পেগনেন্ট টেস্ট কিভাবে করে
প্রেগনেন্সি টেস্ট করা সকল সন্তান সম্ভবা মায়েদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কেননা যত তাড়াতাড়ি প্রেগন্যান্ট টেস্টের মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হবেন আপনার গর্ভে শিশু যত তাড়াতাড়ি বেশি যত্নে থাকবে এবং বাচ্চার প্রতি কেয়ার নিতে পারবেন। তাই অনেকেই পেগনেন্ট টেস্ট কিভাবে করে প্রেগনেন্ট টেস্ট করার ঘরোয়া উপায় বা কতদিন পর প্রেগন্যান্ট টেস্ট করা যায় সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে গুগলে সার্চ করে থাকেন।
আজকে আমরা প্রেগন্যান্ট টেস্ট কিভাবে করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।
প্রেগনেন্সি টেস্ট কি?
গর্ভধারণের প্রথম মাসের সাধারণত গর্ভবতী হওয়ার তেমন কোন লক্ষণ মায়েদের মধ্যে দেখা যায় না। তাই এ সময় লক্ষণের ভিত্তিতে গর্ভাবস্থা সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া খুব কঠিন। এ অবস্থায় আপনি গর্ভধারণ করেছেন কিনা সেটা জানার জন্য সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য এবং সঠিক উপায় হল কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা।
এসব পরীক্ষাকে প্রেগনেন্সি টেস্ট বলা হয়। সাধারণত বর্তমানে কোন ডাক্তার বা স্বাস্থ্যকর্মী কাছে গিয়ে প্রেগনেন্সি টেস্ট করা ছাড়াই ঘরে বসে খুব সহজে প্রেগনেন্সি টেস্ট করা যায়। যত তাড়াতাড়ি গর্ভধারণের ব্যাপারে নিশ্চিত হতে পারবেন তত দ্রুতই আপনার গর্ভে শিশুর জন্য প্রয়োজনীয় নির্দেশনা গুলো মেনে চলতে পারবেন।
প্রেগনেন্সি টেস্ট করার সঠিক সময়
পিরিয়ডের সম্ভাব্য সময়ের মধ্যে পিরিয়ড শুরু না হলে এবং সম্প্রতি আপনি যদি জন্মনিরোধক কোন পদ্ধতি পিল বরি বা ইনজেকশন ব্যবহার করা ছাড়াই সহবাস করে থাকলে প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে পারেন। পিরিয়ড মিস হওয়ার প্রথম দিন থেকে প্রেগনেন্সি টেস্ট করে গর্ভবতী হয়েছেন কিনা সেটি খুব সহজে জেনে নিতে পারেন।
প্রেগনেন্সি টেস্টের সঠিক সময়
সাধারণত গর্ভধারনের সময় নারীদের প্রস্রাবের একটি হরমোনের উপস্থিতি নির্ণয় করা হয়। নারীদের প্রস্রাবে হরমোন গর্ভাবস্থার শুরুর দিকে খুবই অল্প থাকে। তাই গর্ভধারণের একদম শুরুর দিকে সহবাসের পর পরই টেস্ট করলে সাধারণত হরমোনের উপস্থিতি সঠিকভাবে নির্ধারণ করা সম্ভব হয় না।
তাই সহবাসের কমপক্ষে ২১ দিন অথবা মাসিকের সম্ভাব্য তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। বর্তমানে আধুনিক প্রেগনেন্সি টেস্টের মাধ্যমে পিরিয়ডের সম্ভাব্য তারিখ বা এক মাস পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয় না তার আগেই গর্ভধারণের নয় থেকে দশ দিনের মধ্যেই নিশ্চিত ভাবে জানা যায় আপনি গর্ভধারণ করেছেন কিনা।
পেগনেন্ট টেস্ট কিভাবে করে / প্রেগনেন্সি টেস্ট করার উপায়
প্রেগনেন্সি টেস্ট করার অনেকগুলো উপায় রয়েছে। সাধারণত পেগনেন্সি টেস্ট করার কিট বা কাঠি দিয়ে আপনি খুব সহজে কম খরচে ঘরে বসেই প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে পারবেন। সাধারণত নির্দিষ্ট সময় পিরিয়ড না হলে প্রথমে প্রেগনেন্সিতে সাহায্যে টেস্ট করতে পারেন।
