অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায়
একসময় পড়াশোনা শেষে শুধুমাত্র অফিসে চাকরি কাজ মনে করা হতো কিন্তু 2022 সালে এসে অনলাইনে কাজের অনেকগুলো উপায়ে তৈরি হয়েছে। বর্তমানে যে কেউ চাইলে ছাত্র অবস্থা থেকেই অনলাইনে ব্যবসা এবং ফ্রিল্যান্সিং করে টাকা আয় করতে পারেন।
তথ্য প্রযুক্তির উন্নতির ফলে বর্তমানে কোন কিছু শিখতে চাইলে আগের মত স্কুল বা কলেজে যেতে হয়না। আপনি চাইলে অনলাইনে বিভিন্ন কোর্সের মাধ্যমে নিজের দক্ষতা বৃদ্ধি করতে পারেন। সঠিক গাইডলাইন ফলো করলে অল্প সময়ের মধ্যে অনলাইন থেকে টাকা আয় করার মতো দক্ষতা অর্জন করা সম্ভব।
আজকে আমরা চেষ্টা করব অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায়, কি ভাবে অনলাইনে আয় করা যায় এই ব্যাপারে পরিষ্কার একটি ধারণা দিতে আশা করছি আজকের ব্লক টি মনোযোগ দিয়ে পড়লে অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায় গুলো কি কি এই ব্যাপারে পরিষ্কার ধারনা পেয়ে যাবেন।
কি ভাবে অনলাইনে আয় করা যায়
বর্তমানে অনেকগুলো অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায় রয়েছে। তবে এর মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় দুটি উপায় হচ্ছে ফ্রিল্যান্সিং করা ও অনলাইনে কোন একটি বিষয়ে ব্যবসা করা।
- অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করা।
- অনলাইনে ব্যবসা করা।
ফ্রিল্যান্সিং – ফ্রিল্যান্সিং মানে হচ্ছে নির্দিষ্ট কোন বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করার পর আপনি নিজে কাজ করবেন এবং কাজের বিনিময় ক্লায়েন্ট আপনাকে পেমেন্ট দিবে।
অনলাইনে ব্যবসা – অনলাইন ব্যবসা ও কিছুটা ফ্রিল্যান্সিং এর মত ই। তবে এক্ষেত্রে আপনাকে সরাসরি কাজ করতে হবে না। অপনি বিভিন্ন উপায়ে দেশে বা বিদেশের বায়ারদের সাথে ডিল করে অন্য কাউকে দিয়ে কাজ করিয়ে নিতে পারবেন। আর আপনি লাভের একটা অংশ পাবেন।
নিচে আমরা ফ্রিল্যান্সিং ও অনলাইনে ব্যবসা এই দুটি উপায়ে অনলাইন থেকে আয় করার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
ফ্রিল্যান্সিং ইন্টারনেট থেকে আয়
অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায় গুলোর মধ্যে ফ্রিল্যান্সিং অন্যতম একটি। যেমনটা আমরা উপরে বলেছি ফ্রিল্যান্সিং মানেই হচ্ছে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করে ক্লায়েন্টের কাজ করবেন এবং আপনার কাজের বিনিময়ে বায়ার আপনাকে পেমেন্ট দিবে।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে কোন বিষয়টি শিখে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করবেন? প্রথম কথা হচ্ছে যেকোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর ভালো দক্ষতা থাকলে ই আপনি ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারবেন। আর আপনি কাজ জানলে সব সেক্টরেই ভালো ডিমান্ড আছে।
বর্তমানে ইন্টারন্যাশনাল মার্কেটপ্লেসে কাজের ডিমান্ড বেশি এমন কয়েকটি স্কিল নিয়ে এই পর্যায়ে আলোচনা করার চেষ্টা করবো। আশা করছি এর যেকোন একটি স্কিল অর্জন করতে পারলে খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারবেন।
১। ডিজিটাল মার্কেটিং
বর্তমানে যেকোন কোম্পানি তাদের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস ডিজিটাল প্লাটফর্ম যেমন বিভিন্ন ব্লগ সাইট, ফেসবুক, ইউটিউব এ মার্কেটিং করে থাকে। ইতঃপূর্বে কোম্পানিগুলো টিভি কিংবা রেডিওতে তাদের প্রোডাক্ট এর ব্র্যান্ডিং করতো তবে বর্তমানে গুগল এডস এর মাধ্যমে প্রোডাক্ট এর প্রচার করে থাকে।
