেষ্টা করতে হবে।

ফলিক এসিড এবং আয়রন ট্যাবলেট- গর্ভধারণ সহজ করার জন্য অর্থাৎ জনন ক্ষমতা বাড়াতে যেকোনো জরায় সুস্থ রাখতে নিয়মিত ফলিক অ্যাসিড এবং আয়রন ট্যাবলেট খাওয়া যেতে পারে। এক্ষেত্রে ফলিক এসিড এবং আয়রন ট্যাবলেট শরীরের ঘাটতি পূরণ করে প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। তবে সন্তান গর্ভধারণের আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে প্রস্তুতি নেয়া উচিত।

খাবার তালিকা- গর্ভধারণ করতে চাইলে খাওয়া-দাওয়ার ব্যাপারে কিছুটা সচেতন হতে হবে। যেমন খাবারের তালিকা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার থাকা খুবই জরুরী এবং বিভিন্ন ধরনের বাদাম এবং দুধ জাতীয় খাবার ও গর্ভধারণের খুবই সহায়তা করে থাকে।

মানসিক চাপ তুলে রাখুন- সন্তান না হওয়ার কারণে অনেক নারী বিভিন্নভাবে মানসিক চাপে ভুগতে থাকেন। আবার আমাদের সমাজে পরিবার থেকেও মেয়েদের উপর খুব চাপ আসে। সে ক্ষেত্রে কোন ধরনের চাপকে গুরুত্ব না দিয়ে নিজের মতো করে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন স্ত্রীরোগ বিশেষজ্ঞ। কারণ জোর করে সন্তান ধারণ করা বা সন্তানের মা হওয়া যায় না।

এছাড়া মানসিক চাপ থাকলে সন্তান গর্ভে না আসার সম্ভাবনা ও থাকে। তাই সন্তানের মঙ্গলজনক হয় সেজন্যই মানসিক চাপ থেকে সবসময় দূরে থাকতে হবে।

দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন- একজন নারীর গর্ভধারণের বাধা স্বরূপ তার শরীরের ওজন হতে পারে। অতিরিক্ত ওজন বা অনেক কম ওজন গর্ভধারণের সম্ভাবনাকে অনেক কমিয়ে দেয়। একজন সাধারন নারীর চেয়ে অতিরিক্ত ওজনের নারীর গর্ভধারণের দ্বিগুণ সময় লাগতে পারে। আবার অনেক কম ওজনের নারীদের গর্ভধারণের ক্ষেত্রে চার গুন সময় লাগতে পারে।

তাই সন্তান নেওয়ার পূর্বে নিজের শরীরের ওজন কে সঠিক রাখতে হবে।

দ্রুত গর্ভধারণের জন্য খাবার তালিকা

সাধারণত নারীদের গর্ভধারণের বা প্রজনন ক্ষমতা নির্ভর করে নারীদের ওভালুশনের উপর। সেক্ষেত্রে শুক্রানুর মান এবং জীবনযাত্রা এবং খাদ্য অভ্যাস যদি উন্নত হয় তাহলে দ্রুত গর্ভধারণ করা সম্ভব হয়। তাই যদি দ্রুত গর্ভধারণের জন্য চেষ্টা করে নিজের খাবার গুলো প্রতিদিন খাবার মেনুতে রাখতে পারেন।

খেজুর- খেজুর হল ভিটামিন এ বি ই আয়রন এবং অন্যান্য অপরিহার্য খনিজের উৎস। এ ভিটামিন সমৃদ্ধ শক্তির উৎস যা আপনাকে গর্ভধারণের ক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারে এবং শরীরের ঘাটতি দূর করতে সাহায্য করবে। ১০ থেকে ১২টি খেজুর বিজ ছাড়িয়ে দুই চামচ ধনিইয়ার সাথে মিশিয়ে নিতে হবে। এবার এক কাপ গরুর দুধের সাথে সেই পেস্টিটি মিশিয়ে ফুটিয়ে নিতে পারেন। এতে আপনার প্রজনন ক্ষমতা বিকাশ বৃদ্ধি পাবে এবং পিরিয়ড শেষ হওয়ার পর এক সপ্তাহের জন্য এটি চেষ্টা করতে পারেন।

