ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে
বর্তমান সময়ে শহর থেকে গ্রামে যে মৃত্যুর মিছিল দেখা যাচ্ছে তার একমাত্র কারণ হলো ডেঙ্গু। পূর্বে ডেঙ্গু এত ভয়াবহ আকার ধারণ না করলেও বর্তমানে ডেঙ্গুতে দিন দিন মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। তাই অনেকেই ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে সে সম্পর্কে জানতে গুগলে সার্চ করে থাকেন।
তাই আজকে আমরা ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে এবং ডেঙ্গু জ্বর সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করার চেষ্টা করব। আশা করছি আর্টিকেলটি ভালো লাগবে।
আরো পড়ুন – শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
ডেঙ্গু বা ডেঙ্গু জ্বর কি?
ডেঙ্গু বা ডেঙ্গু জ্বর অত্যন্ত সাধারণ ফ্যাক্টর জনিত একটি ভাইরাস ঘটিত রোগ। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া পশ্চিম প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ ল্যাটিন আমেরিকা এবং আফ্রিকায় সবচেয়ে বেশি ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা যায়। ডেঙ্গু সংক্রমণের হার সব থেকে বেশি থাকে মার্চ থেকে নভেম্বর পর্যন্ত। শীত এর সময় যত শুরু হতে থাকে ডেঙ্গুর প্রকোপ ততই কমতে থাকে।
প্রতি বছর বিশ্বকাপে লক্ষ লক্ষ ডেঙ্গু সংক্রমণ ঘটে এবং মাঝে মাঝে মহামারি আকার ও ধারণ করে। ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের বিশেষ কোনো লক্ষণ নাও দেখা যেতে পারে। সাধারণ ডেঙ্গু বা ডেঙ্গু জ্বর এডিস মশার কামড়ে হয়ে থাকে।
ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ
- জ্বর
- শরীরে ব্যথা
- বিশেষত জয়েন্টে ব্যথা
- পেশিতে ব্যথা
- মাথাব্যথা
- চোখের পেছনে ব্যথা
- শরীরে লালচে চাকা
- পাতলা পায়খানা
- পেটে ব্যথা
- পেট ফুলে যাওয়া
- বমি বমি ভাব
- বমি হওয়া
- ক্ষুধা মন্দা
- অস্বাভাবিক দুর্বলতা
- ক্লান্তি
- শরীরের বিভিন্ন স্থান থেকে রক্তক্ষরণ
- মাড়ি থেকে রক্তক্ষরণ
- কালো রঙের পায়খানা
- পিরিয়ডে অতিরিক্ত রক্তপাত
- রক্তচাপ কমে যাওয়া
- পালস রেট বেড়ে যাওয়া
ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকে?
ডেঙ্গু সাধারণত দুই ধরনের হয়ে থাকে। ক্লাসিকেল এবং হোমোরেজিক। ক্লাসিকাল ডেঙ্গু জ্বর সাধারণত পাঁচ থেকে সাত দিনের মধ্যে সম্পূর্ণ ভালো হয়ে যায়। সর্বোচ্চ ১০ দিন সময় পর্যন্ত লাগতে পারে। তবে হেমোরেজির ডেঙ্গু নিয়ে উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন চিকিৎসকরা।
এক্ষেত্রে রোগী সেরে উঠতে একেক রকমের সময় লাগে নির্ভর করে রোগীর কোন অঙ্গে বেশি পরিমাণ ক্ষতি হয়েছে। এ ক্ষেত্রে মাসের পর মাস এমনকি বছর পর বছর সময় লাগতে পারে। তবে মস্তিষ্ক আক্রান্ত হলে বেশি সময় লাগবে আবার কিডনি বা লিভার সময় অপেক্ষারত কম লাগবে।
প্লাটিলেট সাধারণত কত হয়?