আর এই মার্কেটিং এর জন্য প্রত্যেক কোম্পানি ভালো মানের ডিজিটাল মার্কেটার খোজে। বাইরের দেশের বিভিন্ন ছোট কোম্পানি ডিজিটাল মার্কেটার হায়ার করে ফাইভার, আপওয়ার্ক এর মত ওয়েবসাইট গুলো থেকে।
তাই আপনি যদি ২০২২ সালে এসে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান তাহলে ডিজিটাল মার্কেটিং হতে পারে আপনার জন্য ভালো একটি অপশন।
এছাড়াও ডিজিটাল মার্কেটিং শিখার আরেকটি ভালো দিক হলো এটি শিখতে সময় তুলনামূলক কম লাগে এবং দ্রুত কাজ পাওয়া যায়।
বর্তমানে অনলাইনে অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখান থেকে ডিজিটাল মার্কেটিং এর উপর কোর্স করে অনলাইনে আয় করতে পারেন। ডিজিটাল মার্কেটিং শুরু থেকে শিখতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।
ডিজিটাল মার্কেটিং কোর্স করতে এখানে ক্লিক করুন
২। ইমেইল মার্কেটিং
আপনি যদি কখনো অনলাইনে কোন ওয়েবসাইট থেকে পণ্য ক্রয় করে থাকেন তাহলে খেয়াল করবেন এর পরবর্তীতে ওই কোম্পানির বিভিন্ন অফার আপনার ইমেইলে চলে আসে। ইমেইলের মাধ্যমে বিভিন্ন সার্ভিস কিংবা প্রোডাক্ট প্রমোশন করার কে ইমেইল মার্কেটিং বলে।
বাংলাদেশ ইমেইল মার্কেটিং খুব বেশি জনপ্রিয় না হলেও বিশ্বের উন্নত দেশগুলোতে ইমেইল মার্কেটিং বেশ জনপ্রিয়। ইমেইল মার্কেটিং শেখার মাধ্যমে বাংলাদেশে ভাল জব না পেলেও বাইরে ফ্রিল্যান্সিং করে প্রচুর কাজ করতে পারবেন।
ইমেইল মার্কেটিং শেখার জন্য ইউটিউব এর ফ্রি কোর্স দেখতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ইমেইল মার্কেটিং ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে চান সে ক্ষেত্রে নিচে লিংক দেয়া কোর্সটি ক্রয় করতে পারেন।
৩। ব্লগিং করে আয় করুন
আপনি যেহেতু এই লেখাটা পড়ছেন তাহলে আশা করা যায় আপনার ব্লগিং নিয়ে কিছুটা হলেও ধারণা রয়েছে। কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপরে ওয়েবসাইটে লেখালেখি করার কে ব্লগিং বলে। এই যেমন আপনি এখন যে পোস্টটি করেছেন সেটি একটি ব্লগ পোস্ট।
আপনি চাইলে নিজের একটি ওয়েবসাইট খুলে সেখানে নির্দিষ্ট একটা বিষয়ের উপরে লেখালেখি করতে পারেন। এবং আপনার ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্সের এড শো করিয়ে টাকা আয় করতে পারেন।
যেহেতু আমরা ব্লগ ওয়েবসাইট নিয়ে কাজ করি তাই আপনাদের কোনো হেল্প লাগলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পারেন [email protected] এই ই-মেইল।
৪। কনটেন্ট রাইটিং
ওয়েবসাইটে কোন সার্ভিসের ডেস্ক্রিপশন কিংবা কোন প্রোডাক্ট সম্বন্ধে বিস্তারিত লেখার জন্য প্রফেশনাল কনটেন্ট রাইটার প্রয়োজন হয়। অর্থাৎ নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর রিসার্চ করে লেখালেখি করাকে কনটেন্ট রাইটিং বলে। আপনি চাইলে বাংলায় কনটেন্ট রাইটিং করতে পারেন।
আর যদি ফ্রিল্যান্সিং করার ইচ্ছা থাকে সে ক্ষেত্রে ইংরেজিতে কনটেন্ট রাইটিং করার দক্ষতা অর্জন করতে হবে।
বাংলায় কনটেন্ট রাইটিং করে মাসে ৬ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব। অপরদিকে ইংরেজি কনটেন্ট রাইটিং করে মাসে ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় করা সম্ভব।
তবে অবশ্যই আপনার দক্ষতার উপর নির্ভর করে এর পরিমাণ কম-বেশি হতে পারে।
আমাদের ওয়েবসাইটে বাংলায় কনটেন্ট রাইটিং করে আয় করতে চাইলে [email protected] এই ইমেইলে যোগাযোগ করুন।
