১১ তম গ্রেডে বেতন কত
বর্তমানে ১১ তম গ্রেডে বেতন কত বা বিভিন্ন গ্রেডের বেতন কত নির্ধারণ করা হয়েছে সে সম্পর্কে অনেকেই জানতে চান। আজকে আমরা ১১ তম গ্রেডে বেতন এবং জাতীয় বেতন স্কেল আপডেট ২০২৩ এর তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করবো। আশা করছি এই সম্পর্কে আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।
- আরো পড়ুনঃ চলমান এইচ এস সি পাশে সরকারি চাকরি ২০২৩
বর্তমানে ১১ তম গ্রেডে বেতন কত
১১ তম গ্রেডে মূল বেতন ১২ হাজার ৫০০ টাকা এবং সর্বমোট ২১ হাজার ৭০০ টাকা। অঞ্চল এবং ডিপার্টমেন্ট ভেদে কিছু টাকার তারতম্য বা কম বেশি হতে পারে।
বাড়ি ভাড়া ভাতা- ৫৬২৫ টাকা
মেডিকেল ভাতা- ১৫০০ টাকা
টিফিন ভাতা- ২০০ টাকা
যাতায়াত ভাতা- ৩০০ টাকা
মূল বেতন- ১২ হাজার ৫০০ টাকা
মোট বেতন- ২০ হাজার ১২৫ টাকা
এছাড়াও এর সাথে বিভিন্ন ভাতা যুক্ত হবে।
১১ তম গ্রেডের স্টাফদের পেনশন ভাতা কত
১১ তম গ্রেডের স্টাফ স্টাফদের পেনশন এর পরিমাণ হলো যদি কেউ ১১ তম গ্রেড এ নিয়োগের পরে কোন টাইম স্কেল উচ্চতর গ্রেড নাও পায়। ১১ তম গ্রেডের বেতন এবং ভাতা গ্রহণ করে তাহলে অবসরে যাওয়ার পর এককালীন টাকা ৩১ লাখ ২৮৮০৫ টাকা পাবে।
সরকারি বেতন স্কেল ২০২৩
উপরে আমরা ১১ তম গ্রেডে বেতন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। এখন আমরা জানব সরকারি বেতন স্কেল ২০২৩ গ্রেডিং সিস্টেম বা অন্যান্য সুবিধার তালিকা। নিচে ১১ তম গ্রেডের বেতন এর পাশাপাশি সব গ্রেডের বেতন কত তা আলোচনা করা হবে-
গ্রেড ১-
পুরনো স্কেল- ৪০ হাজার টাকা
নতুন স্কেল- ৭৮ হাজার টাকা
গ্রেড ২-
পুরনো স্কেল- ৩৩ হাজার ৫০০ টাকা
নতুন স্কেল- ৬৬ হাজার টাকা
গ্রেড ৩ –
পুরনো স্কেল- ২৯ হাজার টাকা
নতুন স্কেল- ৫৬ হাজার ৫০০ টাকা
গ্রেড ৪-
পুরাতন স্কেল- ২৫ হাজার ৭৫০ টাকা
নতুন স্কেল- পঞ্চাশ হাজার টাকা
গ্রেড ৫-
পুরনো স্কেল- ২২ হাজার ২৫০ টাকা
নতুন স্কেল- ৪৩ হাজার টাকা
গ্রেড ৬-
পুরনো স্কেল- আঠারো হাজার পাঁচশো টাকা
নতুন স্কেল- ৩৫ হাজার ৫০০ টাকা
গ্রেড ৭-
পুরনো স্কেল- ১৫০০০ টাকা
নতুন স্কেল- ২৯ হাজার টাকা
গ্রেড ৮-
পুরনো স্কেল- ১২ হাজার টাকা
নতুন স্কেল- ২৩ হাজার টাকা
গ্রেড ৯-
পুরনো স্কেল- ১১ হাজার টাকা
নতুন স্কেল ২২ হাজার টাকা
গ্রেড ১০-
পুরনো স্কেল- ৮০০০ টাকা
নতুন স্কেল- ১৬ হাজার টাকা
গ্রেড ১১-
পুরাতন স্কেল- ৬৫০০ টাকা
নতুন স্কেল- ১২ হাজার ৫০০ টাকা
গ্রেড ১২-
নতুন স্কেল- ৫ হাজার ৯০০ টাকা
পুরাতন স্কেল- ১১৩০০ টাকা
গ্রেড ১৩-
