মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয়

মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয়

বর্তমান সময়ে মেয়েদের বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগে আক্রান্ত হতে লক্ষ্য করা যায়। এদের মধ্যে কিছু কিছু রোগের চিকিৎসা খরচ খুবই ব্যয়বহুল এবং কিছু কিছু রোগ নিয়ন্ত্রণ করা খুবই কঠিন। তবে নারীদের মধ্যে হরমোনের ভারসাম্যহীনতা সমস্যা মাঝেমধ্যে লক্ষ্য করা যায়। শরীর এবং মনের সুস্থতা নির্ভর করে সাধারণত হরমোনের উপরে। তাই শরীর ভালো রাখতে শরীরের হরমোন সমান ভাবে থাকাটা খুবই জরুরী।

বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এসব সমস্যা উপেক্ষা করলে নিজেদের বিভিন্ন ক্ষতির সম্মুখীন হতে হয়। আজ আমরা মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।

আরো পড়ুন – ওভারি সিস্ট দূর করার ঘরোয়া উপায়

নারীদের শরীরে হরমোনের সমস্যা কেন হয়?

বিশেষজ্ঞের মতে নারীদের শরীরে অন্তক্ষরা গ্রন্থি থেকে যে রাসায়নিক বস্তু বের হয় তার রক্তের মাধ্যমে আমাদের দেহের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে। যার ফলে আমাদের টানটান ত্বক হয় ও শরীর ভালো রাখে। কিন্তু কোন সমস্যার কারণে এই অন্তক্ষরা গ্রন্থি থেকে হরমোনের ক্ষরণ কম বা বেশি মাত্রায় রক্তে মিশে গেলে তখনই শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা লক্ষ্য করা যায়। তখনই চিকিৎসকরা বলেন হরমোন লেভেল অসম।

হরমনের সমস্যা ও মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয় তা সাধারনত নির্ভর করে রোগীর উপর। তবে হরমনের অসমতার ফলে মেয়েদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা হয়ে থাকে।

নারীদের শরীরে হরমোন বেশি হলে যেসব সমস্যা দেখা দেয়

হরমোনের প্রভাব মাঝে মাঝে লক্ষ্য করা যায় নারীদের শরীরে হঠাৎ ওজন বৃদ্ধি কিংবা ঘন ঘন মেজাজ বিগড়ে যাওয়া অথবা অতিরিক্ত ক্লান্তি ভাব লক্ষ্য করা যায়। এইসব সাধারণত হরমোনে তারতম্য এর কারণে ঘটতে পারে। শরীরে বেশি হরমোন হয়ে গেলে চুল পড়ে যাওয়া ত্বকের সমস্যা ব্রণ ইত্যাদির কারণও হতে পারে। শরীরের হরমোনের সমতার অভাব হলে হরমোনের প্রভাবে মানুষের শরীরে কিছু পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়।

আরো পড়ুন – জরায়ু ক্যান্সার বিশেষজ্ঞ ডাক্তার ঢাকা

শরীরে হরমোন বৃদ্ধি পাওয়ার কারণ

মানসিক চাপ ও চিন্তা

কর্মক্ষেত্রের কাজ ও পারিবারিক সমস্যা সবকিছু সামলাতে গিয়ে মানসিক চাপের সম্মুখীন অনেকেই হয়ে থাকে। চিন্তায় দিনের পর দিনও ঘুম ঠিকমতো হয় না। অতিরিক্ত রাগ বা মানসিক চাপ নেতিবাচক চিন্তা সইতে হরমোনের ভারসাম্যতা বিঘ্নিত করতে পারে।

ঋতুবন্ধের সময়

সাধারণত ৪৫ থেকে ৫০ বছরের মহিলাদের ক্ষেত্রে শরীরে হরমোনের ভারসাম্য ব্যাপকভাবে পরিবর্তন হতে লক্ষ্য করা যায়। প্রীতিবন্ধের সময় যতই এগিয়ে আসে ততই এই সমস্যাগুলো শরীরে বাড়তে থাকে। নিয়মিত ব্যায়াম সঠিক খাদ্যাভ্যাস এর মাধ্যমে সমস্যা থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পাওয়া সম্ভব। তবে এসব সমস্যা মহিলাদের ক্ষেত্রে বেশি লক্ষ্য করা যায়।

মদ্যপান

যেসব নারীদের বা মেয়েদের অতিরিক্ত মধ্যপানে অভ্যেস রয়েছে তাদের এই অতিরিক্ত মধ্যপানের অভ্যাস হরমোনের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। তাই হরমোন নিয়ন্ত্রণ রাখার জন্য মদ্যপান ও সকল নেশা জাতীয় দ্রব্য সেবন করা থেকে বিরত থাকতে হবে। অথবা মদ্যপান থেকে ধূমপান সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় মধ্যপানের প্রভাবে শরীরে হরমোনের সংখ্যা অতিরিক্ত বাড়তে পারে যার ফলে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা বাঁধে।