৫। সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
আমরা যখন ফেসবুক কিংবা ইউটিউব ব্রাউজ করি তখন অনেক রকম অ্যাড আমাদের সামনে আসে। এই অ্যাড গুলো ম্যানেজ করে প্রফেশনাল সোশল মেডিয়া মারকেটিং স্পেশালিস্ট। অর্থাৎ কোন এড কিভাবে চালালে ক্লায়েন্ট সবচেয়ে ভালো রেজাল্ট পাবে এটি মূলত সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং এর কাজ।
একজন ক্লায়েন্ট তার নির্দিষ্ট প্রোডাক্ট বাস সার্ভিস সোশ্যাল মিডিয়ায় মার্কেটিং করার জন্য আপনাকে হায়ার করবে। আপনার মূল কাজ হবে বিভিন্ন সোশ্যাল ক্লায়েন্টের প্রডাক্ট বাস সার্ভিসটি ইউজারদের কাছে পৌঁছানো।
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং করে মাসে ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত আয় করা সম্ভব।
সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কোর্স কিনুন
ফ্রিল্যান্সিং নিয়ে আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে এখানে ক্লিক করুন।
অনলাইন ব্যবসা আইডিয়া
উপরে আমরা নিয়ে অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায় বিস্তারিত ধারণা দেয়ার চেষ্টা করেছি। এই পর্যায়ে আমরা অনলাইনে ব্যবসা আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করব। কিভাবে অনলাইন ব্যবসা শুরু করবেন এবং কোন বিষয়ের উপর ব্যবসা শুরু করলে সফলতা পাবার সম্ভাবনা বেশি হবে এই সবকিছু থাকবে আজকের আলোচনায়।
১। আউটসোর্সিং
ফ্রিল্যান্সিং এবং আউটসোর্সিং এর মধ্যে কিছু পার্থক্য আছে যা অনেকেই জানেনা। ফ্রিল্যান্সিং হচ্ছে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর দক্ষতা অর্জন করে নিজে কাজ করা। আউটসোর্সিং হচ্ছে মার্কেটপ্লেসগুলোতে কাজ নিয়ে অন্য কারো মাধ্যমে কাজ করিয়ে নেয়া। কাজ শেষে মোতায়েন একটি অংশ আপনি লাভ হিসেবে গ্রহণ করবেন।
উদাহরণস্বরূপ ধরে নেয়া যাক ফাইবার মার্কেট প্রাইস আপনার একটি অ্যাকাউন্ট আছে। কিন্তু আপনার কাজ করার যথেষ্ট সময় নেই। সে ক্ষেত্রে আপনি বাইরের দেশে ক্লায়েন্টের কাছ থেকে কাজ নিয়ে বাংলাদেশি কারো কাছ থেকে কম দামে কাজটি করিয়ে নিলেন। কাজ শেষে ক্রাইড আপনাকে যে পেমেন্ট দিবে সেখান থেকে আপনি নিজের লভ্যাংশ রেখে দিবে।
বর্তমানে বাংলাদেশের অনেকেই আউটসোর্সিং করে মাসে ১ লক্ষ থেকে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত আয় করে থাকে। এক্ষেত্রে আপনাকে কোন কাজ করতে হবে না শুধু অর্ডার নেয়া এবং অর্ডার ম্যানেজ করার দায়িত্ব পালন করতে হবে।
২। ড্রপ শিপিং
অনলাইনে বিজনেস করার আরেকটি বড় উপায় হতে পারে এ ড্রপ শিপিং। শিপিং বাংলাদেশ জনপ্রিয় না হলেও আমেরিকা ও ইউরোপের দেশগুলোতে বেশ জনপ্রিয়। অ্যামাজন, আলিবাবা এর মতো ওয়েব সাইট গুলো থেকে প্রোডাক্ট কম দামে কিনে বেশি দামে বিক্রি করার প্রক্রিয়ায ই হলো ড্রপ শিপিং।
ড্রপ শিপিং শিখে আপনি চাইলে ফ্রিল্যান্সিং করতে পারেন অথবা নিজের ব্যবসা করতে পারেন। ড্রপ শিপিং কি এবং ড্রপ শিপিং কিভাবে করতে হয় তা বিস্তারিত শিখতে চাইলে নিচের কোডটি ক্রয় করতে পারেন।
৩। এমাজন এফিলিয়েট মার্কেটিং
অ্যামাজন ওয়েবসাইট সম্পর্কে আমরা কমবেশি সবাই জানি। এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় অনলাইন মার্কেটপ্লেস। আপনি চাইলে অ্যামাজন থেকে এফিলিয়েট মার্কেটিং করে টাকা আয় করতে পারেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি?