স্বাভাবিকভাবে একজন প্রাপ্তবয়স্ক সুস্থ মানুষের প্লাটিলেট এর সংখ্যা হয় ১ লাখ ৫০ হাজার থেকে ৪ লাখ ৫০ হাজার পর্যন্ত। উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীদের এই সংখ্যা বিশ হাজারের নিচে চলে যেতে পারে। এ সময় রক্তপাতে ঝুঁকি সর্বোচ্চ হয়।ঝুঁকিপূর্ণ সময় গেলে প্লাটিলের সংখ্যা ২১ থেকে ৪০ হাজার এর মধ্যে থাকে।
অবশ্য ডেঙ্গু সংক্রমনে অনেক ক্ষেত্রে প্লাটিলের সংখ্যা দ্রুত পরিবর্তন হয়। এসময় প্লাটিলেট কাউন্ট কম এবং রক্ত ক্ষরনের লক্ষণ প্রকাশ পেলেই প্রতিস্থাপনের প্রয়োজন হয়।
ডেঙ্গু রোগের চিকিৎসা
ডেঙ্গুর চিকিৎসার বিশেষ কোনো ঔষধ বা প্রতিষেধক এখন পর্যন্ত আবিষ্কার করা যায়নি। গবেষকরা এখনও মেডিসিন আবিষ্কার করার চেষ্টা করে যাচ্ছেন। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ডেঙ্গুর সংক্রমণ ঘরোয়া চিকিৎসাতে কমে যায়। চিকিৎসকরা প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ দিয়ে যন্ত্রণা এবং জ্বরের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করেন। নন পেরইডাল এর সাথে রক্তের ক্ষরণের সম্ভাবনা নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
রক্তের মাত্রা অতিরিক্ত ভাবে বৃদ্ধি পেলে রোগীকে হসপিটালে ভর্তি এবং ডাক্তারি নজরদারিতে রাখা হয়। হসপিটালে দিনগুলোতে রোগীদের শিরায় আইভী বা ইলেক্ট্রোলাইট তরল দেওয়া হয়। এতে করে শরীরে প্রয়োজনীয় জল এবং লবণ এর পরিমাণ বজায় থাকে।
ডেঙ্গু হলে যেসব খাবার খেতে হবে
ডেঙ্গু জ্বর কতদিন থাকে তা সব সময় নির্ভর করে রোগীর কতটা যত্ন করা হয় তার ওপর। ডেঙ্গু জ্বর আক্রান্তদের জন্য কিছু পুষ্টি উপাদান সমৃদ্ধ খাবারের তালিকা রয়েছে। যেমন-
- ভিটামিন সি জাতীয় ফল
- শাকসবজি
- সামুদ্রিক মাছ
- মটরশুঁটি
- বাদাম
- আয়রন অর্থাৎ মাংস, মটরশুঁটি।
- ওটমিল
- সহজ পাচ্য কার্বোহাইড্রেট বা ফাইবার
- পেঁপে
- নারিকেলের পানি
- বিভিন্ন ফলের রস
- লেবুর শরবত
- স্যালাইন
- স্যুপ
- ডাবের পানি
ডেঙ্গু হলে যেসব খাবার খাওয়া যাবেনা
উপরে আমরা জানলাম ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে এই পর্যায়ে আমরা জানবো ডেঙ্গু হলে কোন কোন খাবার রোগীকে দেয়া যাবে না।
- দেরিতে হজম হয় এমন খাবার খাওয়া যাবেনা
- আমিষ খাবার
- চর্বি তৈলাক্ত খাবার
- ভাজা ভুরি
ডেঙ্গুর সময় যেসব ঔষধ খাওয়া উচিত বা উচিত নয়
ডেঙ্গু জ্বর হলে শুধুমাত্র প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে। স্বাভাবিক ওজনের একজনের প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তির জন্য সর্বোচ্চ চারটি প্যারাসিটামল প্রযোজ্য। চিকিৎসকরা বলেন প্যারাসিটামল সর্বপ্রথম ডোজ হচ্ছে প্রতিদিন চার গ্রাম। কিন্তু যদি কোন ব্যক্তি লিভার হাড় বা কিডনি সংক্রান্ত জটিলতা থাকে তাহলে প্যারাসিটামল এর আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।
তবে ডেঙ্গু জ্বর আক্রান্ত হয়ে গায়ে ব্যাথার জন্য এসপেরিন জাতীয় কোন ঔষধ খাওয়া যাবে না। স্পেলিং জাতীয় ওষুধ খেলে রক্তক্ষরণ হতে পারে। এ ছাড়াও ডেঙ্গু জ্বর হলে কখনোই এন্টিবায়োটিক খাওয়া যাবেনা।
ডেঙ্গু রোগের ঘরোয়া প্রতিকার
- পরিপূর্ণ বিশ্রামে থাকতে হবে
- প্রচুর তরল জাতীয় খাবার গ্রহণ করতে হবে
- ডাবের পানি লেবুর শরবত ফলের জুস খাবার স্যালাইন ইত্যাদি খেতে হবে
- ডেঙ্গু জ্বর হলে প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে
- স্বাভাবিক ওজনের একজনের প্রাপ্তবয়স্কের জন্য সর্বোচ্চ ৮ টি প্যারাসিটামল খাওয়া যাবে
- ডেঙ্গু জ্বর আক্রান্ত হলে গায়ে ব্যথার জন্য এসপিরিন জাতীয় কোন ঔষধ খাওয়া যাবে না