ঔষধ এর প্রভাব

অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় চিকিৎসকদের দেওয়া ওষুধের কারণেও শরীরে হরমোনের ভারসাম্যহীনতার সমস্যা দেখা দেয়। এরকম হলে ওষুধ পরিবর্তন করে অবশ্যই চিকিৎসার সঙ্গে পরামর্শ করে পরিবর্তন করতে হবে। তাছাড়া শরীরে হরমোন কিসের কারণে বৃদ্ধি পাচ্ছে তা ডাক্তার সঙ্গে আলোচনা করে টেস্ট করে নিয়ে নিতে হবে। এতে করে পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হবে।

খাদ্য অভ্যাসে অনিয়ম

শরীরে সুস্থ রাখতে পুষ্টিকরণ স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাবার মেনুতে প্রতিদিন রাখা উচিত। তা না হলেও অতিরিক্ত তেল মশলাযুক্ত খাবার প্রক্রিয়াজাত খাবারের অভ্যাস করলে হরমোন নিয়ন্ত্রণের জন্য তা এখনই কমিয়ে ফেলতে হবে। এছাড়াও অতিরিক্ত মিস্টি জাতীয় খাবার থেকেও বিরত রাখতে হবে নিজেকে। কারণ এতেই প্রচুর পরিমাণ ইনসুলিন শরীরে উৎপন্ন হয় যার ফলে প্রচুর পরিমাণে চুল পড়া ও ত্বকের সমস্যা দেখা দেয়।

অনিয়ন্ত্রিত খাদ্যাভ্যাস কিন্তু শরীরে হরমোনের ভারসাম্য বিঘ্নিত হওয়ার অন্যতম কারণ হিসেবে চিকিৎসকরা চিহ্নিত করেন।

অন্তসত্তা কালীন অবস্থা

অনেক সময় অনেক নারীকে দেখা যায় অন্তঃসত্তাকালীন অবস্থায় নারীর শরীরে হরমোনের ব্যাপক তারতম ঘটে। অনেক সময় অন্তঃসত্ত্বা কিনা বুঝতেই নারীদের অনেকটা সময় লেগে যায়। এক্ষেত্রে হরমোনের তারতম্যের বা ভারসাম্যে অসমতার কারণে যে উপসর্গ গুলো দেখা যায় এর মধ্যে আছে গা গলানো বমি বমি ভাব পেটের সমস্যা নিজের মেজাজ বিগড়ে যাওয়া। লক্ষণ গুলো দেখে অন্তত ১২ সপ্তাহ অবস্থায় নারীরা বুঝতে পারে যে শরীরের হরমোনের তারতম্য ঘটছে।

আরো পড়ুন –গর্ভাবস্থায় কত মাসে পেট বড় হয়

অপরিমিত ঘুম

রাতে ভালো ঘুমই হরমোন লেভেলকে বিপদমুক্ত রাখার জন্য ভালো বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। কিন্তু অনেকেই বিভিন্ন কারণে রাত জেগে থাকে তাদের একটি নির্দিষ্ট সময় ঘুমাতে হবে। কেননা শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত ঘুম খুবই প্রয়োজন। ঘুম ঠিকমতো না হলে শরীরে অনেক রকম সমস্যা দেখা দিতে পারে। মেজাজ খিটখিটে হয়ে যাওয়া ক্লান্তিবোধ এসব নিত্যদিনের সঙ্গী হয়ে যাবে।

ঘুম ভালো না হলে আমাদের শরীরের হরমোন গুলো ঠিকভাবে কাজ করে না। আর সেই প্রভাব শরীরের নানা কার্যকলাপেও পড়ে থাকে।

হরমোনের কারণে শরীরের যেসব পরিবর্তন ঘটে

হঠাৎ ওজন বৃদ্ধি পাওয়া- শরীরে হরমোনের অসম অবস্থানের কারণে শরীরে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি পেতে থাকে অনেক সময় ঘুম কম হলেও কিন্তু প্রয়োজন তুলনা অতিরিক্ত খাবার অভ্যাস তৈরি করা হয় ফলে ঘুম থেকে উঠলে ক্লান্তি লাগে খিদে লাগে সারাক্ষণই খাই খেয়ে মনোভাব থাকে কম ঘুমালে গ্রীলিন হরমোনের কাজ বাধা প্রাপ্ত হয় এবার মন আমাদের খিদে নিয়ন্ত্রণ রাখে যে কারণে ঘুম কম হলে বেশি খেতে পায় ফলে ওজন বেড়ে যাওয়ার সমস্যা দেখা দেয়