সংক্ষেপে বললে এফিলিয়েট মার্কেটিং হচ্ছে কোন একটি প্রোডাক্ট বিক্রি করে দেয়ার জন্য আপনি যে কমিশন পাবেন। অর্থাৎ অ্যামাজন ওয়েবসাইটের কোন একটি প্রোডাক্ট যদি আপনি নিজের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে বিক্রি করে দিতে পারেন তাহলে প্রোডাক্ট এর মূল দামের একটি অংশ হিসেবে আপনি পাবেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিং কি এবং কিভাবে করতে হয় এ নিয়ে বিস্তারিত জানতে চাইলে নিচের কোর্সটি ক্রয় করুন।
৪। কিন্ডল বুক পাবলিশিং
অ্যামাজন এর পিডিএফ বুক পাবলিশিং সার্ভিস এর নাম হচ্ছে কিন্ডল। কিনলে অনলাইন পিডিএফ বুক পাবলিশ করার মাধ্যমে লাইফটাইম আয় করার সুযোগ রয়েছে।
আমাদের দেশে এখনো কিন্ডল বুক পাব্লিশিং অতটা জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি। তবে বিশ্ব বাজারে এর জনপ্রিয়তা অনেক বেশি। তাই আপনি যদি ২০২২ সালে এসে অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায় জানতে চান তাহলে আমাজন কিন্ডল বুক পাব্লিশিং ভালো একটি চয়েস হতে পারে।
কিন্ডল বুক পাব্লিশিং শিখতে পারেন। একদিম শূন্য থেকে কিন্ডল বুক পাব্লিশিং শিখতে চাইলে নিচের কোর্সটি ক্রয় করুন।
৫। অনলাইনে এক্সপোর্ট-ইমপোর্ট বিজনেজ
আপনি যদি চাকরির পাশাপাশি নিজের একটি স্থায়ী ব্যবসা দাড় করাতে চান সেক্ষেতে অনলাইনে এক্সপোর্ট ইমপোর্ট ব্যবসা শিখতে পারেন। বর্তমানে বাংলাদেশে এক্সপোর্ট ইমপোর্ট বিজনেস এর যথেষ্ট ডিমান্ড রয়েছে।
চায়না, ইন্ডিয়া থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট কম দামে এনে দেশে পাইকারি দরে ও বেশি দামে বিক্রি করে আয় করতে পারবেন। যারা অল্প পূজিতে অনলাইনে ব্যবসা শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই ব্যবসা ভালো একটি অপশন হতে পারে।
অনলাইনে এক্সপোর্ট ইমপোর্ট বিজনেজ শুরু থেকে শিখতে চাইলে এই কোর্সটি করতে পারেন।
অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায়
উপরে আমরা অনলাইনে আয় করার নিশ্চিত উপায় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। আশা করছে আর্টিকেলটি কিছুটা হলেও আপনাদের উপকারে এসেছে। আমরা যে কয়টি ফ্রিল্যান্সিং বলেছি তার প্রত্যেকটির মার্কেটে যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে।
যে কোন একটি নির্দিষ্ট বিষয়ের উপরে দক্ষতা অর্জন করে অনলাইনে ফ্রিল্যান্সিং করার মাধ্যমে খুব সহজে ফ্রিল্যান্সিং শুরু করতে পারেন।
ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে অথবা ব্লগিং করে টাকা আয় এর বিষয়ে জানতে চাইলে কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। অথবা যোগাযোগ করুন [email protected] এই ই-মেইলে।