ফার্মেসিতে ৩০ থেকে ১০০ টাকার মধ্যে বিভিন্ন কোম্পানির প্রেগনেন্সি টেস্ট পাওয়া যায় এছাড়া ডাক্তারের কাছে গিয়ে রক্ত পরীক্ষা প্রস্রাব পরীক্ষা এবং আলট্রা পরীক্ষার মাধ্যমে আপনি গর্ভবতী হয়েছেন কিনা সে ব্যাপারে পুরোপুরি নিশ্চিত হতে পারেন। এছাড়াও গর্ভাবস্থায় গর্ভের সন্তানের হৃদপিন্ডের সাউন্ড কার্যক্রম দেখে গর্ভাবস্থা শনাক্ত করা যেতে পারে।
প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট ব্যবহারের নিয়ম
বিভিন্ন কোম্পানির প্রেগনেন্সি টেস্ট কিটের ব্যবহার বিধি কিছুটা ভিন্ন হতে পারে। তবে মোটামুটি সবগুলো টেস্ট কিটের ব্যবহার প্রায় কাছাকাছি কিটের প্যাকেটের ভেতরে নির্দেশিকায় কিভাবে প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে হবে সেটি বিস্তারিত ভাবে লেখা থাকে। সেই নির্দেশ অনুসরণ করে আপনি সহজে ঘরে বসে প্রেগনেন্সি টেস্ট করে ফেলতে পারেন।
আমরা যেসব প্রেগনেন্সি টেস্ট ফার্মেসিতে পাই সেগুলো প্যাকেটের ভিতর একটি লম্বা কাঠি বা বক্স থাকে। বক্সের বা কাঠের একপাশে S লেখা ঘর থাকে এই ঘর আপনি কয়েক ফোঁটা প্রস্রাব দিয়ে কয়েক মিনিট অপেক্ষা করতে হবে। তারপর বক্সের উপরে C এবং T লেখা দুটি ঘরের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। শুধু সি এর ঘরে দাগ দেখা গেলে পরীক্ষার ফলাফল নেগেটিভ।
অর্থাৎ আপনি গর্ভবতী হননি আর যদি এবং এই দুটি ঘরে দাগ দেখা যায় তাহলে ফলাফল পজেটিভ অর্থাৎ আপনি গর্ভবতী হয়েছেন। আবার যদি শুধুমাত্র T ঘরে দাগ দেখা যায় তাহলে আপনি গর্ভবতী হননি। C এবং T দুই ঘরে দাগ থাকলেই বুঝতে হবে গর্ভবতী হয়েছেন।
শুধুমাত্র সকাল বেলা ঘুম থেকে উঠার পরে এই টেস্ট করতে হবে এমন কোন নিয়ম নেই। আপনি দিনের যেকোনো সময় পরীক্ষাটি করতে পারেন। তবে ফলাফল নিশ্চিত হওয়ার জন্য বেশ কয়েকটি প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট ব্যবহার করে দেখতে পারেন।
প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিটের ফলাফল কিভাবে বুঝবেন
যদি দেখেন কিটে একটি রঙিন রেখা লাইন তাহলে বুঝবেন আপনি প্রেগন্যান্ট নন। যদি কাটিতে পাশাপাশি দুইটি রঙিন দাগ লাইন দেখা যায় তাহলে বুঝতে হবে এটি পজেটিভ। এমনকি হালকা রেখা হলেও পজেটিভ বোঝা যাবে অর্থাৎ আপনি অন্তসত্তা। যদি কোন রঙিন দাগ দেখা না যায় তবে পরীক্ষা বাতিল বলে ধরে নিতে হবে।
এবং আরেকটি কাঠি দিয়ে পরীক্ষা করতে হবে। আধা ঘন্টা পর নেগেটিভ ফলাফল পজিটিভ হলেও সেটি গ্রহণযোগ্য বলে ধরা হয়। সাধারণত দুই থেকে তিনটি টেস্ট কিটের একসাথে ব্যবহার করার মাধ্যমে সঠিকভাবে রিপোর্ট সঠিক কিনা তা বুঝা যাবে।
প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট কিভাবে কাজ করে
প্রেগনেন্সি টেস্ট এর মাধ্যমে বেটা হিউম্যান নামের একটি বিশেষ হরমোন উপস্থিতি গণনা করা হয়। গর্ভবতী নারীদের প্রস্রাবে হরমোনের পরিমাণ অনেক বেশি থাকে যা কিটের মাধ্যমে সনাক্ত করা যায়। হরমোনের উপস্থিতি সনাক্ত করলে গর্ভধারণ সনাক্ত হয়েছে বলে মনে করা হয়।