পুরাতন স্কেল- ৫৫০০ টাকা
নতুন স্কেল- ১১ হাজার টাকা
গ্রেড ১৪-
পুরাতন স্কেল- ৫২০০ টাকা
নতুন স্কেল- ১০২০০ টাকা
গ্রেড ১৫-
পুরাতন স্কেল- ৪৯০০ টাকা
নতুন স্কেল- ৯ হাজার ৭০০ টাকা
গ্রেড ১৬-
পুরাতন স্কেল- ৪ হাজার ৭০০ টাকা
নতুন স্কেল- ৯ হাজার ৩০০ টাকা
গ্রেড ১৭-
পুরাতন স্কেল- ৪৫০০ টাকা
নতুন স্কেল- ৯০০০ টাকা
গ্রেড ১৮-
পুরাতন স্কেল- ৪৪০০ টাকা
নতুন স্কেল- ৮00০ টাকা
গ্রেড ১৯-
পুরাতন স্কেল- ৪২৫০ টাকা
নতুন স্কেল- ৮৫০০
গ্রেড ২০-
পুরাতন স্কেল- ৪১০০
নতুন স্কেল- ৮২৫০
বেতন স্কেল অনুযায়ী শ্রেণির নির্ণয় করার নিয়ম
কর্মকর্তা এবং কর্মচারীদের বেতন ভাতা ব্যাংকে সিনিয়র অফিসারের প্রথম শ্রেণীর জারি স্কেল ২২০০০ প্লাস। আর অফিসার দ্বিতীয় শ্রেণীর যার স্কেল ১৬ হাজার প্লাস। যেমন- পুলিশের এসআই দ্বিতীয় শ্রেণীর এবং প্রাইমারি প্রধান শিক্ষক দ্বিতীয় শ্রেণীর। সরকারি হাই স্কুলের সহকারী শিক্ষক।
দ্বিতীয় শ্রেণীর প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক তৃতীয় শ্রেণীর এবং সকল ডিপার্টমেন্টের অফিস সহকারী কম্পিউটার অপারেটর বা ৭ মুদ্রাক্ষরিক তৃতীয় শ্রেণীর। অফিস সহায়ক চতুর্থ শ্রেণীর স্কেল ৮২৫০ প্লাস যেমন প্রাইমারি স্কুলের পিয়ন।
বিভিন্ন গ্রেড সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য
সরকারি জব এখন গ্রেডের উপর চলে আগে যেটা চার শ্রেণীর অন্তর্ভুক্ত ছিল এখন ২০ গ্রেডে চারটি শ্রেণীতে ভাগ করা হয়েছে। যেমন আগে যেটা প্রথম শ্রেণি ছিল বর্তমানে সেটা প্রথম থেকে নবম গ্রেড এবং দ্বিতীয় শ্রেণি হলো দর্শন গ্রেড শুধু দশমীর দ্বিতীয় শ্রেণী আবার ১১ থেকে ১৬ তম গ্রেট তৃতীয় শ্রেণীর।
এরপর ১৭ থেকে ২০ তম গ্রেড হল সর্বশেষ চতুর্থ শ্রেণি। ১ থেকে ৯ নং গ্রেডে যিনি সে প্রথম শ্রেণী কর্মকর্তা বা গেজেটেড অফিসার বা ক্যাডার। এদের নিয়োগের সময় সরকারি গেজেট বিজ্ঞপ্তি বের হয় স্বয়ং প্রেসিডেন্ট এসব ক্যাডারদের নিযুক্ত করেন। মান মর্যাদা দায়িত্ব কর্তব্যের পরিধি এবং সুযোগ সুবিধার দিক থেকে প্রথম শ্রেণীর গেজেটেড অফিসারগণ সবার চেয়ে উপরের স্থানে।
তার উপরে আছে সচিব বা মুখ্য সচিব। পিএসসি কর্তৃক নিয়োগকৃত ২৭ ধরনের চাকরি কে ক্যাডার এবং পিএসসি কর্তৃক নিয়োজিত অন্যান্য সরকারি চাকরিতে নন ক্যাডার জব বলা হয়। নন ক্যাডার জব গ্রেড হল নবম গ্রেড হলে প্রথম শ্রেণী এবং গ্রেড ১০ হলে দ্বিতীয় শ্রেণি বলা হয়।
ক্যাডার আর নন ক্যাডার জবের মধ্যে মূল পার্থক্য হল ক্যাডারগণ প্রোমোশন নীতি নির্ধারক পর্যায়ে যেতে পারেন যা নন ক্যাডারগন যেতে পারেনা। প্রায় সব ক্যাডারি সর্বোচ্চ গ্রেড পর্যন্ত যেতে পারে এবং নন ক্যাডারের বেশিরভাগ পদে ব্লক পোস্ট।
সরকারি গ্রেড এর সর্বনিম্ন বেতন
অফিস সহায়ক চতুর্থ শ্রেণীর যার বেতন স্কেল ৮২৫০। যেমন- প্রাইমারি স্কুলের পিয়ন এখানে সর্বনিম্ন মূল্য বেতন ৮২৫০ টাকা। সর্বোচ্চ ৭৮ হাজার টাকা। সুপারিশ করে সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীদের বেতন ভাতা সংক্রান্ত পে কমিশনের প্রতিবেদন পেশ করা হয়েছে। ২০ টি গ্রেডে পেশ করা পেশ করা পে-কমিশনের সুপারিশের সর্বোচ্চ মূল বেতন হলো ৭৮ হাজার টাকা এবং এই স্কেলের বেতন ভাতা সহ মোট টাকার পরিমান দ্বারা ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা।
এভাবে সর্বনিম্ন বেতন ৮২৫০ টাকা সুপারিশ করা হলেও সব মিলে দাঁড়াবে ২০ হাজার ১০ টাকা প্রথম স্কেলে।
সরকারি কর্মচারীদের অন্যান্য ভাতা এবং সুবিধা
১১ তম গ্রেডে বেতন কত আমরা জানলাম। এখন আমরা জানব সরকারি কর্মচারিদের সুবিধা কি কি-
প্রথম শ্রেনী
বাড়ি ভাড়া ৪৫ হাজার টাকা এবং এর মধ্যে ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য বাড়ি ভাড়ার মূল বেতনের পঞ্চাশ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২৮ হাজার টাকাও সর্বোচ্চ ৪০ হাজার টাকা। চট্টগ্রাম খুলনা রাজশাহী সিলেট বরিশাল রংপুর নারায়ণগঞ্জ গাজীপুর কক্সবাজার এবং সাভার এলাকার জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২৩ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ ৩৬ হাজার টাকা।
জেলা শহরের জন্য মোট বেতনের চল্লিশ শতাংশ হারে কমপক্ষে ২১ হাজার টাকা এবং সর্বোচ্চ ৩২ হাজার টাকা। পূর্ণাঙ্গ স্থানের জন্য মূল বেতনের ৩৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৯000 টাকা ও সর্বচ্চ ২৮ হাজার টাকা মূল বেতনের ২৫ হাজার টাকা থেকে ৪৪ হাজার টাকা। ৯৯৯ টাকা পর্যন্ত মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য ৭% হারে কমপক্ষে ২০ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম খুলনা রাজশাহী সিলেট বরিশাল রংপুর নারায়ণগঞ্জ গাজীপুর কক্সবাজার এবং সাভার এলাকার মোট বেতনের ৫০ শতাংশ কমপক্ষে ১৬ হাজার টাকা।
দ্বিতীয় শ্রেনী
জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৪৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে ১৩ হাজার টাকা উন্নানের জন্য মূল বেতনের শতাংশ হারে কমপক্ষে ১১৫00 টাকা। ১৩০০০ টাকা থেকে ২৪০৯৯ টাকা পর্যন্ত। মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য মূল বেতনে ৬৫% কমপক্ষে ১০ হাজার টাকা।