- এ সময় এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করলে রক্তক্ষরণ হতে পারে
- নাড়াচড়া না করে বা দুশ্চিন্তা না করে শুধুমাত্র রেস্ট নিতে হবে
- এতে করে প্লাটিলেটের সংখ্যা বেশি কমে যাবে না
- জ্বর হলে জ্বর কমানোর জন্য অবশ্যই মাথায় পানি দিতে পারেন
ডেঙ্গু জ্বর হলে যেসব কাজ করা যাবেনা
- প্লাটিলেট এখন আর মূল বিষয় নয়। প্লাটিলিক নিয়ে চিন্তিত হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই
- প্লাটিলেট কাউন্ট ১০ হাজারের নিচে নামতে দেওয়া যাবেনা
- শরীরে কোন জায়গা থেকে রক্তপাত হলে বাসায় বসে থাকা যাবে না
- অনেকেই বলেন পেঁপে পাতার জুসের খেলে প্লাটিলের বাড়ে এসবের কোন ভূমিকা নেই
ডেঙ্গু থেকে বাঁচতে করণীয়
- এটি একটি মশা বাহিত রোগ। তাই মশা কামড়ে হাত থেকে বাঁচাতে নিজেকে এবং পরিবারকে সবসময় মশারি ব্যবহার করতে হবে।
- বাড়ির চারপাশে জল জমতে দেওয়া যাবে না। কারন পানি জমে থাকে এমন জায়গায় মশা বংশবিস্তার করে।
- সুতি ঢাকা জামা কাপড় যেমন লম্বা হাতা শার্ট লম্বা প্যান্ট মোজায জুতা ইত্যাদি পরতে হবে।
- ডেঙ্গু ভাইরাস বহনকারী মশা ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি সক্রিয় থাকে। এ সময় অতিরিক্ত সতর্ক থাকতে হবে
- রাতে শোবার সময় অবশ্যই মশারি ব্যবহার করতে হবে
- মশা নিরোধক কেমিক্যাল যেমন কয়েল স্প্রে বা লোশন সহ বিভিন্ন অপরিহার্য জিনিস ব্যবহার করতে হবে
ডেঙ্গু জ্বর কখন ও কাদের বেশি হয়
মার্চ থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিশেষ করে গরম এবং বর্ষার সময় ডেঙ্গু জ্বরের প্রকোপ বেশি থাকে। শীতকালে জ্বর হয় না বললেই চলে। এ সময় মশা বেঁচে থাকতে পারে তবে বর্ষার শুরুতে সেগুলো নতুন নতুন ডেঙ্গু ভাইরাস বাহিত মশা বিস্তার লাভ করে।
ডেঙ্গু জ্বর চারবার বা তারও বেশি হতে পারে। যারা আগেও ডেঙ্গু জ্বর আক্রান্ত হয়েছে তাদের ক্ষেত্রে পরবর্তী সময়ে ডেঙ্গু হলে মারাত্মক হওয়া ঝুঁকি থাকে। কারন ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে তা জানার পর ডেঙ্গু জ্বর কখন বেশি হয় তা জানতে হবে।
কখন চিকিৎসকের কাছে যাবেন?
- শরীরে যে কোন অংশ থেকে রক্তপাত হলে
- প্লাটিলের মাত্রা কমে গেলে
- শ্বাসকষ্ট হলে বা পেট ফুলে পানি আসলে
- প্রস্রাবের পরিমাণ কমে গেলে
- জন্ডিস দেখা দিলে
- অতিরিক্ত ক্লান্তি বা দুর্বলতা দেখা দিলে
- প্রচন্ড পেটে ব্যথা বা বমি হলে
- শরীরে কোন জায়গা থেকে রক্তক্ষরণ হলে
কখন হসপিটালে ভর্তি হবেন?
ডেঙ্গু জ্বরের সাধারণত তিনটি ভাগ রয়েছে। ভাগ গুলো হলো- এ বি এবং সি। প্রথম ক্যাটাগরি রোগীরা নরমাল থাকে তাদের শুধু জ্বর থাকে। অধিকাংশ ডেঙ্গ রোগী এই ক্যাটাগরির তাদের হসপিটালে ভর্তি হওয়ার কোন প্রয়োজন নেই। বি ক্যাটাগরি ডেঙ্গু রোগীরা সবই স্বাভাবিক থাকে কিন্তু শরীরে কিছু লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন পেটে ব্যথা হতে পারে বমি হতে পারে।
অনেক সময় দেখা যায় দুইদিন পর শরীর ঠান্ডা হয়ে যায় এক্ষেত্রে হসপিটালে ভর্তি হওয়াই ভালো। তবে প্রয়োজন না হলে বাসায় থাকা যায়। সি ক্যাটাগরির ডেঙ্গু জ্বর সবচেয়ে বেশি খারাপ। কিছু কিছু ক্ষেত্রে নিবির পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিওর প্রয়োজনও হতে পারে। ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে ডেঙ্গুর স্টেজ নির্ধারণ করে অবশ্যই চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে এবং হসপিটালে ভর্তি হতে হবে।
আরো পড়ুন – থাইরয়েড নরমাল কত – থাইরয়েড কমানোর উপায়
ডেঙ্গু সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন এবং উত্তর
ডেঙ্গু মশা কামড়ালে কি ফুলে যায়?
