জন্ম নিবন্ধন যাচাই
জন্ম নিবন্ধন বর্তমানে আধুনিক সময়ে যে কোন ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটি কাগজ। শিক্ষা ক্ষেত্র থেকে শুরু করে চাকরিজীবন এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে এই জন্ম নিবন্ধন বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করা যায় কিনা বা অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার সঠিক নিয়ম কোনটি সে সম্পর্কে অনেকেই জানে না।
আজকে আমরা অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই এবং জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার সঠিক উপায় গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।
আরো পড়ুন – অনলাইনে আয় করার সেরা সাইট
জন্ম নিবন্ধন কি?
জন্ম নিবন্ধন হলো জন্ম এবং মৃত্যু নিবন্ধন আইন ২০০৪ এর আওতায় একজন মানুষের নাম লিঙ্গ জন্মের তারিখ ও স্থান বাবা মায়ের নাম, তাদের জাতীয়তা এবং স্থায়ী ঠিকানা নির্ধারিত নিবন্ধক কর্তৃক রেজিস্টারে লেখা বা কম্পিউটারে এন্টি প্রদান করে তার একটি সনদ প্রদান করাকেই জন্ম নিবন্ধন সনদ বলা হয়ে থাকে। জন্ম নিবন্ধন এর মধ্য দিয়ে একটি শিশু তার নাম লাভ করে যা তাকে সারা জীবনে একটি পরিচিতি দেয়।
জন্ম নিবন্ধন এর জন্য আবেদন করার নিয়ম
২০২৩ সাল থেকে সম্পূর্ণ অনলাইন ভিত্তিতে জন্ম নিবন্ধন সম্পন্ন করা যাবে দুটি পদ্ধতিতে। জন্ম নিবন্ধন সাধারণত করা হয়ে থাকে একটি হল বাংলা এবং অপরটি হল ইংরেজি। আপনি চাইলে সহজে অনলাইন থেকে একটি ফরম পূরণ করে দাখিল করে করতে পারেন কাজ সম্পন্ন হলে আবেদন ডাউনলোড করতে পারবেন।
নতুন জন্ম নিবন্ধন এর জন্য আবেদন করতে যা যা লাগবে
জন্ম নিবন্ধন একটি গুরুত্বপূর্ণ দলিল যা একটি ব্যক্তির জন্ম সনাক্ত করে জন্ম নিবন্ধন করার জন্য কিছু নিয়ম ও কাগজপত্র লাগে নিচে সেগুলো উল্লেখ করা হলো-
জন্ম সনাক্তকরণ ফরম- এই ফর্মটি সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। এই ফর্মটি জন্ম নিবন্ধন কার্যালয় থেকে সংগ্রহ করতে হয়।
জন্ম শনাক্তকরণ ফি- জন্ম নিবন্ধন করার জন্য একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ ফি প্রদান করতে হবে।
জন্ম সনাক্তকরণ প্রমাণপত্র- জন্ম সনাক্তকরণ ফরমের সাথে প্রমাণপত্র যেসব সনদ হাসপাতাল রিপোর্ট টিকা কার্ড এবং স্কুল রেজিস্টার ইত্যাদি যুক্ত করতে হবে।
আবেদনকারীর পরিচয় পত্র- জন্ম নিবন্ধন এর জন্য আবেদনকারী পরিচয় পত্র যেমন পাসপোর্ট জাতীয় পরিচয় পত্র ইত্যাদি লাগতে পারে/
স্থায়ী ঠিকানা প্রমাণপত্র- স্থায়ী ঠিকানা প্রমাণস্বরূপ চেয়ারম্যান উপজেলা থেকে সনদ সংগ্রহ করতে হবে।
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার নিয়ম
বর্তমানে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সনদ যাচাই খুবই সহজ পদ্ধতি। তবে অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার আগে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় জানানো উচিত তা হল বর্তমানে শিক্ষার্থীদের স্কুলে ভর্তি হবার ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধন সনদের কপির ব্যবহার বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। অনেক শিক্ষার্থী রয়েছে যারা তাদের জন্ম নিবন্ধন এখনো করেনি অথবা যা করা হয়েছে সেটি অনেক আগের।
তাই বর্তমানে জন্ম নিবন্ধনের অনলাইন কপি ডাউনলোড করা হয়ে থাকে। খুব সহজে ঘরে বসে মোবাইল ফোনে মাধ্যমে ব্যক্তি নিজ জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবে। জন্ম তারিখ কোড দিয়ে জন্ম নিবন্ধন যাচাই এর মাধ্যমে খুব সহজেই জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের পাশাপাশি ডাউনলোড করা যায়। এছাড়াও কোড দিয়েও খুব সহজে জন্ম নিবন্ধন বর্তমানে যাচাই করা হচ্ছে। https://everify.bdris.gov.bd ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সহজেই আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ যাচাই করতে পারবেন। এছাড়াও চাইলেই সে ওয়েবসাইট থেকে জন্ম নিবন্ধন কপি ডাউনলোড করে নেয়া যায়।
জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি ডাউনলোড বা প্রিন্ট করার পদ্ধতি
অনলাইন থেকে আপনার জন্ম নিবন্ধন কপি যাচাই করার জন্য অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://everify.bdris.gov.bd প্রবেশ করতে হবে। প্রবেশ করার পর নির্দিষ্ট করে আপনার জন্ম তারিখ এবং জন্ম নিবন্ধন নাম্বার লেখার পরে আপনার জন্ম নিবন্ধন যাচাই করতে পারবেন। জন্ম নিবন্ধন যাচাই করার পরে আপনি চাইলে সেখান থেকে সেটি প্রিন্ট করে নিতে পারেন অথবা ডাউনলোডও করতে পারবেন।
জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করতে ওয়েবসাইটটি ব্যবহার করতে হবে এবং জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড বা জন্ম নিবন্ধন প্রিন্ট করার জন্য জন্ম নিবন্ধন যাচাইয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই জন্ম তারিখ এবং জন্ম নিবন্ধন ১৭ ডিজিটের নাম্বারটি সঠিকভাবে লিখতে হবে। নতুবা জন্ম নিবন্ধন যাচাই কপি আসবে না এবং ডাউনলোড করা যাবে না। অরজিনাল জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করার জন্য আপনার নিবন্ধক কার্যালয় অর্থাৎ ইউনিয়ন পরিষদ বা পৌরসভা ডিজিটাল সেবায় যোগাযোগ করতে হবে।
কারণ শুধুমাত্র দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী সরকার থেকে জন্ম নিবন্ধন ডাউনলোড করতে পারে। জন্ম নিবন্ধন সনদ ডাউনলোড করা হয়ে গেলে ইউনিয়ন সচিব বেটিদের স্বাক্ষর ও ইউনিয়নের সিল লাগিয়ে দেয়। তারপর চেয়ারম্যান এর জন্ম নিবন্ধন সনদে স্বাক্ষর ও সিল দিবে। এসব কিছু হয়ে গেলে যে কোন কাজে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত হবে। এভাবে অরজিনাল সমাজ সংগ্রহ করতে হয়।
আজকাল সকল জন্ম নিবন্ধন ডিজিটাল করা হয়েছে। যাদের হাতের লেখা জন্ম নিবন্ধন ছিল তারা অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন আবেদন করার মাধ্যমে ডিজিটাল অনলাইন বার্থ সার্টিফিকেট করতে পারবে। চাইলে পুরাতন জন্ম নিবন্ধন করলে তারা এটি অনলাইন করে দিবে।
জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধনের করার নিয়ম
অনেক ক্ষেত্রে জন্ম নিবন্ধনে বিভিন্ন ধরনের ভুল থাকে যেমন পিতা-মাতার নাম ভুল আসে কিংবা নিজের নাম ভুল আসে যদি এরকমটা হয় তাহলে আপনি আপনার পিতামাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর সহ জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করে সংশোধন করতে হবে। তারপর যদি আপনি আপনার জন্মনিবন্ধন করার সময় আপনার পিতামাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর দিয়ে থাকেন তবে তাদের নাম সংশোধন করার পরে আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ পুনরায় মুদ্রণ করলে পিতা মাতার নাম সংশোধিত দেখাবে।