বেদানা- পেলভিক অঞ্চলের রক্ত প্রবাহের বৃদ্ধির জন্য বেদানা ভীষণভাবে কার্যকরী। স্ত্রী প্রজনন ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য বেদানা খুবই পরিচিত এবং জরায়ুর আস্তরণের গুরুত্ব বৃদ্ধিতে খুবই সাহায্য করে। এছাড়াও গর্ভবতীদের ক্ষেত্রে গর্ভপাতের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। সমান পরিমাণে বেদানা গাছের ছাল এবং বীজ নিয়ে গুঁড়ো করে পাউডার বানান এরপর কিছু সপ্তাহের জন্য হাফ চা চামচ করে পাউডার খাওয়া শুরু করতে পারেন।

মেক্রুট- পুরুষ এবং মহিলার ক্ষেত্রে বন্ধাতে চিকিৎসার জন্য মেক্রুট অত্যন্ত উপকারী। এই মূল শরীরে হরমোন এর মাত্রার ভারসাম্য বজায় রাখতে ভীষণ কার্যকরী। যা শরীরে প্রজননের বিকাশ ঘটায় হাফ চা চামচ ম্যাকরুটের পাউডার এক কাপ গরম দুধের সাথে মিশিয়ে খেতে পারেন। ম্যাকরুটের পাউডারটি কয়েক মাস ধরে খেলে গর্ভবতী হতে পারে। একবার গর্ভবতী হয়ে পড়লে সেটি খাওয়া এড়িয়ে চলতে হবে।

ভিটামিন ডি- শরীরে ভিটামিন ডি এর অভাব বন্ধ্যাত্ত এবং রক্তপাত ঘটাতে পারে। তাই শরীরে ভিটামিন ডি এর প্রয়োজনীয়তা  অনেক গুরুত্বপূর্ণ। বৈজ্ঞানিক গবেষণা দেখা গেছে যে ভিটামিন ডি এর অভাবে মহিলাদের প্রজননের প্রতিকূল প্রভাব পড়ে। ভোরের সূর্য উঠার পরবর্তীতে ভিটামিন ডি এর জন্য রোদ পোহানো যেতে পারে এছাড়াও ডিমের কুসুম ভিটামিন ডি রয়েছে।

দারচিনি– এ বিস্ময়কর মসলাটি মহিলাদের ডিম্বাশয়ের কার্যকারিতা আরো ভালোভাবে বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি বন্ধ্যাত্কতরণেও খুবই উপকারী। এটি পলিসিস্টিক ওভারিয়ান সিনরোম এর মূল কারণ এর চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এক চা চামচ দারচিনির পাউডার এক কাপ গরম জলের সাথে যোগ করে পাঁচ মাসের জন্য পান করতে পারেন।

রসুন- গর্ভধারণের কার্যকর উপাদান হলো রসুন। মহিলাদের প্রজনন উন্নয়নের রসুন খুবই পরিচিত। চার থেকে পাঁচ কোয়া রসুন খাওয়া যেতে পারে এছাড়াও রসুন খাওয়ার পর এক গ্লাস গরম দুধ খেলে উন্নতি ঘটে।

পরামর্শ

  • ক্যাফেইন সীমিত ভাবে গ্রহণ করুন
  • চিনি এড়িয়ে চলুন
  • পর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করুন
  • সুস্থ এবং স্বাস্থ্যকর থাকার চেষ্টা করুন
  • ভালোভাবে প্রতিদিন ৮ ঘণ্টা ঘুমান
  • মানসিক চাপকে দূরে রাখুন
  • ধূমপান ত্যাগ করুন
  • মদ্যপান থেকে বিরত থাকুন
  • দেহের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখুন
  • শরীর চেকআপ করুন

দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম

গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম

আজকে আমরা দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি দ্রুত গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম আর্টিকেলটি আপনাদের ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন এবং আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আমরা অতি শীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব।

আরো পড়ুন – 

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply