শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ
ছোটবেলায় বাচ্চাদের যে সমস্যাগুলো সবচেয়ে বেশি হয় তারমধ্যে বমি ও পাতলা পায়খানা অন্যতম। শিশু অবস্থায় বাচ্চাদের পরিপাকতন্ত্র অর্থাৎ খাবার হজম করার শক্তি কম থাকে এজন্য সামান্য একটু খাবারের সমস্যা হলেই বাচ্চার ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানার সমস্যা দেখা দেয়। অনেক সময় বাচ্চার সমস্যা হওয়ার সাথে সাথে বিভিন্ন কারনে মা-বাবার পক্ষে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া সম্ভব হয় না।
তাই আজকে আমরা শিশুদের ডায়রিয়া কেন হয় এ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। এবং শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ ও ডায়রিয়া চিকিৎসা ঘরোয়া চিকিৎসা সম্বন্ধে পরিষ্কার চেষ্টা করব। আমাদের মূল উদ্দেশ্য বাচ্চার ডায়রিয়া হওয়ার সাথে সাথে যেন প্রাথমিক পর্যায়ে ঘরোয়াভাবে মা-বাবা নিজেরাই বাচ্চা ট্রিটমেন্ট করতে পারেন। তবে অবশ্যই বাচ্চা অবস্থায় যদি খারাপ হয় সে ক্ষেত্রে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যেতে হবে। চলুন তাহলে আজকে আলোচনা শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ নিয়ে আলোচনা শুরু করা যাক।
শিশুর পাতলা পায়খানা কেন হয়
বদ হজন – বাচ্চাদের পেট খারাপের অন্যতম প্রধান একটি কারণ হচ্ছে অপরিষ্কার হাতে খাবার গ্রহণ করা। এতে করে খাবারের সাথে বিষক্রিয়া তৈরি হয় এবং জীবানুর কারনে বাচ্চার স্বাভাবিক হজম প্রক্রিয়া নষ্ট হয় ও বাচ্চার ডায়রিয়া হয়। বাচ্চার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ব্যাপারটি মা বাবা হিসেবে আপনাদের অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে। এওবং প্রয়োজনে শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ দিতে হবে।
নির্দিষ্ট খাবারের প্রতি এলার্জি – কিছু কিছু বাচ্চার কোন একটি নির্দিষ্ট খাবারের প্রতি এলার্জি থাকতে পারে। এটি সম্পূর্ণ জেনেটিক ব্যাপার। যেমন অনেকের ইলিশ মাছ কিংবা গরুর মাংসেএলার্জি আছে আবার অনেকেই বেগুন কিংবা সিমের মত সবজি খেতে পারে না। আপনার বাচ্চার যদি নিয়মিত পেট খারাপ হয় সে ক্ষেত্রে তার নির্দিষ্ট কোন খাবারের প্রতি এলার্জি আছে কিনা তা চেক করে নিবেন। কারণ কোন নির্দিষ্ট খাবারের প্রতি এলার্জির কারণে লম্ব সবাই গ্রহণের ফলে পেট খারাপ হতে পারে।
অত্যাধিক পরিমানে বাইরের খাবার গ্রহন – বর্তমানে বাচ্চাদের মধ্যে বাইরের খাবার গ্রহণের একটি প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। অত্যধিক পরিমাণে বাইরের খাবার যেমন চকলেট, চিপস কিংবা কোকাকোলার মত ফ্যাট জাতীয় কোমল পানীয় পানীয় বাচ্চাদের নরমাল পরিপাক ক্রিয়ার ব্যাপক ক্ষতি করে। অত্যাধিক পরিমাণে বাইরের খাবার গ্রহণে ডায়েরি হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি।
শুধুমাত্র ডায়রিয়া নয় অধিক পরিমাণে বাইরের খাবার গ্রহণের ফলে মুখে রুচি নষ্ট হয়। তাই আপনার বাচ্চা যদি অত্যাধিক পরিমাণে বাইরের খাবারের প্রতি আসক্ত হয়ে থাকে তাহলে আজই বাইরের খাবারের পরিবর্তে থাকে বাসায় বানানো বিভিন্ন খাবার খাওয়ানোর চেষ্টা করুন। শুরুর দিকে শুধু ভাত বা খিচুড়ি না দিয়ে বাসায় বিভিন্ন বিস্কুট বা কেক এর মত জিনিস বানাতে পারেন। এতে করে সে আস্তে আস্তে বাইরের খাবারের প্রতি আগ্রহ হারাবে।
অত্যাধিক পরিমানে শর্করা খাওয়া – সুক্রোজ এবং ফ্রুক্টোজ এক ধরনের বিশেষ উপকারি শর্করা উপাদান যা সাদা চিনি, জুস এবং বিভিন্ন ফলের পাওয়া যায়। মানব শরীরে জন্য খুব উপকারী হলেও বাচ্চাদের শরীরে এই শর্করা সমূহ হজমের যথেষ্ট শক্তি থাকে না। তাই অত্যাধিক পরিমাণে কাচা ফল কিংবা সাদা চিনি যুক্ত কোন খাবার খাওয়ালে বাচ্চাদের ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা বৃদ্ধি পায়। বিশেষ করে বাইরে থেকে কিনে নেয়া বিভিন্ন মিষ্টিজাতীয় খাবার ও জুস সম্পূর্ণরূপে অ্যাভয়েড করতে হবে।
অত্যাধিক গরমের কারনে ডায়রিয়া – শুনে অবাক হলেও এটা সত্য যে আবহাওয়ার উপরে বাচ্চাদের শারীরিক অবস্থা অনেকাংশেই নির্ভর করে। অত্যাধিক পরিমাণ গরমের ফলে বাচ্চাদের মেটাবলিজম প্রসেস কিছুটা বিঘ্নিত হয় এবং ডায়রিয়া ও বমির মতো কিছু সিজনাল সমস্যা হতে পারে। অত্যাধিক গরমের কারণে ডায়রিয়া হলে এটা নিয়ে দুশ্চিন্তা করার কিছু নেই পরিমিত খাবার ও স্যালাইন নিলে খুব দ্রুতই বাচ্চা সুস্থ হয়ে উঠবে।
বাচ্চাদের ডায়রিয়ার লক্ষণ
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানা বিভিন্ন কারণে হতে পারে। এক দুইবার পাতলা পায়খানা হলে যে বাচ্চার ডায়রিয়া হয়েছে এমন ধারনা ভুল। সাধারনত বাচ্চাদের বিভিন্ন কারনে মাঝে মাঝে ডায়রিয়া ছাড়াও পাতলা পায়খানা হতে পারে। তাই মা হিসেবে আপনাকে প্রথম বুঝতে হবে বাচ্চার ডায়রিয়া হয়েছে কি না। এখন আমরা এখন বাচ্চাদের ডায়রিয়ার লক্ষণ নিয়ে আলোচনা করব এবং এমন কিছু বিষয়ে বলব যা দেখে আপনি খুব সহজেই বুঝতে পারবেন ডায়রিয়া হয়েছে কিনা। যদি ডায়রিয়া হয়ে থাকে তাহলে দ্রুত সনাক্ত করে শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ দিতে পারবেন।
- জলের মত পায়খানা হওয়া।
- পায়খানায় যথেষ্ট দূর্ঘন্ধ হওয়া।
- অবস্থা জটিল হলে মলের সাথে রক্ত ও যেতে পারে।
- শরীর দূর্বল হয়ে যাওয়া
- বাচ্চা খেতে চাইবে না। মুখের রূচি কমে যাবে।
- ডিহাইড্রেশন হতে পারে।
- গায়ে গায়ে জ্বর থাকা।
শিশুর পাতলা পায়খানা বন্ধ করার ঘরোয়া উপায়
বাচ্চাদের ডায়রিয়া হলে সাধারণত এক থেকে দুই দিনের মধ্যে ভালো হয়ে যায় তাই ডায়রিয়া হলে প্রথম দিনই ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। সঠিকভাবে শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ ও ঘরের চিকিৎসা করতে পারলে দুই দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যাওয়া যাবে এখন আমরা বাচ্চাদের ডায়রিয়া হলে ঘরোয়া কিছু পদ্ধতি উল্লেখ করব আশা করছি এ সমস্ত পদ্ধতি যথার্থ নিয়ম মেনে ফলো করলে আচ্ছা খুব দ্রুতই সুস্থ হয়ে উঠবে
প্রচুর পরিমানে স্যালাইল খাওয়ান – ডায়রিয়া হলে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে তরল বের হয়ে যায়। বাচ্চার শরীরের তরলের পরিমাণ ঠিক থাকলে যত মারাত্মক ডায়রিয়া ই হোক বাচ্চা দূর্বল হবে না। আর তরলের ঘাটতি পূরণের সবচেয়ে বড় মাধ্যম হচ্ছে স্যালাইন খাওয়ানো। বর্তমানে বাজারে বেশ কয়েক ধরনের স্যালাইন পাওয়া যাচ্ছে। চেষ্টা করবেন উল্টোপাল্টা স্যালাইন না কিনে এস এম সি ওরস্যালাইন কিনতে। দিনে কমপক্ষে ৩ বার এবং সর্বোচ্চ ৮ বার স্যালাইনের পানি খাওয়ানোর চেষ্টা করুন।
চিনি-লবনের পানি খাওয়ান – যদি কোন কারণে বাসের স্যালাইন না থাকে কিংবা স্যালাইনের পাশাপাশি যদি ঘরোয়াভাবে তৈরি করা স্যালাইন খাওয়াতে চান ক্ষেত্রে লবণ-চিনির মিশ্রণ খাওয়াতে পারেন। এটি এক ধরনের স্যালাইন হিসেবে বাচ্চার শরীরে কাজ করে। ১ লিটার পরিষ্কার পানিতে ৮ চামচ চিনি ও ১ চামচ লবন মিশিয়ে বাচ্চাকে নরমাল স্যালাইনের মত করে খাওয়ান।
ডাবের পানি খাওয়ান – ডাবের পানির উপকারিতা আমরা কম বেশি সবাই জানি। যেকোন মানুষের জন্যই ডাবের পানি খুবই উপকারী বিশেষ করে ডায়রিয়ার সময় ডাবের পানি অমৃতের মত কাজ করে। ডাবের পানিতে এমন কিছু উপাদান আছে যা খুব দ্রুতই রোগীর শরীরে গিয়ে ঘাটতি পূরণ করে। এছাড়া ডাবের পানি স্বাদে সুমিষ্ট হওয়ায় রোগী ক্ষেতেও স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তাই বাচ্চার ডায়রিয়া হলে স্যালাইনের পাশাপাশি ডাবের পানি দিতে পারেন।
ভাতের মাড় খাওয়ানোর চেষ্টা করুন – শুনে অবাক হলেও এটা সত্য যে ভাতের মাড়ে প্রচুর পরিমাণে স্টার্চ রয়েছে যা খুব সহজেই শরীরে হজম হয়। এবং শরীরে ঘাটতি পূরণ করে। বাচ্চার ডায়রিয়া হলে চেষ্টা করুন অল্প অল্প করে স্যালাইনের পাশাপাশি ভাতের মাড় গরম করে খাওয়ানোর এতে করে শরীরে তরলের ঘাটতি তৈরি হবে না।
বাচ্চাদের পাতলা পায়খানার সিরাপ
যেমনটা আমরা উপরে বলেছি বাচ্চাদের ডায়রিয়া হলে সাধারণত শুধুমাত্র স্যালাইন ও বিশুদ্ধ পানি খাওয়ালে এবং ঘরোয়া পদ্ধতিতে চিকিৎসা নিলে দুই দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ সুস্থ হয়ে যায়। তবে কোন কারণে যদি দুই দিন পর হয় সেক্ষেত্রে অবশ্যই দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে এবং প্রয়োজনে শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ দিতে হবে। কারণ দুই দিনের বেশি ডায়রিয়া কন্টিনিউ হলে বুঝে নিতে হবে চিকিৎসায় ঘাটতি হচ্ছে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ না নিলে বাচ্চার শরীরে ডিহাইড্রেশনের সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।
বাংলাদেশ সরকারের অনুমোদিত একটি বহুল ব্যবহৃত ট্যাবলেট হচ্ছে জিংক ট্যাবলেট। ৬ মাস থেকে ৫ বছর বয়সী বাচ্চাদের ডায়রিয়া সমস্যা হলে প্রতিদিন একটি করে জিংক ট্যাবলেট খাওয়াতে পারেন। তবে জিংক ট্যাবলেট খাওয়ানোর সময় স্যালাইন বন্ধ করা যাবে না অর্থাৎ স্যালাইন খাওয়ানোর পাশাপাশি জিংক ট্যাবলেট খাওয়াবেন। এবং ট্যাবলিটটি অবশ্যই টানা ১০ দিন খাওয়াতে হবে। জিংক ট্যাবলেট কিভাবে খাওয়াবেন এবং এর উপকারিতা অপকারিতা নিয়ে বিস্তারিত জানতে নিচের বাটনে ক্লিক করুন।
জিংক ট্যাবলেট খাওয়ানোর নিয়ম দেখে নিন
৬ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয়