এবং যদি আপনার জন্ম নিবন্ধন করার সময় আপনার পিতা বা মাতা জন্ম নিবন্ধন নম্বর দেওয়া না থাকে তাহলে পিতা বা মাতার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারটি আপনার জন্ম নিবন্ধন নাম্বারের সাথে ম্যাচ করা উচিত। আপনি যদি পিতা-মাতা জন্ম নিবন্ধন নম্বর ম্যাচ করার পরে আপনার জন্ম নিবন্ধন প্রশংসাপত্র পুনরায় মুদ্রণ করেন তাহলে এটি পিতা-মাতার সংশোধিত নাম দেখাবে।
আর যদি আপনার পিতা মাতার জন্ম নিবন্ধন নম্বর না থাকে এবং আপনার জন্ম তারিখ ১-১- ২০০১ এর আগে হয় তাহলে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধনের জন্য আবেদন করার সময় আপনার পিতা বা মাতার নাম সংশোধন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আপনার মা-বাবা মারা গেলেও তাদের মৃত্যুর কোন প্রমাণ জমা দিতে হবে না।
যদি আপনার পিতা মাতার নাম্বার না থাকে এবং আপনার পিতা মাতা মারা যায় এবং আপনার জন্ম তারিখ ১-১- ২০০১ এর পরে হয় তাহলে আপনি আপনার জন্ম নিবন্ধন তথ্য সংশোধন করার জন্য আবেদন করার সময় আপনার পিতামাতার মৃত্যুর শংসাপত্র জমা দিতে হবে।
জন্ম নিবন্ধন আবেদন পত্রের অবস্থা জানার উপায়
জন্ম নিবন্ধন করার পর আবেদন পত্রের অবস্থা জানার জন্য আপনি আপনার জেলা প্রশাসন অফিস পৌরসভা অথবা উপজেলা প্রশাসন অফিসার ওয়েবসাইটে দেখতে পারেন। অনেক সময় আবেদন পত্র অনলাইনে প্রকাশিত হয়। অন্যান্য উপায় হল জেলা প্রশাসন অফিস পৌরসভা উপজেলা প্রশাসন অফিসে ফোন করে আবেদনপত্র অবস্থায় জানতে পারেন।
এছাড়াও জন্ম নিবন্ধন এর আবেদন পত্র সম্পর্কিত কোন সমস্যা থাকলে আপনি তাদের সাথে যোগাযোগ করে তার সমাধান করে নিতে পারেন।
অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন সংশোধন করার নিয়ম
১। জন্ম নিবন্ধন সংসদের জন্য প্রথমেই চলে যেতে হবে https://bdris.gov.bd/br/correction এই লিংকে ক্লিক করুন। এই লিংকে জন্ম নিবন্ধনের জন্য নির্ধারিত ওয়েবসাইটের একটি লিংক। এই ওয়েবসাইটটিতে জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত সকল কাজ করা হয় আর উপরের লিংকটিতে শুধুমাত্র সংশোধনের কাজ করা হয়। জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের জন্য কম্পিউটার হলে সবচেয়ে ভালো হয় এছাড়া মোবাইল ফোন দিয়েও ব্যবহার করা যেতে পারে।
২। লিংকে প্রবেশ করার পর একটি হোম পেজ ভেসে উঠবে। এতে তথ্যপূরণের জন্য দুটি স্থান থাকবে প্রথমটিতে জন্ম নিবন্ধন সনদের নাম্বার প্রবেশ করাতে হবে। নম্বরটি অবশ্যই আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদে থাকবে সাধারণত এটি ব্যক্তিগত পরিচিতি যাকে ইংরেজিতে বলে পার্সোনাল আইডেন্টিফিকেশন নাম্বার হিসেবে থাকে।
৩। দ্বিতীয় ঘরটিতে আপনি আপনার জন্ম তারিখ উল্লেখ করতে হবে। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখবেন অবশ্যই তার একটি আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদে যে তারিখ দেওয়া আছে তার সাথে যাতে মিলে। না হলে কোন ভাবে গ্রহণযোগ্য হবে না তারিখ দেওয়ার ক্ষেত্রে সরাসরি টাইপ করে দিতে পারেন। এছাড়া ক্লিক করলে একটি ক্যালেন্ডার বেশি উঠবে যেখান থেকে পর্যায়ক্রমে সাল মাস ও তারিখ নির্ণয় করে দিতে পারবেন। এ সকল তথ্য সঠিকভাবে দিয়ে হালকা নীল রঙে অনুসন্ধান বাটনটি ক্লিক করুন।
৪। জন্ম নিবন্ধন নাম্বার ও জন্ম তারিখ দিয়ে অনুসন্ধান বাটনে ক্লিক করার পর জন্ম নিবন্ধনকারী কিছু তথ্য ওয়েবসাইটে দেখা যাবে। এই তথ্যগুলো যাচাই করে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন এটি আপনার কাঙ্ক্ষিত জন্ম নিবন্ধন কিনা। সবকিছু ঠিক থাকলে পাশে থাকা নির্বাচন করুন বাটনটিতে ক্লিক করুন।