চট্টগ্রাম খুলনা রাজশাহী সিলেট বরিশাল রংপুর নারায়ণগঞ্জ গাজীপুর কক্সবাজার ও সাভার এলাকার মূল বেতনের পঞ্চান্ন শতাংশ হারে কমপক্ষে ৮ হাজার টাকা। ৫০০ টাকা জেলার।
জেলা শহরের জন্য মূল বেতনে ৫০ শতাংশ হারে কমপক্ষে ৮ হাজার টাকায় উন্নয়নের স্থানের জন্য মূল বেতনের ৪৫% হারে কমপক্ষে ৭ হাজার টাকা। ১২৯৯ টাকা পর্যন্ত ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকার জন্য মূল বেতন সত্য শতাংশ হারে কমপক্ষে ৬৫00 টাকা
৩য় শ্রেনী
চট্টগ্রাম খুলনা রাজশাহী সিলেট বরিশাল রংপুর নারায়ণগঞ্জ গাজীপুর কক্সবাজার এবং সাভার এলাকার মূল বেতনের ৬৫% হারে কমপক্ষে ছয় হাজার টাকা।
জেলা শহরের জন্য মূল বেতনের ৬০ শতাংশ হারে কমপক্ষে পাঁচ হাজার টাকা ৫০০ টাকা ওনার স্থানের জন্য মূল বেতনের ৫৫ শতাংশ হারে কমপক্ষে পাঁচ হাজার টাকা।
চিকিৎসা ভাতা
মাসে কমপক্ষে ১০৫০ টাকা অবসরদের ক্ষেত্রে ৬৫ বছরের কম বয়স্কদের মাসিক ভাতা ১০৫০০ টাকা। ৬৫ বছরে বেশি বয়স্কদের জন্য ২৫০০ টাকা। এর পাশাপাশি সরকারি ৪০০ টাকা স্বাস্থ্য এবং দুর্ঘটনা বীমা এবং জীবনবিমা সহ সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য স্কিম চালু করা আছে।
যাতায়াত ভাতা
দেশের সকল সিটি কর্পোরেশনের এলাকায় কর্মরত চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে ১০ নম্বর থেকে ১৬ নম্বর গ্রেডে চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে যাতায়াত মাসে ৩৬০ টাকা সুপারিশ করা হয়েছে।
গাড়ির সুবিধা
সার্বক্ষণিক গাড়ি সেবার জন্য অধিকারভুক্ত কর্মকর্তাদের জন্য নগদ আইনে বিষয়টি চালু রাখা হয়েছে। একই সঙ্গে পরীক্ষামূলকভাবে ৩ নং রেড এর উপরের কর্মকর্তাদের জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। পাশাপাশি চতুর্থ কর্মকর্তাদের জন্য গাড়ি কেনার বিষয়টি বিবেচনার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
শিক্ষা সহায়ক ভাতা
সকল শ্রেণীর চাকরিজীবীদের সন্তান প্রতি মাসে ১০০০ টাকা দুই সন্তানের জন্য ২০০০ টাকা পাশাপাশি সরকারি কর্মকর্তা কর্মচারীর সন্তানদের ভর ভর্তি জন্য সরকারি অর্থে পরিচালিত সকল প্রতিষ্ঠানে নির্দিষ্ট কোটা নির্ধারণের সুপারিশ করা হয়েছে।
টিফিন ভাতা
মাসে টিফিন ভাতা ৩০০ টাকা দাবি এসব চাকরিজীবী তাদের প্রতিষ্ঠানে দুপুরে খাবার পায় কিংবা দুপুরে খাবারের ভাতা পায় তাদের জন্য টিফিন ভাতা প্রযোজ্য হবে না।