উপরে আমরা যে চিকিৎসা ব্যবস্থা করে বলেছিলাম তা ৬ মাস থেকে ৫ বছরের বাচ্চাদের জন্য প্রযোজ্য। কিন্তু বাচ্চার বয়স যদি ছয় মাসের কম হয় সে ক্ষেত্রে বাইরে থেকে কোন অতিরিক্ত খাবার দেয়া উচিত নয়। ৬ মাসের শিশুর পাতলা পায়খানা হলে করণীয় দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে চিকিৎসক অবস্থা দেখে অবসর দিবেন যদি প্রয়োজন হয়। তবে এর মধ্যে কোন ভাবেই বুকের দুধ বন্ধ করা যাবে না বরং বারবার দিতে হবে জাদুঘরের শরীরে পানির ঘাটতি না হয়। আর মা হিসেবে আপনাকে সচেতন থাকতে হবে। কারন আপনি অসুস্থ হলেই বাচ্চা অসুস্থ হয়ে যাবে।
শিশুদের পাতলা পায়খানা ও বমি হলে করণীয়
অনেক সময় বাচ্চাদের ডায়রিয়ার পাশাপাশিজ্বর কিংবা বমি আসতে পারে এতে করে ভয়ের কিছু নেই। উপরে যে চিকিৎসা পদ্ধতি বলা হয়েছে ঠিক সেভাবেই চিকিৎসা করে যাবেন তবে বমির পরিমাণ অতিরিক্ত হলে ডাক্তারকে দেখাতে হবে। সাধারণত বাচ্চাদের ডায়রিয়ার কারণে পেট ফাঁপা হয় এবং শরীর দুর্বল হয়ে যায় যার ফলে সামান্য বমি, জ্বর আসতে পারে। এমন অবস্থায় বেশি পরিমাণে ডাবের পানি খাওয়ালে এবং বিভিন্ন ধরন তরল খাবার যেমন সাকো, খিচুড়ি, সাদা ভাত মাখানো দিলে দ্রুত সুস্থ হয়ে উঠবে এর পাশাপাশি ওর স্যালাইন চলতে থাকবে। স্যালাইন কোনভাবেই বন্ধ করা যাবে না।
শিশুর ডায়রিয়া হলে মায়ের খাবার
উপরে আমরা শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ নিয়ে আলোচনা করেছি। কিন্তু বাচ্চার বয়স যদি ছয় মাসের কম হয় সে ক্ষেত্রে বুকের দুধ ছাড়া অতিরিক্ত কোন খাবার দেয়া যাবে না। আরে এই বয়সে মায়ের স্বাস্থ্যের উপরে বাচ্চা স্বাস্থ্য অনেকাংশেই নির্ভর করে তাই শিশুর ডায়রিয়া হলে বাইরের কোন ঔষধ না দিয়ে মা হিসেবে আপনাকে সচেতন হতে হবে। এ অবস্থায় আপনি ঠান্ডা ও অতিরিক্ত ঝাল জাতীয় খাবার খাবেন না এছাড়া অতিরিক্ত টক ও অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলবেন। কারণ আপনার শরীর খারাপ হওয়া মানে বাচ্চার শরীর খারাপ হওয়া।
শিশুর ডায়রিয়া কতদিন থাকে
অনেকেই আমাদের কাছে জানতে চান শিশুর ডায়রিয়া কতদিন থাকে। সাধারণত বাচ্চাদের ডায়রিয়া হওয়ার পর ভালোভাবে ঘরোয়া চিকিৎসা করলে এক থেকে ২ দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যায়। তবে কিছু কিছু ক্ষেত্রে ৩ দিনও লাগতে পারে কিন্তু কোনভাবেই তিন দিনের বেশি হওয়া যাবে না। বাচ্চার ডায়রিয়া তিন দিনের বেশি হলে বুঝে নিতে হবে আপনার চিকিৎসায় কোন ভুল ছিল এবং দ্রুত ডাক্তারের সাথে দেখা করতে হবে। অন্যথায় অন্যথায় বাচ্চার শরীরে ডিহাইড্রেশন হতে পারে যা পরবর্তীতে অনেক জটিল আকার ধারণ করতে পারে। তাই তিন দিনের মধ্যে বাচ্চা সম্পূর্ণ সুস্থ না হলে অবশ্যই ডাক্তার দেখান এবং প্রয়োজনে শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ খাওয়ান।
শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ
উপরে আমরা শিশুর পাতলা পায়খানার ঔষধ ও বাচ্চার ডায়রিয়া হলে করনীয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি পাঠকরা সামান্য হলেও উপকৃত হয়েছেন। ভালো লাগলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন এবং আমাদের ওয়েবসাইটের অন্যান্য পোস্টগুলো পড়ার অনুরোধ থাকলো। ধন্যবাদ