চুল পড়ে যাওয়া- শরীরে হরমোনের ফলে যেসব সমস্যা লক্ষ্য করা যায় তার মধ্যে অন্যতম হলো চুল পড়ে যাওয়া। মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয় সে সম্পর্কে অনেকেই জানেনা। মেয়েদের শরীরে হরমোন বেশি হলে সর্বপ্রথম যে উপসর্গটি লক্ষ্য করা যায় তাহলে অতিরিক্ত পরিমাণে চুল পড়া। পর্যাপ্ত যত্ন নেয়ার পরেও রোজ মুঠো চুল পড়তে থাকলে অবশ্যই হরমোন টেস্ট করানো উচিত।

ব্রেস্টের পরিবর্তন- মেয়েদের হরমোনের ব্যালেন্স বিগড়ে গেলে ব্রেস্টের এই পরিবর্তনটি লক্ষ্য করা যায়। হরমোনের কারণে ব্রেস্টে কিছু কিছু পরিবর্তন দেখা যায়। যেমন- ব্রেস্টের মাঝে মাঝে ব্যথা অনুভব করা কিংবা ব্রেস্ট নিচের দিকে নেমে আসা কিংবা লাভ অনুভব করা এর যেকোনো একটি হরমোনাল ইন ব্যালেন্সের উপসর্গ হতে পারে। এসব সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে কেননা এগুলো হরমোন লেভেল ঠিক না থাকার লক্ষণ।

হরমোন জনিত বিভিন্ন রোগ

সাধারণত মেয়েদের প্রজনন ক্ষম বয়সে গর্ভধারণে হরমোনের ফলে বিভিন্ন সমস্যা হতে পারে এবং পরবর্তী সময়ে ওজন বৃদ্ধি ডায়াবেটিস উচ্চ রক্তচাপ ও উচ্চ কোলেস্টেরল দেখা দেয়। নিচে হরমোনের কারণে যেসব রোগ শরীরে তৈরি হয় তা বর্ণনা করা হলো-

থাইরয়েড- হরমোনের কারণে মেয়েদের যেসব রোগ বেশি হতে লক্ষ্য করা যায় তার মধ্যে অন্যতম হলেও থাইরয়েড রোগ। থাইরয়েড হরমোন জনিত পুরুষের তুলনায় নারীদের দশ গুণ বেশি হতে দেখা যায়। এ হরমোনের মাত্রা রক্তে কমে গেলে তাকে ভাইপো থাইরয়েডিজম বলে। হাইপোথাইরয়েডে ওজন বৃদ্ধি দুর্বলতা কোষ্ঠকাঠিন্য চুল পড়া শুষ্ক ত্বক স্মরণশক্তি বুদ্ধি কমে যাওয়া পা ফোলা ইত্যাদি উপসর্গ দেখা যায়।

শরীরে থাইরয়েড হরমোন বৃদ্ধির কারণে বুক ধরফর, অস্থিরতা, ওজন কমে যাওয়া, ডায়রিয়া ও চোখ বের হয়ে আসার মত অবস্থা হয়। থাইরয়েডে দুই ধরনের সমস্যা বেশি হয়। অনিয়মিত পিরিয়ড ও পরে গর্ভধারণের সমস্যা দেখা দিতে পারে।

হাইপার প্রোল্যাকটিনেমিয়া- এটি আরেকটি হরমোন জনিত রোগ যা নারীদের শরীরে অহরহ লক্ষ্য করা যায়। যেখানে প্রলেক্টিন হরমোন বেড়ে যায় মস্তিষ্কে পিটুইটারি গ্রন্থির টিউমার বা বিশেষ কিছু ঔষধের জন্য। এ ধরনের হরমোনের সমস্যা হয় এর উপসর্গ হলো বিবাহিত বা অবিবাহিত মেয়েদের স্তন থেকে দুধ মিশ্রিত পানি বের হওয়া। মাসিক বন্ধ হওয়া এবং পরবর্তীতে গর্ভধারণের সমস্যা হওয়া।

কুশিং সিনড্রোম- কুশিং সিনড্রোম নামের হরমোনের অসুখে রোগী শুকিয়ে যায় এবং রোগের চামড়া পাতলা হয়ে যায় ফাটা দাগ হয়। মানুষ বেশি দূর্বল হয়ে পড়ে এবং হাড়ের ক্ষয় হতে দেখা দেয়। শরীরের কোন টিউমার বা কোন অসুখের কারণে প্রেসক্রিপশন ছাড়া অনেকদিন এন্টিবায়োটিক জাতীয় ওষুধ খেলে এই ধরনের হরমোনের রোগ বেশি হয়ে থাকে।