উৎসব ভাতা
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য প্রতি বছরে দুই মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ অর্থ উত্তসব ভাতা দেয়ার সুপারিশ করা হয়েছে। একই সঙ্গে একজন অবসর ব্যক্তির জন্য মাসিক নেট পেনশনের দ্বিগুণ হারের বছরে দুইটি উৎসব ভাতা দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানা যায়।
আবাসন এবং গৃহ নির্মাণ ঋণ
সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য ঋণের পরিমাণ গ্রেড অনুযায় ১২ লাখ থেকে শুরু করে ৫৫ লাখ টাকা পর্যন্ত গৃহঋণ দেওয়া সুপারিশ করা হয়েছে বলে জানা যায়। এক্ষেত্রে সুদের হার হবে ব্যাংক রেটের ৫ শতাংশ। এর পাশাপাশি জেলা পর্যায়ে খাস জমি চিহ্নিত করে সরকারি চাকরিজীবীদের আবাসনের জন্য প্রকল্প গ্রহণ করা জন্য সুপারিশ করা হয়েছে।
অষ্টম থেকে প্রথম গ্রেট স্কেলের কর্মকর্তাদের ২০ জনের জন্য প্রত্যাশ কাটা এবং অন্যান্য চাকরিজীবীদের প্রতি ২0 জনের জন্য আট কাটার সুপারিশ করা হয়েছে।
সরকারি চাকরিজীবীদের অবসর ভাতা
পেনশনযোগ্য চাকরিকাল প্রথম গ্রেড থেকে নবম পর্যন্ত পর্যায়ক্রমে পেনশনযোগ্য চাকরি কর পাঁচ বছর থেকে শুরু করে ২৫ বছর পর্যন্ত পেনশনের হার গ্রেড অনুযায়ী বিশ শতাংশ থেকে গ্রেড অনুযায়ী ৯০ শতাংশ সুপারিশ করা হয়েছে। বাধ্যতামূলক সমর্পিত ৫0 শতাংশ পেনশনের ক্ষেত্রে হার ৫ বছর থেকে শুরু করে ২০ বছর পর্যন্ত প্রতি ১ টাকা ২৭৫ টাকা থেকে শুরু করে ২৩০ টাকা সুপারিশ করা হয়েছে।
চাকরি থেকে স্বেচ্ছা অবসর গ্রহণ করলে সেক্ষেত্রে চাকরি ২৫ বছর থেকে ২০ বছরের সুপারিশ করা হয়েছে এবং সরকারি চাকরিজীবীদের জন্য জীবন স্বাস্থ্য এবং দুর্ঘটনা বিভাগের বিষয়টি বিবেচনা করার জন্য সুপারিশ করা হয়েছে। ১১ তম গ্রেডে বেতন কত তা আমরা উপরে জেনেছি।
১১ তম গ্রেডে বেতন কত
আজকে আমরা ১১ তম গ্রেডে বেতন কত সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে। লিখাটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন। এবং ১১ তম গ্রেডে বেতন কত আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।
আমরা অতি শিগ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রতিদিন নতুন নতুন সব আপডেট ইনফরমেশন পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ
- সাকিবের মাসিক বেতন কত (নতুন আপডেট)
- বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো বেসরকারি চাকরি
- বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো সরকারি চাকরি