৫। ক্লিক করার পর একটি নোটিফিকেশন আসবে যেখানে লেখা থাকবে আপনি কি নিশ্চিত নামক একটি বার্তা। বার্তাটির নিচে নীল রংয়ের কনফার্ম বাটনে ক্লিক করুন।
৬। নিবন্ধন কার্যালয় ঠিকানা একটি অত্যন্ত জরুরি বিষয় এ কারণে নিবন্ধন কার্যালয় থেকে আপনার জন্ম নিবন্ধন সংক্রান্ত সকল কাজ পরবর্তীতে সম্পন্ন হবে। কনফার্ম বাটনে ক্লিক করার পর হোমপেজে একটি পেজ আসবে। এই পেজে ধাপে ধাপে নিবন্ধন কার্যালয় ঠিকানা নির্ধারণ করতে হবে যদি আপনি দেশের ভেতরে কাজ করাতে চান তাহলে দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে নির্ধারণ করুন। আর বিদেশ থেকে করাতে চাইলে সে দেশের নাম নির্ধারণ করুন।
৭। পরবর্তী বাটনে ক্লিক করার পর যে পেজটি আসবে সেখানে আপনার আসল কাজ। আর আগের পেজের মূল কাজগুলো হলো প্রস্তুতি পর্ব এ পেজটিতে জন্ম নিবন্ধনের সকল সংশোধন সম্ভব তা হয়ে থাকে। জন্ম নিবন্ধনের তথ্য থাকে সংশোধন করতে চাইলে একটি একটি করে সংশোধন করা যায়।
৮। আপনি কোন তথ্যটি সংশোধন করবেন তা নির্ধারণ করতেও পারেন। বা বাম দিকে থাকা বিষয় নামক ড্রপ ডাউন মেনুতে ক্লিক করুন মেনুতে ক্লিক করলে অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন যেমন নামের বানান জন্ম তারিখ পিতা-মাতার কততম সন্তান লিঙ্গ পিতার নাম মাতার নাম জাতীয় পরিচয় পত্র ইত্যাদি যে বিষয়টা আপনি সংশোধন করতে চান ড্রপ ডাউন মেনু থেকে তা ঠিক করুন।
৯। এবার ড্রপ টাউন মেনুর ডান পাশে অবস্থিত সংশোধনের তথ্য লেখার পাশে একটি ঘর দেখতে পাবেন এখানে আপনার সঠিক তথ্যটি দিতে হবে খেয়াল রাখবেন এখানে যেন কোনোভাবেই ভুল না হয়।
১০। অনেক সময় আমাদের সনদে একের বেশি ভুল থাকে যেহেতু একটি জন্ম নিবন্ধন .৮ বারের বেশি পরিবর্তন করা যায় না।জন্ম নিবন্ধনে একাধিক ভুল থাকলে অবশ্যই উচিত এক আবেদনে সকল ভুল সংশোধন করে নেওয়া উচিত। প্রথম ভুল নির্ধারণ করে সঠিক তথ্য ও কারণ দেওয়ার পরে নিচে আরেকটি সবুজ রঙের বাটন আসবে আরো তথ্য সংযোজন করুন বাটনটিতে ক্লিক করলে আপনি আরো তথ্য সংশোধন করতে পারবেন।
আরো পড়ুন – জন্ম নিবন্ধন যাচাই
জন্ম নিবন্ধন সংশোধনের খরচ
- জন্ম বা মৃত্যুর ৪৫ দিনের মধ্যে যেকোনো ব্যক্তির জন্ম বা মৃত্যু নিবন্ধন- দেশে বিনা খরচ /বিদেশে বিনা খরচ
- ৪৫ দিন পর থেকে পাঁচ বছর সময় পর্যন্ত- দেশে ২০ টাকা/ বিদেশে এক মার্কিন ডলার
- ৫ বছর পর কোন ব্যক্তির জন্ম মৃত্যু নিবন্ধন করার ক্ষেত্রে- দেশে ৫০ টাকা/ বিদেশে এক মার্কিন ডলার
- জন্ম তারিখ সংশোধন- দেশে ১০০ টাকা /বিদেশে দুই মার্কিন ডলার
- জন্ম তারিখ ব্যতীত নাম পিতার নাম মাতার নাম ঠিকানা ইত্যাদি অন্যান্য তথ্য সংশোধন- ৫০ টাকা/ বিদেশে ১ মার্কিন ডলার
- বাংলায় ইংরেজি উভয় ভাষার মূল সনদ ও তথ্য সংশোধনের পর দুই ভাষা সনদের কপি সরবরাহ- দেশি বিনা খরচে/ বিদেশে বিনা খরচে
- বাংলা এবং ইংরেজি ভাষার সনদের নকল সরবরাহ- দেশে ৫০ টাকা/ বিদেশে ১ মার্কিন ডলার
জন্ম নিবন্ধন যাচাই
আজকে আমরা অনলাইনে জন্ম নিবন্ধন যাচাই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি জন্ম নিবন্ধন যাচাই আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন এবং আর্টিকেল সম্পর্ক মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আমরা অতি শীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব।
আরো পড়ুন –