ম্যানোপজ- মেনোপজ ও একটি হরমোন জনিত সমস্যা। এই সমস্যার ফলে প্রাকৃতিকভাবে ঋতুস্রাব সম্পূর্ণ বন্ধ হয়ে যায় এবং নারীরা আর গর্ভধারণের সক্ষম হয় না। মেনোপজ সাধারণত ৪৯ থেকে ৫২ বছর বয়সে হয়ে থাকে। এ সময় স্ট্রোজেন ও প্রজেস্টেরনের ঘাটতির কারণে নারীরা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হয়। সব নারী ক্ষেত্রে এসব লক্ষণ সমানভাবে প্রকাশ হয় না শরীরে এক ধরনের গরম ভাব বা দেহে উষ্ণতা অনুভব হয় যা মুখমন্ডলের দিকে ছড়িয়ে যায়।

রে হট প্লেস নামে পরিচিত এর সাথে কাঁপুনি অতিরিক্ত ঘাম অস্থিরতা ত্বক লালছে হওয়া বিভিন্ন লক্ষণ থাকতে পারে।

মেয়েদের বন্ধ্যাত্বে হরমোনের প্রভাব

অনেকেই দুশ্চিন্তায় থাকে শরীরে হরমোনের ইন ব্যালেন্সমেন্ট এর ফলে বন্ধ্যাত্বের কোন প্রভাব ফেলে কিনা। মহিলাদের হরমোনে অবশ্যই বন্ধ্যাতের উপর প্রভাব ফেলে। হরমোন এমন একটি জিনিস যা আমাদের মাথায় পা পর্যন্ত পুরো শরীরটাকে নিয়ন্ত্রণ করছে। আমাদের শরীর কিভাবে কাজ করবে এবং কত বেশি কাজ করবে কত সময় ধরে কাজ করবে তা শুধুমাত্র হরমোনের উপরে নির্ভর করে।

তাই হরমোনের সমস্যার ফলে বন্ধ্যাত্ব হতে পারে। হরমোনের সমস্যা দেখা দিলে তাড়াতাড়ি চিকিৎসা গ্রহণ করলে বন্ধ্যাত্ব থেকে মুক্তি লাভ করা যায়। মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয় সে সম্পর্কে ডাক্তাররা বন্ধ্যাত্বকে বেশি উল্লেখ করেন।

চিকিৎসা

সব ধরনের হরমোনের সমস্যার বর্তমানে বিভিন্ন হাসপাতালে বড় বড় ডিগ্রী সম্পন্ন ডাক্তার রয়েছে। তারা আধুনিক চিকিৎসা এর মাধ্যমে হরমনের সমস্যা সমাধান করে থাকেন। সঠিক সময় হরমনের বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করলেই নারীদের হরমোন জনিত জটিল রোগ গুলো এড়ানো খুব সহজ এবং হরমোনের চিকিৎসা ও খুব একটা ব্যয়বহুল হয় না। ঢাকা সহ বাংলাদেশের বিভিন্ন হাসপাতালে খুব সহজেই হরমোনের চিকিৎসা করানো যায়।

মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয় তা নিয়ে দুশ্চিন্তা না করে দ্রুতই চিকিৎসা করা উচিত। এতে তাড়াতাড়ি সুস্থ হবার সম্ভাবনা থাকে।

কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন?

দিনের পর দিন যদি মানসিক অবস্থাতে ঘুরতে থাকেন এবং শরীরে একাধিক সমস্যা দেখা দেয়। মেটাবলিজম কমে যায় ঘুম না হয় প্রচুর  অকারণে মাথা গরম বিরক্তি অথবা নারী ঘটিত কোন রোগ এসব সমস্যা হলে হেলাফেলা না করে এড়িয়ে না গিয়ে যত দ্রুত সম্ভব চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। ডাক্লতারের পরামর্শ সঠিকভাবে গ্রহণ করলে হরমোন নিয়ন্ত্রণ করা খুবই সহজ।

মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয়

মন্তব্য

আজকে আমরা মেয়েদের হরমোন বেশি হলে কি হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করতে পারেন এবং আর্টিকেল সম্পর্কে আপনাদের কোন মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আমরা অতি শীঘ্রই কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব।

আরো পড়ুন – গলার ক্যান্সারের চিকিৎসা খরচ

Easy Teching

ইজি টেকিং - একটি বাংলা ব্লগিং প্লাটফর্ম। এখানে বাংলা ভাষায় শিক্ষা ও প্রযুক্তি বিষয়ক বিভিন্ন জানা-অজানা তথ্য প্রকাশ করা হয়। বাংলা ভাষায় সবার মাঝে সঠিক তথ্য পৌছে দেয়াই আমাদের লক্ষ্য।

Leave a Reply