আর যদি হরমোনের পরিমাণ যথেষ্ট পরিমাণ না পাওয়া যায় তাহলে নেগেটিভ ধরা হয়। তবে ফলাফল পজিটিভ আসলে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নির্ভুল হয়ে থাকে। প্রেগনেন্সি টেস্ট এর ফলাফল পজিটিভ হওয়ার পরও আপনি চিকিৎসকের কাছে গিয়ে আরও কিছু পরীক্ষা নিরীক্ষা করে পুরোপুরি নিশ্চিত হয়ে নিবেন।
পুরোপুর নিশ্চিত হওয়ার জন্য আরও এসব পরীক্ষা করা হয়। সেগুলো হলো-
- আল্টাসনোগ্রাফি
- ফিতা দিয়ে জরায়ুর মুখ মাপা
- রক্ত পরীক্ষা
- আলতা সনোগ্রাফির মাধ্যমে গর্ভের শিশুর হার্টের কার্যকলাপ
প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট এর ফলাফল কতটা সঠিক
সাধারণত সঠিক নিয়মে পরীক্ষা করলে প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য দিয়ে থাকে। তবে প্রেগনেন্সি টেস্ট কিটের ফলাফল কতটা সঠিক তা নির্ভর করবে আপনি সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পেরেছেন কিনা বা সঠিক সময়ে টেস্ট কিট ব্যবহার করছেন কিনা তার উপর।
সাধারণত গর্ভধারণের ছয় দিন পর থেকে শরীর এক ধরনের বিশেষ হরমোনের তৈরি হয়। অনেক ক্ষেত্রে ৮ থেকে ১০ দিন সময় লাগতে পারে তাই গর্ভাবস্থায় শুরু থেকে হরমোন তুলনামূলক কম থাকে বলে ঠিকভাবে টেস্ট কিটে ফলাফল আসে না। এক্ষেত্রে ফলাফল নেগেটিভ আসতে পারে।
অনেকে অনিয়মিত পিরিয়ডের সমস্যার ফলে তারা পিরিয়ডের সম্ভাব্য তারিখ ঠিক মত হিসাব করতে পারে না। যার ফলে অনেকেই হরমোন তৈরি হওয়ার আগেই টেস্ট করে ফেলেন। এক্ষেত্রে নেগেটিভ আসতে পারে। এছাড়াও প্যাকেটের নির্দেশনা মত ঠিকমতো পরীক্ষা না করলে ভুলবশত টেস্টের ফলাফল ভুল আসতে পারে।
প্রেগনেন্সি টেস্ট কিটের দাম
প্রেগনেন্সি টেস্ট কিটের এর দাম বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ভেদে বিভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। তবে ফার্মেসিতে ৩০ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে এই প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট কিনতে পাওয়া যায়। সবচেয়ে ভালো ব্র্যান্ডের প্রেগন্যান্সি টেস্ট কিট সাধারণত ৭০ থেকে ১৫০ টাকার মধ্যে পাওয়া যায়।
কম দামি নরমাল ব্র্যান্ডের টেস্ট কিট কিনার চাইতে মোটামুটি ভালো ব্র্যান্ডের টেস্ট কিট কেনা উত্তম। কেননা এতে করে ফলাফল সঠিক হয়।
ঘরোয়া ভাবে প্রেগনেন্সি টেস্ট করার উপায়
অনেকেই টেস্ট কিট পরীক্ষা করতে চান না বা পেগনেন্ট টেস্ট কিভাবে করে সে সম্পর্কে জানে না। তারা ঘরোয়া ভাবে প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে চান। এর জন্য সবচেয়ে প্রথমে যা হলে সেটা হল-
লবণ পদ্ধতি- লবণ দিয়ে প্রেগনেন্সি টেস্ট করতে চাইলে যা যা লাগবে তা হল পরিষ্কার কাচের গ্লাস সামান্য লবন। সকালে প্রথম প্রস্রাবের কয়েক ফোটা একটি পরিষ্কার ড্রপার। ড্রপারের সাহায্যে গ্লাসের মধ্যে সকালের প্রথম প্রস্রাবের কয়েক তার উপর সামান্য লবণ দিন অপেক্ষা করুন ৫ মিনিট।
এবার যদি বুদবুদ টাইপের ফেনা উঠতে দেখেন তাহলে বুঝে নেবেন আপনি প্রেগন্যান্ট। আর যদি কোন পরিবর্তন দেখা না যায় তাহলে বুঝতে হবে গর্ভবতী হওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