ডেঙ্গু ভাইরাস বাহিত এডিস মশা কামড়ালে স্থানটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কিছুটা ফুলে যায় এবং চুল কায়। অনেকের ক্ষেত্রে মশা কামড়ানো সত্বেও ফুলে যাওয়া বা চুলকানি কোনটি নাও হতে পারে।
ডেঙ্গু মশা দেখতে কেমন?
কীট তত্ত্ববিদ কবিরুল বাসার বলেছেন ডেঙ্গু জীবাণু বহনকারী মশা খালি চোখে দেখেও সনাক্ত করা সম্ভব। তিনি জানান মশাটির মাঝারি আকারের হয়ে থাকে এবং এর গায়ে পায়ে সাদাকালো ডোরাকাটা দাগ থাকে। শুধুমাত্র এডিস মশার পানি ডোরাকাটা দাগ থাকে।
এডিস মশা কামড়ালে কি ডেঙ্গু হবেই?
এডিস মশা কামড়ালেই যে মানুষের ডেঙ্গু জ্বর হবে বিষয়টি তেমন নয়। তবে যে ডেঙ্গু রোগের ভাইরাস বহন করছে সেটি কামড়ালে ডেঙ্গু রোগ হতে পারে। আর কোন সুস্থ মশা যদি ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগীর দেহ থেকে রক্ত পান করে তাহলে মশা টির মধ্যে ভাইরাস সংক্রমিত হবে এবং সে মশা জাতির মানুষের শরীরে কামড়াবে তার ডেঙ্গু হবে।
মশা কামড়ানোর পর কি করলে পরিত্রাণ পাওয়া যাবে?
মশা কামড়ালে সেটি রক্তের সাথে যুক্ত হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে তেমন করার কিছু থাকে না। তবে মশা কামড়ানোর পর যদি ভাইরাসটি চামড়ার সাথে লেগে থাকে তাহলে মশা কামড়ানোর পরবর্তী ২0 মিনিটের মধ্যে ভালোভাবে ধুয়ে ফেলে ভাইরাস দূর হয়ে যায়।
ডেঙ্গু মশা কোথায় থাকে বা কোথায় ডিম পাড়ে?
এডিস মশা শুকনো ছায়াযুক্ত নিরাপদে স্থানে বিশ্রাম নেয় এবং মশা যে কোন জায়গায় জমে থাকা পানিতে ডিম পাড়ে। সাধারণত পাত্রের কিনারার দিকে ডিম পেড়ে থাকে।
ডেঙ্গু হলে কি খাবার খেতে হয়?
ডেঙ্গু হলে স্বাভাবিক সব ধরনের খাবারই খাওয়ার পরামর্শদান চিকিৎসক্রা। সেই সাথে বাড়িতে ফল থেকে বের করা জুস ডাবের পানি ওর স্যালাইন বা অন্যান্য তরল খাবার প্রচুর পরিমাণ দেওয়া যেতে পারে। এগুলো শরীরে পানি এবং ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্য বজায় রাখে।
ডেঙ্গু কী ছোয়াছে রোগ?
না। শুধুমাত্র মশার মাধ্যমে ছড়ায়। আক্রান্ত রোগী স্পর্শ করলে ডেঙ্গু রোগ হয় না।
ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে
আজকে আমরা ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে এবং ডেঙ্গু সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করার চেষ্টা করেছি। আশা করছি আর্টিকেলটি ডেঙ্গু জ্বর কত দিন থাকে ভালো লেগেছে। আর্টিকেলটি ভালো লাগলে ফ্রেন্ডস এবং ফ্যামিলির সাথে শেয়ার করতে পারেন এবং আর্টিকেল সম্পর্কে কোন মন্তব্য মতামত অথবা পরামর্শ থাকলে আমাদের কমেন্ট বক্সে জানাতে পারেন।
আমরা শীঘ্রই রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রতিদিন নতুন নতুন সব আপডেট ইনফরমেশন পেতে আমাদের ওয়েবসাইটটি বুক মার্ক করে রাখতে পারেন।
আরো পড়ুন –
- শিশুর ডেঙ্গু রোগের লক্ষণ ও প্রতিকার
- কিডনি রোগের ঔষধের নাম, নষ্ট কিডনি ভালো করার উপায়
- কিডনি কত পয়েন্ট হলে ভালো?