চিনি দিয়ে- সকালে প্রথম প্রস্রাব সংগ্রহ করে রাখুন। এবার তাতে এক চামচ চিনি মিশিয়ে দিন। যদি চিনি দলা পাকিয়ে যায় তাহলে আপনি গর্ভবতী হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর যদি চিনি গলে যায় তাহলে বুঝতে হবে আপনি গর্ভবতী নন।
টুথপেস্ট- টুথপেস্ট এর সাহায্যে পূর্বে যখন কোন প্রেগনেন্সি টেস্ট কিট ছিল না তখন মানুষ এসব প্রাকৃতিক উপাদান বা ঘরোয়া উপাদান দিয়ে প্রেগনেন্সি টেস্ট করতেন। পেগনেন্ট টেস্ট কিভাবে করে যারা জানতে চান তারা এই পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।
ইউরিনের নমুনা সংগ্রহ করে তাতে কিছুটা টুথপেস্ট মিশিয়ে দিন। কিছুক্ষণ পরে যদি ওই মিশ্রণে বুধ বুধ ওঠে এবং মিশ্রনের রং পরিবর্তন হয় নীল হতে শুরু করে তাহলে বুঝতে হবে আপনি প্রেগনেন্ট। আর যদি মিশ্রণে কোন পরিবর্তন না হয় তাহলে বুঝতে হবে আপনি প্রেগন্যান্ট নন।
বেকিং সোডা- একটি কাপে সকালের প্রস্রাব সংগ্রহ করে রাখুন। এতে দুই টেবিল চামচ বেকিং সোডা মেশান। যদি মিশ্রণটি ছানার মত কেটে যায় তাহলে সম্ভবত আপনি প্রেগন্যান্ট হয়েছেন। আর যদি কোন পরিবর্তন না থাকে তাহলে আপনি প্রেগন্যান্ট নন।
ভিনেগারের সাহায্যে– সকালে সংগ্রহ করা ইউরিনে সাদা ভিনেগার মিশিয়ে দেন। মিশ্রণটি রং যদি পরিবর্তন হয়ে যায় তাহলে আপনি কনসিভ করেছেন এবং আর যদি কোন পরিবর্তন না হয় তাহলে আপনি প্রেগন্যান্ট হননি। টেস্ট কিভাবে করে তারা এভাবে করতে পারেন।
সাবান বা সোপ প্রেগনেন্সি বার- সাবান হল প্রেগনেন্সি টেস্ট করার সহজ উপায়। যা কোন সমস্যা ছাড়াই বাড়িতে করা যায়। একটি মাত্র কিছুটা সাবান এর সলিউশন যোগ করুন একই পাত্রে আপনার প্রস্রাবের কয়েক ফোটা যোগ করে নেব মিশ্রণটি ভালোভাবে মিশতে সাহায্য করুন।
কিছু সময়ের জন্য পাত্রটি রেখে দিন। যদি পাত্রের মধ্যে কোন উদ্ভিদ দেখে সেক্ষেত্রে আপনি মা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আর যদি একই রকম থাকে তাহলে প্রেগন্যান্ট নাও হতে পারে।
প্লাস্টিকের পট
একটি স্বচ্ছ প্লাস্টিকের পটে প্রস্রাব নিয়ে ২৪ ঘন্টার জন্য রেখে দিন। এরপর যদি পাশে ইউরিয়ন বা প্রস্রাবের উপরে সাদা একটি স্তর দেখতে পান তাহলে একটি প্রেগন্যান্সের অন্যতম লক্ষণ বলে ধরা হয়। পেগনেন্ট টেস্ট কিভাবে করে যারা জানতে চান তারা এই সহজ উপায়ে টেস্ট করতে পারেন।
পেগনেন্ট টেস্ট কিভাবে করে
আজকে আমরা পেগনেন্ট টেস্ট কিভাবে করে সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপস্থাপন করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন।
আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন। আমরা অতি শীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রতিদিন নতুন নতুন সব আপডেট ইনফরমেশন পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।
আরো পড়ুন –
- গর্ভবতী হওয়ার ঔষধের নাম [১০০% কার্যকরী]
- গর্ভবতী মায়ের গ্যাসের ঔষধ, ঘরোয়া উপায়
- ইউনিয়ন গর্ভবতী কার্ড করতে কি কি লাগে ২০২৩